দ্রাবিড় লৌকিক ধর্ম

তামিল সন্ত অগস্তিয়ার, তামিল সাহিত্যের জনক

আদি দ্রাবিড় ধর্ম হিন্দুধর্মের এক প্রাক্-বৈদিক রূপ প্রবর্তন করেছিল। এই রূপটি অধুনা আগম-অনুসারী। সম্ভবত ঐতিহাসিকভাবেও এই ধর্ম আগম-অনুসারীই ছিল। আগম শাস্ত্রগুলি অ-বৈদিক উৎস থেকে উৎসারিত।[] রচনাকালের নিরিখে এগুলিকে হয় বেদ-উত্তরকালীন গ্রন্থ[] অথবা প্রাক্-বৈদিক রচনা হিসেবে নির্দেশ করা হয়।[] আগম হল তামিলসংস্কৃত ধর্মগ্রন্থাবলির একটি সংকলন, যেগুলিতে প্রধানত মন্দির ও মূর্তি নির্মাণের পদ্ধতি, দেবদেবীদের পূজাপদ্ধতি, দার্শনিক মতবাদ, ধ্যান অনুশীলন, ছয় প্রকার কামনার সিদ্ধি এবং চার প্রকার যোগ নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।[] হিন্দুধর্মে অধিদেবতার পূজা, পবিত্র বৃক্ষ ও প্রাণীর ধারণাগুলিকেও প্রাক্-বৈদিক দ্রাবিড় ধর্মের উদ্বর্তন হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।[] আদি বৈদিক ধর্মে দ্রাবিড় ভাষার প্রভাবেরও প্রমাণ পাওয়া যায়। এই বৈশিষ্ট্যগুলি প্রাচীনতম জ্ঞাত ইন্দো-আর্য ভাষা অর্থাৎ ঋগ্বেদের (আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ অব্দ) ভাষাতে ইতিমধ্যেই বর্তমান ছিল। ঋগ্বেদের ভাষায় বারোটিরও বেশি শব্দ দ্রাবিড় ভাষা থেকে ঋণকৃত। সংহিতার ভাষা থেকে উত্তর-বৈদিক যুগের সাহিত্যের ভাষায় এবং ধ্রুপদি বেদ-উত্তর সাহিত্যের ভাষার দিকে যত যাওয়া যায়, ততই দ্রাবিড় প্রভাবের ভাষাগত প্রমাণ উত্তরোত্তর শক্তিশালী হয়ে ওঠে।[] এই ঘটনা এক আদি ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সংমিশ্রণ[][note ১] অথবা সংশ্লেষণের[] প্রমাণ। দ্রাবিড় ও ইন্দো-আর্যদের মধ্যে এই সংমিশ্রণ বা সংশ্লেষণ ভারতীয় সভ্যতাকে পরবর্তীকালেও প্রভাবিত করতে থাকে।[১০][][১১][১২]

শ্রেণিবিন্যাস

[সম্পাদনা]

