ধোবাউড়া | |
---|---|
উপজেলা | |
মানচিত্রে ধোবাউড়া উপজেলা | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°৫′৪৪″ উত্তর ৯০°৩১′৫৮″ পূর্ব / ২৫.০৯৫৫৬° উত্তর ৯০.৫৩২৭৮° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ময়মনসিংহ বিভাগ |
জেলা | ময়মনসিংহ জেলা |
সরকার | |
• ভাইস-চেয়ারম্যান | মোঃ আবুল ফজল (বিএনপি) |
আয়তন | |
• মোট | ২৫১.৮৮ বর্গকিমি (৯৭.২৫ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[১] | |
• মোট | ৪,২৭,৯১৩ |
• জনঘনত্ব | ১,৭০০/বর্গকিমি (৪,৪০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ৬১ ১৬ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
ধোবাউড়া বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
ধোবাউড়া উপজেলার উত্তরে ভারতের মেঘালয়, দক্ষিণে ফুলপুর উপজেলা ও নেত্রকোণা জেলার পূর্বধলা উপজেলা, পূর্বে নেত্রকোণা জেলার দুর্গাপুর উপজেলা, পশ্চিমে হালুয়াঘাট উপজেলা।
ধোবাউড়া উপজেলায় বর্তমানে ৭টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম ধোবাউড়া থানার আওতাধীন।[২]
পুর্বে এর নাম ছিল জিক্কোয়া বাজার।ধোবাউড়া নামটি এসেছে ধোপা থেকে । বহু বছর আগে এই এলাকায় অনেক ধোপা বাস করত। কিন্তু কোন এক কারণে ধোপারা এই এলাকা ছেড়ে চলে যায় । আর তার পর থেকেই এই এলাকার নাম হয়েছে ধোবাউড়া। উপজেলাটি আগে নেত্রকোনা জেলার অংশ ছিল। এই উপজেলায় রয়েছে গাড় পাহাড়। এখানে আছে সাদা মাটির পাহাড়। এই সব দেখতে সারা দেশ হতে প্রতিদিন অনেক লোক আসেন।
এই এলাকার শিক্ষা ব্যবস্থা তেমন উন্নত না। এখানে প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ও কিন্ডার গার্ডেন স্কুল আছে। ধোবাউড়া এলাকায় নারী শিক্ষায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করে চলেছে ধোবাউড়া মহিলা ডিগ্রী কলেজ।
প্রধান অর্থকারী ফসল ধান । অনেকেই মাছ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করেন । এখানে নানা পেশার লোকজন বসবাস করে । কৃষি কাজই এই এলাকার মানুষের জীবিকা নির্বাহের প্রধান উপায়।
ধোবাউড়া উপজেলায় একটি নদী এবং একটি নদ আছে। সেগুলো হচ্ছে নিতাই নদী এবং কংস নদ।[৩][৪]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |