ধরন | দৈনিক সংবাদপত্র |
---|---|
ফরম্যাট | ব্রডশিট |
মালিক | ইনকিলাব পাবলিকেশন লিমিটেড |
প্রতিষ্ঠাতা | এম এ মাওলানা আবদুল মান্নান |
প্রকাশক | এ এম এম বাহাউদ্দীন |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৮৬ খ্রিঃ |
ভাষা | বাংলা |
সদর দপ্তর | ২/১, আর কে মিশন রোড, ঢাকা, বাংলাদেশ |
ওয়েবসাইট | দৈনিক ইনকিলাব |
ইনকিলাব হল বাংলাদেশের একটি অন্যতম জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্র। পত্রিকাটি সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় বাংলাদেশের প্রাণকেন্দ্র ঢাকা থেকে প্রকাশিত হয়ে থাকে। এটির সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন এ, এম, এম বাহাউদ্দীন।[১][২][৩][৪]
পত্রিকাটি ১৯৮৬ সালের ৪ জুন প্রথম প্রকাশিত হয়। এটির মালিক হল ইনকিলাব পাবলিকেশনস লিমিটেড। পত্রিকাটির প্রথম প্রকাশকের দায়িত্ব পালন করেন এই পত্রিকাটির প্রতিষ্ঠাতা এম এ মাওলানা আবদুল মান্নান।
দৈনিক ইনকিলাব ১৯৮০-এর দশকে পুরো পৃষ্ঠার ক্রীড়া বিভাগটি চালু করে। বিভিন্ন যুদ্ধক্ষেত্রের প্রতিবেদনের পূর্ণ পৃষ্ঠার পর্যালোচনা ইনকিলাব প্রবর্তন করে। ১৯৯৯ সালে ইনকিলাব বর্তমান বৈদেশিক নীতিগুলি এবং কীভাবে সেগুলিকে বাংলাদেশের পক্ষে আরও পূর্বাভিমুখী ও অনুকূল করা যায় তা মূল্যায়ন করার জন্য একটি "গোলটেবিল আলোচনার" ব্যবস্থা করেছিল।
ইনকিলাবের নিয়মিত আয়োজনে রয়েছে
২০১৪ সালের ১৬ জানুয়ারি দৈনিক ইনকিলাবের প্রথম পৃষ্ঠায় 'সাতক্ষীরায় যৌথ বাহিনীর অপারেশনে ভারতীয় বাহিনীর সহায়তা' শীর্ষক খবর প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন প্রকাশের পর সরকারের এক ভাষ্যে খবরটি বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করা হয়।[৫][৬] সম্পাদক, প্রকাশক, প্রধান বার্তা সম্পাদক ও একজন প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে ওয়ারী থানায় আইসিটি আইনে মামলা করে ইনকিলাবের ছাপাখানায় তল্লাশি চালিয়ে সিলগালা করে দেয়া হয়। বার্তা সম্পাদকসহ তিন জন গেপ্তার হন।[৬] এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৮ জানুয়ারি দৈনিক ইনকিলাবের অনলাইন সংস্করণে এ ধরনের সংবাদ প্রকাশের জন্য দুঃখ প্রকাশ করা হয়।[৭][৮]
২০১৪ সালের ১৮ আগস্ট দৈনিক ইনকিলাবে 'প্রধানমন্ত্রীর নাম ভাঙিয়ে একচ্ছত্র আধিপত্য এক পুলিশ কর্মকর্তার: তিনি পুলিশ বাহিনীতে তৈরি করেছেন অঘোষিত হিন্দু লীগ' শীর্ষক সংবাদ প্রকাশ করে। এ পরিপ্রেক্ষিতে তথ্য-প্রযুক্তি ও যোগাযোগ আইনে পুলিশের দায়েরকৃত মামলায় দৈনিক ইনকিলাবের বার্তা সম্পাদক রবিউল্লাহ রবিকে গ্রেফতারের পর জিজ্ঞাসাবাদ করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।[৯] পরবর্তীতে ২৪ আগস্ট দৈনিক ইনকিলাব -এর সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ উক্ত সংবাদ প্রকাশের জন্য দুঃখ প্রকাশ করে তা তাদের অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশ করে [১০][১১] দুঃখ প্রকাশ করে বলা হয়, রিপোর্টটি লেখা, সম্পাদনা ও প্রকাশের ক্ষেত্রে যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করা হয়নি। প্রকাশিত রিপোর্টের অনেক তথ্যই সত্য নয়। এছাড়া একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার মতো শব্দ প্রয়োগ করা হয়েছে স্বীকার করে এর জন্য পুনরায় দুঃখ প্রকাশ করা হয়। [১২][১৩]