নাকবা (আরবি: النكبة, "al-Nakbah", অর্থ "দুর্যোগ"),[১] দ্বারা ১৯৪৮ সালে সংঘটিত ফিলিস্তিন যুদ্ধের সময় ফিলিস্তিনি আরবদের দেশত্যাগকে বোঝানো হয়। এসময় ৭,০০,০০০ এর বেশি ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়েছিল।[২] এছাড়াও নাকবা দ্বারা মূল যুদ্ধ এবং ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৯৪৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ফিলিস্তিনিদের উপর প্রভাব ফেলা ঘটনাবলীকেও বোঝানো হয়।
উদ্বাস্তুদের সঠিক সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।[৩] তবে পরবর্তীতে গঠিত ইসরায়েলের ভূখণ্ড থেকে ৮০% এর কাছাকাছি আরব বাসিন্দা গৃহহীন হয়েছিল।[৪][৫]
ইহুদিদের সামরিক আগ্রাসন, আরব গ্রামগুলিতে হামলা, দেইর ইয়াসিন গণহত্যার মত আরেকটি গণহত্যার ভয়সহ বিভিন্ন কারণে এই ঘটনা ঘটেছিল।[৬]:২৩৯–২৪০[৭][৮] পরবর্তীতে ইসরায়েলের প্রথম সরকারের জারিকৃত আইনসমূহে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদেরকে ফিরতে বাঁধা দেয়া হয়। বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি ও তাদের বংশধররা ফিলিস্তিনি উদ্বাস্তুতে পরিণত হয়।[৯][১০]
ইসরায়েলি-ফিলিস্তিনি সংঘাতে উদ্বাস্তু ইস্যু খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফিলিস্তিনি অঞ্চল এবং অন্যত্র ১৫ মে তারিখকে নাকবা দিবস হিসেবে স্মরণ করা হয়।
The British spokesman said that all 12 members of the Arab Higher Committee have left Palestine for neighboring Arab states… Walter Eyelan, the Jewish Agency spokesman, said the Arab leaders were victims of a "flight psychosis" which he said was sweeping Arabs throughout Palestine.
Nur Masalha (2012): The Palestine Nakba: Decolonising History, Narrating the Subaltern, Reclaiming Memory. London: Zed Books, আইএসবিএন ৯৭৮-১৮৪৮১৩৯৭১৮ Abu Sitta, Salman (2001): "From Refugees to Citizens at Home." London: Palestine Land Society and Palestinian Return Centre, 2001