দ্য গার্ডেন অব ইডেন (উপন্যাস)

দ্য গার্ডেন অব ইডেন
প্রথম সংস্করণের প্রচ্ছদ
লেখকআর্নেস্ট হেমিংওয়ে
মূল শিরোনামThe Garden of Eden
দেশমার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
ভাষাইংরেজি
প্রকাশকচার্লস স্ক্রিবনার্স সন্স
প্রকাশনার তারিখ
১৯৮৬
মিডিয়া ধরনমুদ্রিত
পৃষ্ঠাসংখ্যা২৪৭
আইএসবিএন ০-৬৮৪-১৮৬৯৩-৪

দ্য গার্ডেন অব ইডেন (ইংরেজি: The Garden of Eden, অনুবাদ'স্বর্গোদ্যান') হল আর্নেস্ট হেমিংওয়ের মরণোত্তর প্রকাশিত দ্বিতীয় উপন্যাস। এটি ১৯৮৬ সালে প্রকাশিত হয়। হেমিংওয়ে বইটির রচনা শুরু করেছিলেন ১৯৪৬ সালে এবং পরবর্তী ১৫ বছরে তিনি এর পাণ্ডুলিপি নিয়ে কাজ করেন। এই সময়ে তিনি দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সী, দ্য ডেঞ্জারাস সামার, আ মুভেবল ফিস্টআইল্যান্ডস ইন দ্য স্ট্রিম রচনা করেন।

পটভূমি

[সম্পাদনা]

মেলো যুক্তি দেখান এই গল্পের সূত্রপাত হয় যখন হেমিংওয়ে তার দ্বিতীয় স্ত্রী পলিন ফাইফারকে নিয়ে মধুচন্দ্রিমায় যান এবং হ্যাডলি রিচার্ডসনকে তালাক দেওয়ার কিছুদিন পর থেকে। পুরুষ মুখ্য চরিত্র হল যৌবনকালের লেখক নিজেই এবং আকর্ষণীয় ও ধনী নারী চরিত্রটি হল পলিন।[]

দ্য গার্ডেন অব ইডেন হেমিংওয়ের নবম উপন্যাস। এটি ১৯৮৬ সালে তার মৃত্যুর পঁচিশ বছর পরে প্রকাশিত হয়। চার্লস স্ক্রিবনার্স সন্স ১৯৮৬ সালের মে মাসে উপন্যাসটি প্রকাশ করে। বইটির প্রথম মুদ্রণের ১০০,০০০ কপি বিক্রি হয়।[]

প্রধান বিষয়বস্তু

[সম্পাদনা]

দ্য গার্ডেন অব ইডেন বইতে হেমিংওয়ের নারী-পুরুষ সম্পর্কের বিশ্লেষণসহ লিঙ্গ ভূমিকার বৈপরীত্য দেখিয়েছেন।[] হেমিংওয়ের জীবনীকার জেমস মেলোর যুক্তি অনুসারে, দ্য গার্ডেন অব ইডেন লেখার পূর্বে হেমিংওয়ের কল্পকাহিনীতে "যৌনতার প্রতিস্থাপনের ধারণা" স্পষ্ট ছিল না। ক্যাথরিন বর্ন ডেভিডকে তার গায়ের রঙ দিয়ে তার চুল রাঙা করাতে সম্মত করিয়েছিলেন, "যাতে মনে হয় তার জমজ।"[]

মূল্যায়ন

[সম্পাদনা]

পাণ্ডুলিপি সম্পাদনার কারণে দ্য গার্ডেন অব ইডেন বইয়ের প্রকাশনা বিতর্কিত ছিল। সুজান সেইৎজ যুক্তি দেখান হেমিংওয়ে একটি নতুন দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, যা সম্পাদনায় বাদ পড়ে যায়। তিনি মনে করেন সম্পাদনাটির মান খারাপ ছিল, এবং এতে কিছু লাইন, দৃশ্য ও পূর্ণ পরিচ্ছেদ বাদ পড়েছে। ফলাফল হেমিংওয়ের চিন্তাধারা প্রকাশ পায় নি।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. মেলো (১৯৯২), পৃ. ৩৪৯।
  2. অলিভার, পৃ. ১১৩-১১৫।
  3. সেইৎজ, সুজান এম. (১৯৯৩)। "The posthumous editing of Ernest Hemingway's fiction"স্কলার ওয়ার্কস (ইংরেজি ভাষায়)। University of Massachusetts Amherst। ৮ জুলাই ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০১৮ 
  4. মেলো (১৯৯২), পৃ. ৩৮২।