আদি দ্রাবিড় ধর্ম বিষয়ে গবেষকদের মধ্যে মতভেদ আছে। কোনও কোনও গবেষকের মতে, দ্রাবিড় ধর্ম ছিল ইন্দো-আর্য ভাষাসমূহের উৎপত্তির আগে দক্ষিণ এশিয়ায় বসবাসকারী নব্যপ্রস্তরযুগীয় জনগোষ্ঠীর এক স্বতন্ত্র ধর্মবিশ্বাস। অন্যদিকে জন বি. ম্যাগি মনে করেন যে, খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ অব্দের আগে স্থানীয় দ্রাবিড় ধর্মের রূপটি কী রকম ছিল তা স্পষ্ট নয়।[১৩] অন্যান্য গবেষকেরা এই ধর্মকে হিন্দুধর্মেরই অ-বৈদিক অংশ হিসেবে চিহ্নিত করেন। হেনরি ও. থম্পসন হিন্দুধর্মের সংজ্ঞায় দ্রাবিড় প্রথা-রীতিনীতিগুলিকে এই ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক উপাদান হিসেবে উল্লেখ করেন।[১৪] স্জোবার্গ দাবি করেন যে, হিন্দুধর্মের ইন্দো-আর্য প্রতিরূপটির থেকে দ্রাবিড় ধর্মের প্রভাব এই ধর্মে অধিকতর।[১৫][note ২][১৬][১৭][১৮][১৯] গুস্তাভ ওপার্টের মতে, দ্রাবিড় ধর্ম কেন্দ্রীভূত হয়েছিল মাতৃরূপী দেবীর পূজাকে ঘিরে; এই দেবীকে গ্রামের রক্ষয়িত্রী মনে করা হত এবং দেবীর সপ্তভগিনী মাতৃকা ধারণার অনুরূপ।[২০][২১][২২] ওয়াইল্ডার থিওডোর এলমোর মন্তব্য করেন যে, দ্রাবিড় লৌকিক ধর্ম সর্বপ্রাণবাদের একটি সরল রূপ মাত্র নয়, এই ধর্মের মধ্যে জটিল অধিবিদ্যামূলক ধ্যানধারণার নিদর্শন পাওয়া যায়।[২৩] কর্ণাটকতামিলনাড়ুর নির্দিষ্ট কয়েক জন গ্রামদেবতার বহুবিস্তৃত পূজার প্রথাটিকে প্রাক্-ব্রাহ্মণ্যবাদী ধর্মীয় প্রথার একটি উদ্বর্তিত রূপ বলে মনে করা হয়।[][২৪][২৫]

দ্রাবিড় ধর্মের একটি প্রধান দিক হল পরমেশ্বরীর কাল্ট। শক্তির ধারণাটি তাদের ধর্মের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ […] সপ্তমাতৃকা বা সাতজন দিব্য জননীর কাল্ট, যা শাক্তধর্মের এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, তা সম্ভবত দ্রাবিড় অনুপ্রেরণা থেকে উৎসারিত।[২৬]

আদি বৈদিক ধর্মে দ্রাবিড় ভাষার প্রভাবেরও প্রমাণ পাওয়া যায়। এই বৈশিষ্ট্যগুলি প্রাচীনতম জ্ঞাত ইন্দো-আর্য ভাষা অর্থাৎ ঋগ্বেদের (আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০ অব্দ) ভাষাতে ইতিমধ্যেই বর্তমান ছিল। ঋগ্বেদের ভাষায় বারোটিরও বেশি শব্দ দ্রাবিড় ভাষা থেকে ঋণকৃত।[] সংহিতার ভাষা থেকে উত্তর-বৈদিক যুগের সাহিত্যের ভাষায় এবং ধ্রুপদি বেদ-উত্তর সাহিত্যের ভাষার দিকে যত যাওয়া যায়, ততই দ্রাবিড় প্রভাবের ভাষাগত প্রমাণ উত্তরোত্তর শক্তিশালী হয়ে ওঠে।[] এই বিষয়টি প্রাচীন দ্রাবিড় ও ইন্দো-আর্যদের মধ্যে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক সংমিশ্রণ[][note ১] বা সংশ্লেষণের[] প্রমাণ, যা মূর্তিতত্ত্ব, প্রথা-রীতিনীতি, দর্শন, পবিত্র উদ্ভিদ ও প্রাণীর ধারণার মধ্য দিয়ে কালক্রমে আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে এবং হিন্দুধর্ম, বৌদ্ধধর্ম, জৈনধর্ম, শ্রমণচার্বাক মতকেও প্রভাবিত করে যেতে থাকে।[১০][][১১][১২]

