নজদ আমিরাত আরবি: إمارة نجد | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১৮১৮–১৮৯১ | |||||||||||
পতাকা | |||||||||||
![]() | |||||||||||
রাজধানী | রিয়াদ | ||||||||||
প্রচলিত ভাষা | উপসাগরীয় আরবি, পশ্চিমা ফারসি, উসমানীয় তুর্কি | ||||||||||
ধর্ম | সুন্নি ইসলাম | ||||||||||
সরকার | রাজতন্ত্র | ||||||||||
ইমাম | |||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||
• রিয়াদ পুনর্দখল | ১৮১৮ | ||||||||||
• আল রশিদের সাথে মুলায়দার যুদ্ধ | ১৮৯১ | ||||||||||
| |||||||||||
বর্তমানে যার অংশ | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
সৌদি আরবের ইতিহাস |
---|
ধারাবাহিকের একটি অংশ |
![]() |
![]() |
নজদ আমিরাত ছিল দ্বিতীয় সৌদি রাষ্ট্র। এটি উনিশ শতকের শেষ দশক পর্যন্ত অস্তিত্বশীল ছিল।[৪] ১৮১৮ সালে উসমানীয় সাম্রাজ্য কর্তৃক ধ্বংস হওয়ার পর সৌদি শাসন মধ্য ও পূর্বাঞ্চলীয় আরবে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম সৌদি রাষ্ট্রের তুলনায় দ্বিতীয় রাষ্ট্রের আকার ছোট ছিল। সৌদি নেতৃবৃন্দকে ইমাম বলে সম্বোধন করা হত।
এই সময়কাল সৌদি পরিবারের মধ্য অভ্যন্তরীণ বিবাদের জন্যও চিহ্নিত হয়। এর ফলে রাজবংশের পতন হয়। ১৮২৪ সালে তুর্কি বিন আবদুল্লাহ বিন মুহাম্মদ মিশরীয়দের কাছ থেকে রিয়াদ পুনরায় দখল করে নেন। একে সাধারণত দ্বিতীয় সৌদি রাষ্ট্রের সূচনা হিসেবে এবং ১৮৯১ সালের মুলায়দার যুদ্ধ সমাপ্তি হিসেবে গণ্য করা হয়। এই যুদ্ধ শেষ সৌদি ইমাম আবদুর রহমান বিন ফয়সালের অনুগত বাহিনী এবং হাইলের আল রশিদ পরিবারের মধ্যে সংঘটিত হয়।
দ্বিতীয় রাষ্ট্রের শাসকগণ হলেন,