দ্য লাস্ট স্ট্যান্ড | |
---|---|
পরিচালক | কিম জি-উন |
প্রযোজক | লরেনজো ডি বোনাভেনতোরা |
রচয়িতা | মাইকেল নয়্যার |
শ্রেষ্ঠাংশে | আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার ফরেস্ট হোয়াইটেকার জনি নক্সভিল রোডরিগো সানতেরো লুইজ গুজম্যান জিমি আলেকজান্ডার এডোয়ার্ডো নরিগা পিটার স্টোরমারি জেক গিলফোর্ড গেনিসিস রোডরিগাস |
সুরকার | মোং |
চিত্রগ্রাহক | কিম জি-ইয়ন |
সম্পাদক | স্টিভেন কেমপার |
প্রযোজনা কোম্পানি | ডি বোনাভেনতোরা পিকচার্স |
পরিবেশক | লায়ন্স গেট এন্টারটেইনমেন্ট |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১০৭ মিনিট[১] |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $৬৫ মিলিয়ন[২] |
আয় | $৩৭,১৮৩,২৭৩[৩] |
দ্য লাস্ট স্ট্যান্ড, আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার অভিনীত ২০১৩ সালের একটি আমেরিকান অ্যাকশন চলাচ্চিত্র। ছবিটি পরিচালনা করেছেন দক্ষিণ কোরীয় পরিচালক কিম জি-উন। ২০০৩ সালে টার্মিনেটরের তৃতীয় পর্ব রাইজ অফ দ্য মেশিন এর পর এটিই আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার এর প্রধান চরিত্রে অভিনীত চলচ্চিত্র। দ্য লাস্ট স্ট্যান্ড ছবিতে তিনি লস এঞ্জেলেসের একজন প্রাক্তন পুলিশ ও মেক্সিকোর সীমানায় অবস্থিত ছোট একটি শহরের শেরিফ। তিনি একজন মাদক পাচারকারীকে গ্রেপ্তার করেন, যে জেল থেকে পালিয়ে এসেছে।
রয় ওয়েনস (আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার) একজন সাবেক পুলিশ ও আমেরিকা মেক্সিকো সীমান্তের ছোট শহর সামারটন, আরিজোনার শেরিফ। সে সামারটনের ছোটখাটো অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করে যেমন, একদিন মেয়র তার গাড়ি ফায়ার জোনে পার্কিক করলে তিনি তাকে সাবধান করে দেন। এক রাতে আন্তর্জাতিক মাদক চোরাকারবারি গেব্রিয়েল কর্টেজ এফবিআই এর নিয়ন্ত্রণ থেকে তার মডিফায়েড গাড়ি নিয়ে ঘণ্টায় ২০০ মাইল বেগে পালিয়ে যায়, যাওয়ার সময় সে অ্যালেন রিচার্ড নামে এক এফবিআই এজেন্টকে হোস্টেজ হিসেবে নিয়ে যায়। এজেন্ট জন বেনিস্টার আরিজোনার বালহেড শহরে পুলিশ দিয়ে রাস্তা আটকে দেয় তাকে ধরার জন্য কিন্তু গ্যাব্রিয়েলের লোকেরা পুলিশদের মেরে রাস্তা পরিষ্কার করে দেয় কার্টেজের জন্য। পথে কার্টেজ তার অসাধারন গাড়ি চালনাতে দুটি সোয়াত টিম এর গাড়ি ধংস্ব করে দেয়। আরিজোনা যাওয়ার উদ্দেশ্যে এজেন্ট বেনিস্টার বিমানে উঠার আগে কোন এজেন্ট কার্টেজের পালানোতে সাহায্য করেছে তা জানার জন্য সকল এজেন্ট এর অর্থ সংক্রান্ত ব্যাংক হিসাব তদন্ত করার নির্দেশ দেন।
সকাল ৪টার কিছু পরে ওয়েনস এর দুই ডেপুটি জেরি ও সারা স্থানীয় কৃষকের খামারে যায় এবং তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পায়। তারপর তদন্ত করে ওয়েনস ও তার ডেপুটিরা জানতে পারে এর সাথে কার্টেজের গানম্যান থমাস বারেল জাড়িত। এজেন্ট বেনিস্টার এর কাছ থেকে ওয়েনস খবর পায় কার্টেজ সামারটন শহর দিয়ে মেক্সিকোতে পালিয়ে যাবে তখন ওয়েনস এবং তার ডেপুটিরা মিলে স্কুল বাস,খুঁটি ইত্যাদি দিয়ে শহরে ব্যাড়িক্যাড তৈরি করে। প্রথমে তাদের নাজি কিলার নামে পরিচিত কার্টেজের গ্যানম্যানদের সাথে লড়াই হয়। তারপর কার্টেজ শহরে আসলে ওয়েনস মেয়রের গাগিাড়ি নিয়ে কার্টেজকে ধরতে কার্টেজের গাড়ির পিছনে ছুটতে থাকে। একপর্যায়ে তারা সীমান্তের খুব কাছের ভুট্টা ক্ষেতে তোদের দুজনের গাড়িই একে অপরের সাথে লাগাতে বিকল হয়ে যায়। তারপর সীমান্ত ব্রিজের উপর মারামারির এক পর্যায়ে ওয়েনস কর্টেজকে গ্রেপতার করে।
এজেন্ট বেনিস্টার এসে কার্টেজকে নিয়ে যায় এবং তাকে পালাতে সাহায্য করায় অ্যালেন রিচার্ডকে গ্রেপ্তার করে। মেয়র তার গাড়ির অবস্থা দেখে এবং আগের মতই ওয়েনস তাকে ফায়ার জোনে পার্কিক করার জন্য সতর্ক করে দেয়। তার দুই ডেপুটি টোরানসো ও মার্টিনেজ ডিনারে চলে যায়।
দ্য লাস্ট স্ট্যান্ড ডিভিডিতে ও ব্লু-ওর ওত মুক্তি তারিখ নির্ধরন করা হয় ২১ মে, ২০১৩।
ছবিটি বক্স অফিসে তেমন সাড়া ফেলতে না পারলেও নয় নাম্বার অবস্থানে ছিল। ছবিটি এর মুক্তির প্রথম সপ্তাহে মাত্র $৬.৩ মিলিয়ন ডলার আয় করে।[৪][৫] $৬৫ মিলিয়ন ডলারের বাজেটের এ ছবিটি বক্স অফিসে $৩৭,১৮৩,২৭৩ ডলার আয় করে।[৩]
|1=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); |শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)