গবেষকেরা আধুনিক হিন্দুধর্মকে বিভিন্ন ভারতীয় সংস্কৃতির[][২৭][][note ৬] একটি সংমিশ্রণ[][note ১] বা সংশ্লেষণ[][note ৭][৩৬] মনে করেন। এই ধর্মের শিকড় নিহিত রয়েছে লৌহযুগীয় ভারতের ঐতিহাসিক বৈদিক ধর্মের মধ্যে,[৩৭][২৭] যা ইতিমধ্যেই হয়ে উঠেছিল "ইন্দো-আর্য ও হরপ্পা সংস্কৃতি ও সভ্যতার একটি সম্মিলিত রূপ"।[৩৮][note ৮] এই ধর্মটি ছাড়াও হিন্দুধর্মের অন্যান্য শিকড়গুলি হল মৌর্য যুগের [৪০] শ্রমণ[৪০] বা সন্ন্যাস প্রথা[২৭] এবং ভারতের বিভিন্ন মধ্যপ্রস্তরযুগীয়[৪১] ও নব্যপ্রস্তরযুগীয়[৪২] সংস্কৃতি, যেমন সিন্ধু সভ্যতা,[৪৩][][৪৪][৪৫] দ্রাবিড় প্রথা-রীতিনীতি,[১০][][১১][১২] এবং স্থানীয় প্রথা-রীতিনীতি[২৭]আদিবাসী ধর্মবিশ্বাস[১০][note ৯]

প্রাচীন তামিলাকমের ধর্ম

[সম্পাদনা]

প্রাচীন তামিল ব্যাকরণ গ্রন্থ তোলকপ্পিয়ম, দশটি পট্টুপ্পাত্তু সংকলন এবং আটটি এত্তুট্টোকই আদি প্রাচীন দ্রাবিড় ধর্ম সম্পর্কে আলোকপাত করেছে। সেয়োন-কে মহিমান্বিত করা হয়েছিল "নীল ময়ূরের উপর উপবিষ্ট চিরতরুণ ও অত্যুজ্জ্বল এক রক্তবর্ণ দেবতা" এবং "তামিলদের রক্ষাকারী দেবতা" হিসেবে।[৪৬] শিবনকে পরমেশ্বর মনে করা হত।[৪৬] সেয়োন [৪৭]শিবনের [৪৮][৪৯][৫০] আদি মূর্তিলক্ষণ এবং তাঁদের সঙ্গে যুক্ত স্থানীয় উদ্ভিদ ও প্রাণীকুলের ধারণা সিন্ধু সভ্যতার যুগেও প্রচলিত ছিল।[৫১][৫২] সঙ্গম প্রাকৃতিক ভূ-দৃশ্য মানসিক অবস্থা, ঋতু ও স্থানের ভিত্তিতে পাঁচটি তিনাই অর্থাৎ শ্রেণিতে বিভক্ত। তোলকপ্পিয়ম গ্রন্থে প্রত্যেকটি তিনাই-কে এক এক জন দেবতার সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে: সেয়োন কুরিনজি বা পর্বতের সঙ্গে, তিরুমাল মুল্লাই বা বনের সঙ্গে, ইন্দ্র মরুতম বা সমতলের সঙ্গে, বরুণ নেইতাল বা উপকূল ও সমুদ্রের সঙ্গে এবং কোরাবাই পালই বা অনুর্বর অঞ্চলের সঙ্গে। অন্য যে সকল দেবতাদের নাম করা হয়েছে তাঁদের মধ্যে মায়োন ও বালি পরবর্তীকালে হিন্দুধর্মের সঙ্গে একাঙ্গীভূত হয়ে গিয়েছেন।

দ্রাবিড় স্থাপত্যশৈলীর আদর্শ পরিকল্পনা, যা কোয়ইল বা রাজার আবাস থেকে বিবর্তিত হয়েছে।

