দ্বিতীয় আব্বাস হিলমি | |
---|---|
মিশর ও সুদানের খেদিভ | |
রাজত্ব | ৮ জানুয়ারি ১৮৯২ – ১৯(২০)(২১) ডিসেম্বর ১৯১৪ |
পূর্বসূরি | মুহাম্মদ তাওফিক পাশা |
উত্তরসূরি | হুসাইন কামেল (মিশরের সুলতান) খেদিভাত বিলুপ্ত |
জন্ম | ১৪ জুলাই ১৮৭৪ আলেক্সান্দ্রিয়া, মিশর খেদিভাত[১] |
মৃত্যু | ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪৪ জেনেভা, সুইজারল্যান্ড | (বয়স ৭০)
সমাধি | অজ্ঞাত |
দাম্পত্য সঙ্গী | ইকবাল হানিম মারিয়ানা তুরুক |
বংশধর | মুহাম্মদ আবদেল মুনাইম |
রাজবংশ | মুহাম্মদ আলি রাজবংশ |
পিতা | মুহাম্মদ তাওফিক পাশা |
মাতা | এমিনা ইলহামি |
দ্বিতীয় আব্বাস হিলমি বে (আব্বাস হিলমি পাশা নামেও পরিচিত) (আরবি: عباس حلمي باشا) (১৪ জুলাই ১৮৭৪ – ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪৪) ছিলেন মিশর ও সুদানের শেষ খেদিভ। ১৮৯২ সালের ৮ জানুয়ারি থেকে ১৯১৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি শাসন করেছেন।[২][nb ১] ১৯১৪ সালে তুরস্ক কেন্দ্রীয় শক্তির পক্ষে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যোগ দেয়ার পর খেদিভকে ব্রিটিশরা ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে। তার বদলে তার ব্রিটিশপন্থি চাচা হুসাইন কামেলকে ক্ষমতায় বসানো হয়। এর ফলে মিশরে চার শতাব্দী ধরে চলা উসমানীয় শাসনের অবসান হয়।
দ্বিতীয় আব্বাস ছিলেন মুহাম্মদ আলি পাশার প্র-প্র-পৌত্র। তিনি ১৮৭৪ সালের ১৪ জুলাই মিশরের আলেক্সান্দ্রিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন।[৪] তিনি মিশর ও সুদানের খেদিভ হিসেবে তার বাবা তাওফিক পাশার স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন। বালক অবস্থায় তিনি যুক্তরাজ্য ভ্রমণ করেছেন। তার কয়েকজন ব্রিটিশ গৃহশিক্ষক ছিলেন এবং একজন গভর্নেসের কাছে তিনি ইংরেজি শিখেছিলেন।[৫] তার পিতা কায়রোর আবদিন প্রাসাদের নিকটে একটি বিদ্যালয় স্থাপন করেছিলেন। এখানে আব্বাস ও তার ভাই মুহাম্মদ আলি ইউরোপীয়, আরব ও তুর্কি শিক্ষকদের কাছে শিক্ষালাভ করেছেন। মিশরীয় সেনাবাহিনীর এক আমেরিকান অফিসার তাকে সামরিক প্রশিক্ষণ প্রদান করেছেন। তিনি সুইজারল্যান্ডের লুসানে বিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছিলেন।[৬] এরপর বারো বছর বয়সে তিনি জেনেভার হাক্সিস স্কুলে ভর্তি হন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ভিয়েনার থেরেসিয়ানামে ভর্তিপ্রস্তুতি হিসেবে তিনি এখানে পড়াশোনা করেছিলেন। তুর্কি ছাড়াও তিনি ইংরেজি, ফরাসি ও জার্মান ভাষায় কথা বলতে পারতেন।[৫][৬]
পিতার আকস্মিক মৃত্যুর পর আব্বাস ১৮৯২ সালের ৮ জানুয়ারি খেদিভের দায়িত্ব পান। এসময় তিনি ভিয়েনায় কলেজে পড়াশোনা করছিলেন।[৫] কিছু সময় পর্যন্ত তিনি ব্রিটিশদের সহযোগিতা করেননি।[৩] তরুণ বয়সে তিনি ক্ষমতা প্রয়োগ করতে উৎসাহী ছিলেন। ব্রিটিশ এজেন্ট ও কনসাল জেনারেল স্যার ইভলিন বেরিঙের হস্তক্ষেপের কারণে আব্বাস ক্ষুব্ধ হন।[৬] শাসনের শেষের দিকে খেদিভ আব্বাসের ইউরোপীয় উপদেষ্টারা মিশর ও সুদানে ব্রিটিশ আধিপত্যের বিরোধিতা করে একজন মিশরীয় জাতীয়তাবাদিকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগের জন্য আব্বাসকে উৎসাহ দিয়েছিলেন।