দ্বিতীয় মুস্তাফা مصطفى ثانى | |||||
---|---|---|---|---|---|
কায়সার-ই রোম আমিরুল মুমিনিন খাদেমুল হারামাইন শরিফাইন উসমানীয় খলিফা | |||||
২২তম উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান (বাদশাহ) | |||||
রাজত্ব | ৬ ফেব্রুয়ারি ১৬৯৫ – ২২ আগস্ট ১৭০৩ | ||||
পূর্বসূরি | দ্বিতীয় আহমেদ | ||||
উত্তরসূরি | তৃতীয় আহমেদ | ||||
জন্ম | ৬ ফেব্রুয়ারি ১৬৬৪ এদির্ন প্রাসাদ, এদির্ন, উসমানীয় সাম্রাজ্য | ||||
মৃত্যু | ২৯ ডিসেম্বর ১৭০৩ তোপকাপি প্রাসাদ, ইস্তাম্বুল, উসমানীয় সাম্রাজ্য | (বয়স ৩৯)||||
সমাধি | তুরহান সুলতানের সমাধি, নতুন মসজিদ, ইস্তাম্বুল | ||||
পত্নী | সালিহা সুলতান শেহশুভার সুলতান আলীকেনাব কাদিন আফিফা কাদিন ইভাজ কাদিন বাহতিয়ার কাদিন শাহীন কাদিন | ||||
বংশধর | দেখুন নিচে | ||||
| |||||
রাজবংশ | অটোমান | ||||
পিতা | চতুর্থ মুহাম্মদ | ||||
মাতা | গুলনুস সুলতান | ||||
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম | ||||
তুগরা |
দ্বিতীয় মুস্তাফা (/ˈmʊstəfə/; উসমানীয় তুর্কি: مصطفى ثانى Muṣṭafā-yi sānī; ৬ ফেব্রুয়ারি ১৬৬৪ – ২৯ ডিসেম্বর ১৭০৩) ছিলেন ১৬৯৫ থেকে ১৭০৩ পর্যন্ত উসমানীয় সাম্রাজ্যের একজন সুলতান।
তিনি ১৬৬৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি এদির্ন প্রাসাদে জন্মগ্রহণ করেছন। তিনি ছিলেন সুলতান চতুর্থ মুহাম্মদ (১৬৪৮-৮৭) এবং গুলনুস সুলতানের পুত্র, যার নাম পূর্ব ছিল ইভেনিয়া,[১] যিনি ছিলেন গ্রিক ক্রিটান বংশোদ্ভূত। [২][৩][৪] দ্বিতীয় মুস্তাফা ১৭০৩ সালে তার ভাই তৃতীয় আহমেদের (১৭০৩-৩০) হাতে সিংহাসন দিয়েছিলেন।
এদির্নে জন্মগ্রহণ করায়, মুস্তাফার শৈশব এখানেই কাটে। ১৬৬৯ সালে তিনি বাবার সাথে মোরা ইয়েনিহিরিতে থাকাকালীন তিনি বেদ-ই বেসিনেলি অনুষ্ঠানে মেহমেদ এফেন্দির কাছ থেকে প্রথম শিক্ষা গ্রহণ করেন। [৫] তার লেখালেখি শিক্ষক ছিলেন বিখ্যাত ক্যালিগ্রাফার হাফিজ ওসমান। ১৬৭৫ সালে তিনি এবং তাঁর ভাই আহমেদের সুন্নতে খতনা হয় এবং তাঁর বোন হেতিজা সুলতান এবং ফাতেমা সুলতান বিবাহ হয়। [৬] উদযাপনটি ২০ দিন স্থায়ী হয়েছিল। [৭]
লাল দাড়ি, ছোট ঘাড়, মাঝারি উচ্চতা এবং মহামান্য হিসাবে সম্মানিত করা হয়। দ্বিতীয় মুস্তাফার লেভিনির তৈরি একটি ক্ষুদ্রাকৃতি রয়েছে। ১৬৯৯ এর দিকে, তাঁর পিতার মতো তিনিও শিকার এবং বিনোদন, সাহিত্যে রচনা এবং ছদ্মনাম সহ কবিতা লিখার উপর আগ্রহী হন। এই সুলতানের কৌতূহল ছিল, যারা সেলি, নেসিহ এবং সুলাসের স্টাইলে তীরন্দাজী করতো। সিলাহদার ফাইন্ডিক্লিলি মেহমেদ আঘা, যাকে তাঁর সময়কালের ইতিহাস লেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তিনি মুস্তফার রাজত্বকালকে তাঁর বই নুসরতনেমে বর্ণনা করেছেন। [৮]
ইস্তাম্বুলে নতুন সুলতানের আগমনের হয়, এদির্ন ফাউন্ডেশন এবং রাজ্য অধিকারের পরে। মুস্তাফা এবং তার রাজকুমারদের ইস্তাম্বুলের তোপকাপি প্রাসাদে এনে তাদের কাফেসে বন্দী করা হয়। মুস্তাফার বন্দী জীবন চার মাস স্হায়ী ছিলো। ১৭০৩ সালের ২৯ডিসেম্বর তিনি ব্যথিত অবস্থায় বা কোন অজানা কারণে মারা যান। তুরস্কের ইস্তাম্বুলের ইমানোনু শহরের নতুন মসজিদে তাঁর দাদী তুরহান হেতিজা সুলতানের পাশে তাঁকে দাফন করা হয়েছিল। [৮]
The Valide Sultan was born Evmania Voria, daughter of a Greek priest in a village near Rethymnon on Crete. She was captured by the Turks when they took Rethymnon in 1645.
the mother of Mustafa II and Ahmed III was a Cretan
Their mother, a Cretan, lady named Rabia Gulnus, continued to wield influence as the Walide Sultan - mother of the reigning sultan
She was the daughter of a Cretan (Greek) family and she was the mother of Mustafa II (1664–1703), and Ahmed III (1673–1736).