সমগ্র তামিলাকমে রাজ্যকে প্রকৃতিগতভাবে দিব্যশক্তিসম্পন্ন মনে করা হত এবং সেই কারণে রাজার ধর্মীয় গুরুত্বও ছিল অপরিসীম।[৫৩] রাজাকে মনে করা হত "মর্ত্যে ঈশ্বরের প্রতিনিধি" এবং তাঁর বাসস্থানটিকে বলা হত "কোয়ইল" অর্থাৎ "দেবতার আলয়"। মন্দিরের আধুনিক তামিল প্রতিশব্দটিও হল "কোয়িল" (তামিল: கோயில்)। রাজাকে শাস্ত্রবিধিমতে পূজাও করা হত।[৫৪][৫৫] রাজা শব্দের আধুনিক প্রতিশব্দ, যেমন "কো" (তামিল: கோ “রাজা”), “ইড়াই” (இறை “সম্রাট”) ও “আণ্ডবর” (ஆண்டவன் “বিজয়ী”), বর্তমানে ঈশ্বরবাচক শব্দ। এই উপাদানগুলি পরবর্তীকালে হিন্দুধর্মের অন্তর্ভুক্ত হয়। যেমন, শিবমাদুরাইয়ের রানি মীনাক্ষীর কিংবদন্তি বিবাহের ঘটনা অথবা ওয়ানজি-কো নামে এক দেবতা যাঁর সঙ্গে পরবর্তীকালে ইন্দ্রকে একীভূত করা হয়।[৫৬] তোলকাপ্পিয়ারে তিন মুকুটধারী রাজাদের “স্বর্গ কর্তৃক মহিমান্বিত ত্রয়ী” (তামিলவான்புகழ் மூவர், বাণুপুকল মূবর ?) হিসেবে অভিহিত করা হয়েছিল।[৫৭] দ্রাবিড়ভাষী দক্ষিণ ভারতে দিব্য রাজসত্ত্বার ধারণাটি থেকেই রাষ্ট্র ও মন্দিরের প্রধান ভূমিকা গ্রহণের পথ সুগম হয়েছিল।[৫৮]

মাতৃকাদেবীর কাল্টটি সমাজে নারীত্বের সম্মানের ইঙ্গিতবাহী। এই মাতৃকাদেবীকে কুমারী এবং সেই সঙ্গে সকলের জন্মদাত্রী মনে করা হত এবং বৈশিষ্ট্যগতভাবে যুক্ত করা হত শাক্তধর্মের সঙ্গে।[৫৯] উত্তর ভারতের বিভিন্ন স্থানে দেবী, ক্ষেত্রদেবী ইত্যাদি নামে তাঁর পূজা স্বীকৃত হয়েছিল।[৬০]

পাদটীকা

[সম্পাদনা]
  1. Lockard: "The encounters that resulted from Aryan migration brought together several very different peoples and cultures, reconfiguring Indian society. Over many centuries a fusion of Indo-Aryan peoples and Dravidian occurred, a complex process that historians have labeled the Indo-Aryan synthesis."[] Lockard: "Hinduism can be seen historically as a synthesis of Aryan beliefs with Harappan and other Dravidian traditions that developed over many centuries."[]
  2. Tyler, in India: An Anthropological Perspective(1973), page 68, as quoted by Sjoberg, calls Hinduism a "synthesis" in which the Dravidian elements prevail: "The Hindu synthesis was less the dialectical reduction of orthodoxy and heterodoxy than the resurgence of the ancient, aboriginal Indus civilization. In this process, the rude, barbaric Aryan tribes were gradually civilised and eventually merged with the autochthonous Dravidians. Although elements of their domestic cult and ritualism were jealously preserved by Brahman priests, the body of their culture survived only in fragmentary tales and allegories embedded in vast, syncretistic compendia. On the whole, the Aryan contribution to Indian culture is insignificant. The essential pattern of Indian culture was already established in the third millennium B.C., and ... the form of Indian civilization perdured and eventually reasserted itself.[১৫]
  3. Ghurye: He [Hutton] considers modern Hinduism to be the result of an amalgam between pre-Aryan Indian beliefs of Mediterranean inspiration and the religion of the Rigveda. "The Tribal religions present, as it were, surplus material not yet buit into the temple of Hinduism".[২৯]
  4. Tyler, in India: An Anthropological Perspective(1973), page 68, as quoted by Sjoberg, calls Hinduism a "synthesis" in which the Dravidian elements prevail: "The Hindu synthesis was less the dialectical reduction of orthodoxy and heterodoxy than the resurgence of the ancient, aboriginal Indus civilization. In this process the rude, barbaric Aryan tribes were gradually civilised and eventually merged with the autochthonous Dravidians. Although elements of their domestic cult and ritualism were jealously preserved by Brahman priests, the body of their culture survived only in fragmentary tales and allegories embedded in vast, syncretistic compendia. On the whole, the Aryan contribution to Indian culture is insignificant. The essential pattern of Indian culture was already established in the third millennium B.C., and ... the form of Indian civilization perdured and eventually reasserted itself.[১৫]
  5. Hopfe & Woodward: "The religion that the Aryans brought with them mingled with the religion of the native people, and the culture that developed between them became classical Hinduism."[৩৪]
  6. See also:
  7. Hiltebeitel: "A period of consolidation, sometimes identified as one of "Hindu synthesis," Brahmanic synthesis," or "orthodox synthesis," takes place between the time of the late Vedic Upanishads (c. 500 BCE) and the period of Gupta imperial ascendency" (c. 320-467 CE)."
  8. See:
    • David Gordo White: "[T]he religion of the Vedas was already a composite of the Indo-Aryan and Harappan cultures and civilizations."[৩৮]
    • Richard Gombrich: "It is important to bear in mind that the Indo-Aryans did not enter an unhabited (sic) land. For nearly two millennia they and their culture gradually penetrated India, moving east and south from their original seat in the Punjab. They mixed with people who spoke Munda or Dravidian languages, who have left no traces of their culture beyond some archaeological remains; we know as little about them as we would about the Indo-Aryans if they had left no texts. In fact we cannot even be sure whether some of the aerchaeological finds belong to Indo-Aryans, autochthonous populations, or a mixture.
      It is to be assumed - though this is not fashionable in Indian historiography - that the clash of cultures between Indo-Aryans and autochtones was responsible for many of the changes in Indo-Aryan society. We can also assume that many - perhaps most - of the indigenous population came to be assimilated into Indo-Aryan culture.[৩৯]
  9. Tiwari mentions the Austric and Mongoloid people.[১০] See also Adivasi people for the variety of Indian people.

