এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত। |
নন্দকিশোর বল(২২ ডিসেম্বর ১৮৭৫ - ১ জুলাই ১৯২৮) ওড়িয়া কবিতায় প্রাথমিক আধুনিকতার যুগের একজন কবি ছিলেন। তিনি ওড়িশার কটক জেলার কুসুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রাথমিকভাবে তাঁর নাম রসানন্দ জেনা। পরে তার কাকিমা তাঁকে দত্তক নেন ও নাম দেন নন্দকিশোর বল। তিনি তাঁর কবিতাগুলিতে গ্রামীণ ওড়িশার সৌন্দর্যের অভূতপূর্ব বর্ণনা ও কোমল গানরচনার জন্যে "পল্লী কবি" (গ্রামীণ জীবনের কবি) নামে খ্যাত।[১][২]
|
---|
পল্লিকবি নন্দ কিশোর বল গ্রামীণ দৃশ্যের কবি ছিলেন, গ্রামেরর সরলতা, কুসংস্কার এবং উৎসবগুলি চিত্রিত করেছিলেন। বাচ্চাদের নান বায়া গীতার কাছে তাঁর জনপ্রিয় লিরিক্স সংগীতের সঙ্গীতায়িত করা হয়। তিনি বেশ কয়েকটি কবিতা লিখেছিলেন যা তাঁর দৃঢ় আধ্যাত্মিক প্রবণতা এবং সামাজিক সমস্যাগুলির তীব্র সচেতনতার প্রকাশ করে। তাঁর রচনাসংগ্রহগুলির মধ্যে রয়েছে, নির্ঝরিনী (দ্য ধারা), পল্লী চিত্র (পল্লীর চিত্র), বসন্ত-কোকিলা, তরঙ্গিনী, চারুচিত্রা, নির্মাল্য, প্রভাত সঙ্গীত, সন্ধ্যা সঙ্গীত, কৃষ্ণ কুমারী এবং সর্বমিতা।[৩]
নন্দ কিশোর প্রায় একশো সনেট লিখেছিলেন যা তাঁর সংগ্রহে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। তার সনেটস প্রকৃতি এবং ব্যক্তিগত দুঃখ উভয়েরই মোকাবেলা করে এবং উচ্চ কাব্যিক সংবেদনশীলতা প্রকাশ করে। এই সনেটগুলি তাদের সংযত চিন্তাভাবনা এবং দক্ষতার জন্য খ্যাত ।[৪]
নন্দকিশোর রচিত কনকলতা ১৯২৫ সালে প্রকাশিত একটি উপন্যাস। এই উপন্যাসটির একটি উল্লেখযোগ্য অংশ ১৯৩১ সালে উত্তাল সাহিত্যে ধারাবাহিক আকারে প্রকাশিত হয়েছিল। উপন্যাসটির প্লটটি গ্রামীণ আভিজাত্য সমাজে যৌতুক ব্যবস্থার কুফলগুলির ইঙ্গিত দেয় এবং শিশু-বিধবাদের দুর্দশা, যাদের দুঃখ-কষ্ট ও জীবন যাপনকে চিত্রিত করে।[৫]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |