ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | নাইজেল জেমস লং | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | অ্যাশফোর্ড, কেন্ট, ইংল্যান্ড | ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯০-১৯৯৯ | কেন্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০০ | নরফোক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
এফসি অভিষেক | ২০ জুন ১৯৯০ কেন্ট বনাম ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষএফসি | ৩ আগস্ট ১৯৯৮ কেন্ট বনাম ডার্বিশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
এলএ অভিষেক | ২৩ জুলাই ১৯৮৯ কেন্ট বনাম মিডলসেক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ এলএ | ১৬ মে ২০০০ নরফোক বনাম ডরসেট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আম্পায়ারিং তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট আম্পায়ার | ৩ (২০০৮–বর্তমান) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই আম্পায়ার | ১৩ (২০০৬–বর্তমান) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: CricketArchive, 19 January 2008 |
নাইজেল জেমস লং (ইংরেজি: Nigel James Llong; জন্ম: ১১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৯) কেন্টের অ্যাশফোর্ডে জন্মগ্রহণকারী কেন্ট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের সাবেক ক্রিকেটার। ১৯৯০ সালে ক্রিকেট খেলায় অভিষেক ঘটে তার। ১৯৯৩ সালে নিজ কাউন্টির শিরোপা লাভকারী দলের অন্যতম খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। বামহাতি ব্যাটসম্যান এবং অফ-স্পিন বোলার ছিলেন। জুন, ২০০০ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অভিষিক্ত হন তিনি। এরপরই তিনি আম্পায়ার হিসেবে আবির্ভূত হন।
২০০২ সালে ইসিবি'র প্রথম-শ্রেণীর আম্পায়ার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন লং। ২০০৪ সালে আইসিসি'র আন্তর্জাতিক আম্পায়ার তালিকার অন্যতম সদস্য হন। তখন সেখানে তিনি মূলতঃ তৃতীয় আম্পায়ার হিসেবেই তার অংশগ্রহণ ছিল। ২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক আম্পায়ার তালিকার পূর্ণ সদস্য হন। এরফলে অন্যান্য আম্পায়ারদের ন্যায় তিনিও নিজ দেশে অনু্ষ্ঠিত ইংল্যান্ডের বিপক্ষের দলগুলোর একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আম্পায়ারিত্ব করার যোগ্যতা অর্জন করেন। এছাড়াও আইসিসি কর্তৃক ইংল্যান্ডের বাইরে অনুষ্ঠিত ওডিআই এবং টেস্ট ক্রিকেটে নিরপেক্ষ আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১২ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় মারাইজ ইরাসমাসকে সাথে বাংলাদেশ বনাম নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার খেলাটি পরিচালনা করেন।[১]