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Mudumby Narasimhachary (Ed) (1976). Āgamaprāmāṇya of Yāmunācārya, Issue 160 of Gaekwad's Oriental Series. Oriental Institute, Maharaja Sayajirao University of Baroda.
  2. Tripath, S.M. (2001). Psycho-Religious Studies Of Man, Mind And Nature. Global Vision Publishing House. আইএসবিএন ৯৭৮৮১৮৭৭৪৬০৪১. [১]
  3. Nagalingam, Pathmarajah (2009). The Religion of the Agamas. Siddhanta Publications. [২]
  4. Grimes, John A. (1996). A Concise Dictionary of Indian Philosophy: Sanskrit Terms Defined in English. State University of New York Press. আইএসবিএন ৯৭৮০৭৯১৪৩০৬৮২. LCCN 96012383. [৩]
  5. The Modern review: Volume 28; Volume 28। Prabasi Press Private, Ltd.। ১৯২০। 
  6. Krishnamurti (2003), p. 6.
  7. Lockard 2007, পৃ. 50।
  8. Lockard 2007, পৃ. 52।
  9. Hiltebeitel 2007, পৃ. 12।
  10. Tiwari 2002, পৃ. v।
  11. Zimmer 1951, পৃ. 218-219।
  12. Larson 1995, পৃ. 81।
  13. Magee, John Benjamin (১৯৬৭)। Religion and modern man: a study of the religious meaning of being humanবিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন। Harper & Row। 
  14. Thompson, Henry O. (১৯৮৮)। World religions in war and peace। McFarland। 
  15. Sjoberg 1990, পৃ. 43।
  16. Khan, Abdul Jamil (২০০৬)। Urdu/Hindi: an artificial divide : African heritage, Mesopotamian roots, Indian culture & British colonialism। Algora Publishing। 
  17. Eliot, Charles (২০০৭)। Hinduism and Buddhism, Vol I. (of 3)। Echo Library। পৃষ্ঠা 12। 
  18. Grimes, John A. (1996). A Concise Dictionary of Indian Philosophy: Sanskrit Terms Defined in English. State University of New York Press. আইএসবিএন ৯৭৮০৭৯১৪৩০৬৮২. এলসিসিএন ৯৬-১২৩৮৩.
  19. Jamison, Stephanie; Witzel, Michael (1992). "Vedic Hinduism" (PDF). Harvard University. pp. 2–4. Retrieved 2019-01-23.
  20. Gustav oppert, original inhabitants of Bharata. <
  21. Dravidian Gods in Modern Hinduism, Wilder Theodre Elmore
  22. Vicissitudes of Goddess, Sree Padma
  23. page 134 Dravidian Gods in Modern Hinduism, Wilder Theodre Elmore
  24. Schastok, Sara L. The Śamalājī Sculptures and Sixth-Century Art in Western India. Leiden: Brill, 1985. pp.58–60
  25. Guy Beck (1993), Sonic Theology: Hinduism and Sacred Sound, University of South Carolina Press, আইএসবিএন ৯৭৮-০-৮৭২৪৯-৮৫৫-৬, pages 151–152
