ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | দোগলাস কোস্তা দে সৌজা | ||
জন্ম | ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯০ | ||
জন্ম স্থান | সাপুকাইয়া দো সুল, ব্রাজিল | ||
উচ্চতা | ১.৭২ মিটার (৫ ফুট ৭+১⁄২ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | উইঙ্গার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল |
জুভেন্টাস (বায়ার্ন মিউনিখ হতে ধারে) | ||
জার্সি নম্বর | ১১ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০১–২০০২ | নভো হামবুর্গো | ||
২০০২–২০০৮ | গ্রেমিও | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৮–২০১০ | গ্রেমিও | ২৯ | (২) |
২০১০–২০১৫ | শাখতার ডোনেৎস্ক | ১৪১ | (২৯) |
২০১৫– | বায়ার্ন মিউনিখ | ৫০ | (৮) |
২০১৭– | → জুভেন্টাস (ধার) | ২৫ | (৩) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৯ | ব্রাজিল অনূর্ধ্ব-২০ | ১২ | (৪) |
২০১৪– | ব্রাজিল | ২৩ | (৩) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৫ এপ্রিল ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২৩ মার্চ ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
দোগলাস কোস্তা দে সৌজা (ব্রাজিলীয় পর্তুগিজ: [ˈdowɡlɐs ˈkɔstɐ]; জন্ম: ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯০) হলেন একজন ব্রাজিলীয় পেশাদার ফুটবলার, যিনি জার্মান বুন্দেসলিগা ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ হতে ইতালীয় ক্লাব জুভেন্টাসে ধারে এবং ব্রাজিল জাতীয় দলে একজন উইঙ্গার হিসেবে খেলেন। তিনি তার ড্রিবলিং, দক্ষতা, গতি এবং ক্রস করার ক্ষমতার জন্য অধিক পরিচিত।
২০০৮ সালের ব্রাজিলীয় ক্লাব গ্রেমিওর হয়ে খেলার মাধ্যমে কোস্তা তার জ্যেষ্ঠ ক্যারিয়ার শুরু করেন। অতঃপর তিনি ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে, প্রায় ৬ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ইউক্রেনীয় ক্লাব শাখতার ডোনেৎস্কে যোগদান করেন। সেখানে তিনি বেশ কয়েকটি ট্রফি জয়লাভ করেন, যার মধ্যে ২০১০–১১ মৌসুমের ঘরোয়া ট্রফি, ২০১০–১১ ইউক্রেনীয় কাপ এবং সুপার কাপ অন্যতম। ২০১৫ সালে, তিনি ৩০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে বুন্দেসলিগার ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে যোগদান করেন।
২০১৪ সালে হতে, কোস্তা ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে নিয়মিতভাবে খেলেন। তিনি ২০১৫ কোপা আমেরিকায় ব্রাজিল দলের একজন সদস্য ছিলেন।
জাতীয় দল | সাল | উপস্থিতি | গোল |
---|---|---|---|
ব্রাজিল | ২০১৪ | ২ | ০ |
২০১৫ | ১৩ | ২ | |
২০১৬ | ৪ | ১ | |
২০১৭ | ৩ | ০ | |
২০১৮ | ১ | ০ | |
সর্বমোট | ২৩ | ৩ |
গোল | তারিখ | ভেন্যু | প্রতিপক্ষ | স্কোর | ফলাফল | প্রতিযোগিতা |
---|---|---|---|---|---|---|
১. | ১৪ জুন ২০১৫ | এস্তাদিও মুনিসিপাল জার্মান বেকার, তেমুকো, চিলি | পেরু | ২–১ | ২–১ | ২০১৫ কোপা আমেরিকা |
২. | ১৭ নভেম্বর ২০১৫ | ইতাইপাভা এরিনা ফন্তে নোভা, সালভাদর, ব্রাজিল | পেরু | ১–০ | ৩–০ | ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব |
৩. | ২৬ মার্চ ২০১৬ | ইতাইপাভা এরিনা পের্নাম্বুকো, রেসিফে, ব্রাজিল | উরুগুয়ে | ১–০ | ২–২ |