[৩] এসময় ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী লর্ড রসবেরি চিঠিতে জানান যে মন্ত্রিসভায় নিয়োগের ক্ষেত্রে খেদিভ ব্রিটিশ পরামর্শ গ্রহণে বাধ্য। ১৮৯৪ সালের জানুয়ারি মাসে আব্বাস দক্ষিণ সীমান্তে মোতায়েন মিশরীয় সেনাবাহিনী পরিদর্শনে যান। এখানে তিনি ব্রিটিশ অফিসারদের দ্বারা পরিচালিত মিশরীয় সেনাবাহিনীর ইউনিটগুলোকে নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেন।[৩] এর ফলে মিশরীয় সেনাবাহিনীর ব্রিটিশ কমান্ডার স্যার হার্বার্ট কিচনার তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগের প্রস্তাব দেন। ক্রোমার কিচনারকে সমর্থন দেন এবং খেদিভ ও প্রধানমন্ত্রীকে চাপ দেন যাতে খেদিভ তার বক্তব্য প্রত্যাহার করেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
১৮৯৯ সালে ব্রিটিশ কূটনৈতিক আলফ্রেড মিচেল-ইনসকে মিশরে অর্থনীতি বিষয়ক আন্ডার-সেক্রেটারি নিয়োগ দেয়া হয়। ১৯০০ সালে আব্বাস দ্বিতীয়বার ব্রিটেন সফর করেন। এসময় তিনি বলেন যে ব্রিটিশরা মিশরের উন্নয়ন করেছে বলে তিনি মনে করেন এবং ঘোষণা করেন যে তিনি মিশর ও সুদানের ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের সহায়তা করতে প্রস্তুত আছেন। তিনি বিচার, কর, শিক্ষা, সেচসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কারের ঘোষণা করেন।[৬] তিনি কৃষিক্ষেত্রে বেশি আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। কায়রোর নিকটে কুব্বাহতে তার ফার্ম ছিল মিশরে কৃষি বিজ্ঞানের জন্য মডেলস্বরূপ। আলেক্সান্দ্রিয়ার পূর্বে মুন্তাজাহতে তিনি অনুরূপ স্থাপনা গড়ে তুলেছিলেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
আব্বাস প্রকাশ্যে ব্রিটিশদের বিরোধিতা না করলেও গোপনে তিনি মিশরীয় জাতীয়তাবাদি আন্দোলনের সমর্থন করতেন। মুস্তাফা কামিল ছিলেন আন্দোলনের নেতা। আব্বাস ব্রিটিশবিরোধী পত্রিকা আল-মুওয়াইয়াদকে অর্থ সহায়তা প্রদান করেছিলেন।[৩] ন্যাশনাল পার্টির জন্য কামিল জনসমর্থন আদায়ের লক্ষ্য ঠিক করার পর আব্বাস জাতীয়তাবাদীদের কাছ থেকে দূরত্ব তৈরী করেন। ১৯০৬ সালে তাদের সাংবিধানিক সরকারের দাবি আব্বাস নাকচ করেন। পরের বছর উম্মাহ পার্টির সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মুস্তাফা কামিলের নেতৃত্বে ন্যাশনাল পার্টি গঠিত হয়।[৩][৭] তবে সাধারণভাবে আব্বাসের তেমন বাস্তবিক রাজনৈতিক ক্ষমতা ছিল না। ১৮৯৬ সালে সুদানে আবদুর রহমান আল-মাহদির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য মিশরীয় সেনাবাহিনীকে পাঠানো হয়। এসময় অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান আর্চডিউক ফ্রাঞ্জ ফার্ডিনেন্ড মিশরে ছিলেন। এক ব্রিটিশ সেনা অফিসারের কাছ থেকে আর্চডিউক এই খবর পান। তিনি আব্বাসকে তা জানানোর পর আব্বাস বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হয়েছিলেন।[৮]