  26. Bhattacharyya, N. N., History of the Sakta Religion, Munshiram Manoharlal Publishers Pvt. Ltd. (New Delhi, 1974, 2d ed. 1996). Quote= The cult of the Female Principle was a major aspect of Dravidian religion, The concept of Shakti was an integral part of their religion [...] The cult of the Sapta Matrika, or Seven Divine Mothers, which is an integral part of the Shakta religion, may be of Dravidian inspiration.
  27. Flood 1996, পৃ. 16।
  28. Ghurye 1980, পৃ. 3-4।
  29. Ghurye 1980, পৃ. 4।
  30. Sjoberg 1990
  31. Nath 2001
  32. Werner 2005, পৃ. 8-9।
  33. Hiltebeitel 2007
  34. Hopfe 2008, পৃ. 79।
  35. Samuel 2010
  36. Samuel 2010, পৃ. 193।
  37. Samuel 2010, পৃ. 41-42।
  38. White 2006, পৃ. 28।
  39. Gombrich 1996, পৃ. 35-36।
  40. Gomez 2002, পৃ. 42।
  41. Doniger 2010, পৃ. 66।
  42. Jones 2006, পৃ. xvii।
  43. Narayanan 2009, পৃ. 11।
  44. Hiltebeitel 2007, পৃ. 3।
  45. Jones 2006, পৃ. xviii।
  46. Kanchan Sinha, Kartikeya in Indian art and literature, Delhi: Sundeep Prakashan (1979).
  47. Mahadevan, Iravatham (২০০৬)। A Note on the Muruku Sign of the Indus Script in light of the Mayiladuthurai Stone Axe Discovery। harappa.com। ২০০৬-০৯-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  48. Ranbir Vohra (২০০০)। The Making of India: A Historical Surveyসীমিত পরীক্ষা সাপেক্ষে বিনামূল্যে প্রবেশাধিকার, সাধারণত সদস্যতা প্রয়োজন। M.E. Sharpe। পৃষ্ঠা 15 
  49. Grigorii Maksimovich Bongard-Levin (১৯৮৫)। Ancient Indian Civilization। Arnold-Heinemann। পৃষ্ঠা 45। 
  50. Steven Rosen, Graham M. Schweig (২০০৬)। Essential Hinduism। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 45। 
  51. Basham 1967
  52. Frederick J. Simoons (১৯৯৮)। Plants of life, plants of death। পৃষ্ঠা 363। 
  53. Harman, William P. (১৯৯২)। The sacred marriage of a Hindu goddess। Motilal Banarsidass। পৃষ্ঠা 6। 
  54. Anand, Mulk Raj (১৯৮০)। Splendours of Tamil Nadu। Marg Publications। 
  55. Chopra, Pran Nath (১৯৭৯)। History of South India। S. Chand। 
  56. Bate, Bernard (২০০৯)। Tamil oratory and the Dravidian aesthetic: democratic practice in south India। Columbia University Press। 
  57. A. Kiruṭṭin̲an̲ (২০০০)। Tamil culture: religion, culture, and literature। Bharatiya Kala Prakashan। পৃষ্ঠা 17। 
  58. Embree, Ainslie Thomas (১৯৮৮)। Encyclopedia of Asian history: Volume 1বিনামূল্যে নিবন্ধন প্রয়োজন। Scribner। আইএসবিএন 9780684188980 
  59. Thiruchandran, Selvy (১৯৯৭)। Ideology, caste, class, and gender। Vikas Pub. House। 
  60. On the original inhabitants of Bharatavarsa or India, Oppert, Gustav Salomon, 1836-1908, page 17