নম্রতা শিরোদকর | |
---|---|
জন্ম | [১] মুম্বাই, মহারাষ্ট্র, ভারত | ২২ জানুয়ারি ১৯৭২
পেশা | অভিনেত্রী, মডেল |
কর্মজীবন | ১৯৯৩-২০০৪ |
উপাধি | ফেমিনা মিস ইন্ডিয়া ইউনিভার্স ১৯৯৩ ফেমিনা মিস ইন্ডিয়া এশিয়া প্যাসিফিক ১৯৯৩ |
দাম্পত্য সঙ্গী | মহেশ বাবু (ফেব্রুয়ারি ২০০৫ – বর্তমান) |
সন্তান | ২ |
সুন্দরী প্রতিযোগিতায় শিরোপাধারী | |
প্রধান প্রতিযোগিতা | ফেমিনা মিস ইন্ডিয়া ইউনিভার্স ১৯৯৩ (বিজয়ী) ফেমিনা মিস ইন্ডিয়া এশিয়া প্যাসিফিক ১৯৯৩ (বিজয়ী) মিস ইউনিভার্স ১৯৯৩ (সেরা ৬ ফাইনালিস্ট) মিস এশিয়া প্যাসিফিক ১৯৯৩ (১ম রানার আপ) (বেস্ট ইন ইভেনিং গাউন) |
নম্রতা শিরোদকর (মারাঠি: नम्रता शिरोडकर; জন্ম ২২ জানুয়ারি ১৯৬৯)[১] একজন অভিনেত্রী , প্রযোজক ও প্রাক্তন মডেল যিনি বলিউডে নিজের কাজের জন্য বিখ্যাত। ১৯৯৩ তে উনি 'ফেমিনা মিস ইন্ডিয়া' খেতাব জয় করেন। ওনার উল্ল্যেখযোগ্য কাজগুলি হল কাচ্চে ধাগে (১৯৯৯), এড়ুপুন্না থাড়াকান (১৯৯৯), বাস্তভ - দি রিয়েলিটি (১৯৯৯), পুকার (২০০০), যার জন্য উনি 'আইফা বেস্ট সাপোর্টিং এ্যাক্ট্রেস'[২] পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন, আস্তিতভা (২০০০), দিল ভিল পিয়ার ভিয়ার (২০০২), এলওসি কার্গিল (২০০৩)[৩] এবং ত্রিভাষিক ব্রাইড এন্ড প্রেজুডিস (২০০৪), যা যুক্তরাজ্যে ভালো আয় করেছিলো।[৪] নম্রতা তেলুগু চলচ্চিত্র অভিনেতা মহেশ বাবুকে ২০০৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি বিয়ে করেন, তাদের এক মেয়ে আর এক ছেলে।[৫]
নম্রতার বড় বোন হচ্ছে অভিনেত্রী শিল্পা শিরোদকর। নম্রতা মারাঠি অভিনেত্রী মীনাক্ষী শিরোদকর (১৯১৬-১৯৯৭) এর নাতিনী।[৬]
নম্রতা মডেল হিসেবে কাজ করতেন এবং ১৯৯৩ সালে 'মিস ইন্ডিয়া' খেতাবপ্রাপ্ত হন।[৭] তিনি 'মিস ইউনিভার্স' প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন এবং পঞ্চম অবস্থানে এসেছিলেন।[৮] একই বছর তিনি 'মিস এশিয়া প্যাসিফিক' প্রতিযোগিতাতেও অংশ নেন এবং প্রথম রানার আপ হন।[৮]
অক্ষয় কুমার এবং সুনীল শেঠির সঙ্গে তিনি পুরাব কি ল্যায়লা পাশ্চিম কি ছ্যায়লা নামের একটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন কিন্তু এটাকে মুক্তি দেওয়া হয়নি, এরপর তিনি জাব পিয়ার কিসিসে হোতা হে (১৯৯৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত) তে সালমানের খানের বিপরীতে কাজ করেন তবে তাকে এই চলচ্চিত্র ছোটো ভূমিকায় নেওয়া হয়েছিলে সালমানের মৃত স্ত্রী হিসেবে। এরপর তিনি সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে বাস্তভ - দি রিয়েলিটি চলচ্চিত্রে কাজ করার সুযোগ পান; তিনি এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য পরিচিতি পেয়ে যান।[৯]