ক্রোমারের উত্তরসুরি স্যার এল্ডন গোরস্টের সাথে আব্বাসের ভালো সম্পর্ক ছিল। ১৯০৮ সালে বুট্রোস ঘালির নেতৃত্বে ও ১৯১০ সালে মুহাম্মদ সাইদের নেতৃত্বে মন্ত্রিসভা নিয়োগে তারা একে অন্যকে সহায়তা করেছিলেন। গোরস্টের উত্তরসুরি হিসেবে ১৯১২ সালে কিচনারের নিয়োগের সংবাদে তিনি অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। এর ফলে খেদিভের সাথে ব্রিটিশদের সম্পর্কের অবনতি হয়। কিচনার ন্যাশনাল পার্টির নেতাদের নির্বাসন ও বন্দী করেছিলেন। তিনি খেদিভের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন এবং তাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চেয়েছিলেন।[৩]
১৯১৪ সালের ২৫ জুলাই প্রথম বিশ্বযুদ্ধের প্রারম্ভে আব্বাস কনস্টান্টিনোপল ছিলেন এবং একটি ব্যর্থ হত্যাচেষ্টার ফলে তিনি আহত হন। ৫ নভেম্বর ব্রিটেন তুরস্কের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। এসময় তিনি দেশে না ফেরায় তার বিরুদ্ধে মিশর ত্যাগের অভিযোগ করা হয়। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় শক্তিকে সহায়তা করার জন্য মিশরীয় ও সুদানিজদের আহ্বান জানানোয় ব্রিটিশরা তার ব্যাপারে সন্দিহান ছিল, তাই উসমানীয় সাম্রাজ্য কেন্দ্রীয় শক্তিতে যোগ দেয়ার পর ব্রিটিশরা ১৯১৪ সালের ১৮ ডিসেম্বর মিশরকে ব্রিটিশ নিরাপত্তার অধীনে একটি সালতানাত ঘোষণা করে এবং আব্বাসকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়।[৩][৬][৯] যুদ্ধের সময় আব্বাস উসমানীয়দের সহায়তা করেছেন। সুয়েজ খালের উপর একটি আক্রমণে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তার বদলে তার চাচা হুসাইন কামেলকে ব্রিটিশরা সুলতান হিসেবে ক্ষমতায় বসায়।[৩][৭] হুসাইন কামেল মিশর ও সুদানে আব্বাসের সম্পদের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করেন এবং আব্বাসকে সহায়তা করার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। এসবের ফলে আব্বাসের পক্ষে মিশরে প্রবেশ করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। তিনি সুইজারল্যান্ড ফিরে যান এবং এখানে “দ্য অ্যাংলো-ইজিপশিয়ান সেটলমেন্ট” (১৯৩০) রচনা করেন।[১০] ১৯৪৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর ৭০ বছর বয়সে তিনি জেনেভায় মৃত্যুবরণ করেন।[৬][nb ১]
আব্বাস ১৮৯৫ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ইকবাল হানিমকে বিয়ে করেন। তাদের দুই পুত্র ও চার কন্যা রয়েছে:
মারিয়ানা তুরুক ছিলেন আব্বাসের দ্বিতীয় স্ত্রী। ১৯১০ সালের ১ মার্চ তাদের বিয়ে হয়। তাদের কোনো সন্তান ছিল না। ১৯১৩ সালে তাদের তালাক হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
তারিক | সম্মাননা | রাষ্ট্র | রিবন |
---|---|---|---|
১৮৯০ | অর্ডার অফ দ্য পোলার স্টার, গ্র্যান্ড ক্রস | সুইডেন | |
১৮৯১ | অর্ডার অফ ফ্রাঞ্জ জোসেফ, গ্র্যান্ড ক্রস | অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি | |
১৮৯১ | অর্ডার অফ সেইন্ট মাইকেল এন্ড সেইন্ট জর্জ, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস (সম্মানসূচক) | যুক্তরাজ্য | |
১৮৯২ | অর্ডার অফ দ্য বাথ, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস (সম্মানসূচক) | যুক্তরাজ্য | |
১৮৯২ | লিজিওন দা অনার, গ্রেন্ড-ক্রইক্স | ফ্রান্স | |
১৮৯২ | অর্ডার অফ দ্য ডেনব্রগ, গ্র্যান্ড ক্রস | ডেনমার্ক | |
১৮৯২ | অর্ডার অফ দ্য নেদারল্যান্ডস লায়ন, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস | নেদারল্যান্ডস | |
