দোস্তী | |
---|---|
![]() চলচ্চিত্রের পোস্টার | |
পরিচালক | সত্যেন বসু |
প্রযোজক | তারাচাঁদ বড়জাত্যা |
রচয়িতা | বানভট্ট (কাহিনী) গোবিন্দ মুনিস (সংলাপ) |
চিত্রনাট্যকার | গোবিন্দ মুনিস |
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার | লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলাল |
চিত্রগ্রাহক | মার্শাল ব্র্যাগাঞ্জা |
পরিবেশক | রাজশ্রী প্রডাকশন্স |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৬৩ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
আয় | ₹৪ কোটি[১] |
দোস্তী সত্যেন বসু পরিচালিত ১৯৬৪ সালের ভারতীয় হিন্দি ভাষার নাট্য চলচ্চিত্র। তারাচাঁদ বড়জাত্যা প্রযোজিত চলচ্চিত্রটি পরিবেশনা করে রাজশ্রী প্রডাকশন্স। চলচ্চিত্রটি একজন অন্ধ ও একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী দুই বালকের বন্ধুত্বকে কেন্দ্র করে নির্মিত।[২] এতে প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেন সুধীর কুমার সাওয়ান্ত ও সুশীল কুমার সোমায়া।
দোস্তী ৪র্থ মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।[৩] চলচ্চিত্রটি ১৯৬৪ সালের শীর্ষ ১০ আয়কারী চলচ্চিত্রের একটি এবং বক্স অফিসে "সুপার হিট" তকমা লাভ করে। এটি ১৯৭৭ সালে স্নেহম নামে মালয়ালম ভাষায় পুনর্নির্মিত হয়।
চলচ্চিত্রটি ১২তম ভারত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ হিন্দি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে রাষ্ট্রপতির রৌপ্য পদক লাভ করে এবং ১২তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কারে সাতটি মনোনয়ন থেকে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র-সহ ছয়টি পুরস্কার অর্জন করে।
দোস্তী চলচ্চিত্রের সুর করেছেন লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলাল এবং গীত লিখেছেন মজরুহ সুলতানপুরি। সঙ্গীত পরিচালক আর. ডি. বর্মণ চলচ্চিত্রের গানে হারমোনিকা বাজিয়েছেন।
নং. | শিরোনাম | কণ্ঠশিল্পী(গণ) | দৈর্ঘ্য |
---|---|---|---|
১. | "চাহুঙ্গা ম্যাঁয় তুঝে সাঁঝ সাভেরে" | মোহাম্মদ রফি | ০৪:৫৫ |
২. | "মেরা তো জো ভি কদম হ্যায়" | মোহাম্মদ রফি | ০৪:০২ |
৩. | "কোই জব রাহ না পায়ে" | মোহাম্মদ রফি | ০৫:০৫ |
৪. | "রাহি মানওয়া দুখ কী চিন্তা" | মোহাম্মদ রফি | ০৩:৪০ |
৫. | "জানেওয়ালোঁ জারা মুড়কে দেখো মুঝে" | মোহাম্মদ রফি | ০৩:৩৮ |
৬. | "গুড়িয়া হামসে রুঠি রহোগি" | লতা মঙ্গেশকর | ০২:২৫ |
মোট দৈর্ঘ্য: | ২৩:৪৫ |
দোস্তী ৪র্থ মস্কো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়।[৩] এটি ১৯৬৪ সালের ৬ই নভেম্বর ভারতে মুক্তি পায়।[৪] চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে ₹৪ কোটি আয় করে ১৯৬৪ সালের ৩য় শীর্ষ আয়কারী চলচ্চিত্র হয়ে ওঠে[১] এবং বক্স অফিসে "সুপার হিট" তকমা লাভ করে।[৫]
পুরস্কার | বিভাগ | মনোনীত | ফলাফল | সূত্র. |
---|---|---|---|---|
১২তম ভারত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ হিন্দি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে রাষ্ট্রপতির রৌপ্য পদক | তারাচাঁদ বড়জাত্যা | বিজয়ী | [৬] |
১২তম ফিল্মফেয়ার পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | তারাচাঁদ বড়জাত্যা | বিজয়ী | [৭][৮] |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | সত্যেন বসু | মনোনীত | ||
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক | লক্ষ্মীকান্ত-প্যায়ারেলাল | বিজয়ী | ||
শ্রেষ্ঠ গীতিকার | মজরুহ সুলতানপুরি (গান: "চাহুঙ্গা ম্যাঁয় তুঝে সাঁঝ সাভেরে") | বিজয়ী | ||
শ্রেষ্ঠ পুরুষ নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী | মোহাম্মদ রফি (গান: "চাহুঙ্গা ম্যাঁয় তুঝে সাঁঝ সাভেরে") | বিজয়ী | ||
শ্রেষ্ঠ কাহিনি | বানভট্ট | বিজয়ী | ||
শ্রেষ্ঠ সংলাপ | গোবিন্দ মুনিস | বিজয়ী | ||
২৮তম বাংলা চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতি পুরস্কার | ৩য় শ্রেষ্ঠ ভারতীয় চলচ্চিত্র | দোস্তী | বিজয়ী | [৯] |
শ্রেষ্ঠ পুরুষ নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী | মোহম্মদ রফি | বিজয়ী |