১৮৯৫ | অর্ডার অফ দ্য মেদজিদি, প্রথম শ্রেণী | উসমানীয় সাম্রাজ্য | |
১৮৯৫ | অর্ডার অফ উসমানিয়া, প্রথম শ্রেণী | উসমানীয় সাম্রাজ্য | |
১৮৯৭ | অর্ডার অফ লিওপল্ড, গ্র্যান্ড ক্রস | অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি | |
১৮৯৭ | অর্ডার অফ চুলা চোম ক্লাও, নাইট গ্র্যান্ড কর্ডন | কিংডম অফ সিয়াম | |
১৯০০ | রয়েল ভিক্টোরিয়ান অর্ডার, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস (সম্মানসূচক) | যুক্তরাজ্য | |
১৯০৫ | রয়েল ভিক্টোরিয়ান চেইন | যুক্তরাজ্য | |
১৯০৫ | অর্ডার অফ চার্লস ৩, গ্র্যান্ড ক্রস | স্পেন | |
১৯০৫ | হাউস এন্ড মেরিট অর্ডার অফ পিটার ফ্রেডেরিক লুই, গ্র্যান্ড ক্রস | গ্র্যান্ড ডাচি অফ অল্ডেনবার্গ | |
১৯০৫ | সাক্স-আর্নেস্টাইন হাউস অর্ডার, গ্র্যান্ড ক্রস | ডাচি অফ সাক্স-আল্টেনবার্গ, ডাচি অফ সাক্স-কোবারগ-গোথা, এবং ডাচি অফ সাক্সমেইনিনজেন[nb ২] | |
১৯০৫ | অর্ডার অফ আলবার্ট, গ্র্যান্ড ক্রস | সাক্সনি | |
১৯০৫ | অর্ডার অফ দ্য রিডিমার, গ্র্যান্ড ক্রস | গ্রীস | |
১৯০৫ | অর্ডার অফ প্রিন্স ডেনিলো ১, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস | মন্টিনিগ্রো | |
১৯০৫ | অর্ডার অফ ক্যারল ১, গ্র্যান্ড ক্রস | রুমানিয়া | |
১৯০৫ | অর্ডার অফ পাইয়াস ৯, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস | ভ্যাটিকান[nb ৩] | |
১৯০৫ | অর্ডার অফ সেইন্ট স্টিফেন, গ্র্যান্ড ক্রস | অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি | |
১৯০৮ | অর্ডার অফ সেইন্ট আলেক্সান্ডার নেভস্কি, নাইট | রুশ সাম্রাজ্য | |
১৯০৮ | অর্ডার অফ সেইন্ট স্টেনিসলাওস, নাইট | রাশিয়া | |
১৯০৮ | অর্ডার অফ দ্য রয়েল হাউস অফ চাকরি, নাইট | কিংডম অফ সিয়াম | |
১৯১১ | অর্ডার অফ সেইন্টস মরিস এন্ড লাজারাস, নাইট গ্র্যান্ড ক্রস | ইতালি | |
১৯১১ | অর্ডার অফ লুডউইগ, গ্র্যান্ড ক্রস | গ্র্যান্ড ডাচি অফ হেস | |
১৯১১ | অর্ডার অফ লিওপল্ড, গ্র্যান্ড কর্ডন | বেলজিয়াম | |
১৯১১ | অর্ডার অফ দ্য স্টার, গ্র্যান্ড কর্ডন | ইথিওপিয়া | |
১৯১৩ | অর্ডার অফ ওইসাম আলাউয়িট, গ্র্যান্ড ক্রস | মরক্কো | |
১৯১৪ | অর্ডার অফ দ্য ব্ল্যাক ঈগল, গ্র্যান্ড কর্ডন | আলবেনিয়া | |
১৯১৪ | অর্ডার অফ দ্য রেড ঈগল, গ্র্যান্ড কর্ডন উইথ কলার | প্রুশিয়া | |
১৯১৪ | অর্ডার অফ দ্য এক্সল্টেড, গ্র্যান্ড কর্ড | জাঞ্জিবার সালতানাত |
দ্বিতীয় আব্বাস হিলমি পাশার পরিবার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
দ্বিতীয় আব্বাস হিলমি পাশা জন্ম: ১৪ জুলাই ১৮৭৪ মৃত্যু: ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪৪
| ||
শাসনতান্ত্রিক খেতাব | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী মুহাম্মদ তাওফিক পাশা |
মিশর ও সুদানের খেদিভ ৭ জানুয়ারি ১৮৯২ – ১৯ ডিসেম্বর ১৯১৪ |
ক্ষমতাচ্যুত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ হস্তক্ষেপ
|
উত্তরসূরী হুসাইন কামেল মিশর ও সুদানের সুলতান হিসেবে | ||
Titles in pretence | ||
পদবী হারানো যুক্তরাজ্য কর্তৃক ক্ষমতাচ্যুত
|
— TITULAR — মিশর ও সুদানের খেদিভ ১৯ ডিসেম্বর ১৯১৪ – ১৯ ডিসেম্বর ১৯৪৪ |
উত্তরসূরী মুহাম্মদ আবদুল মুনাইম |