Office International Nansen pour les Réfugiés | |
![]() সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ'র যুদ্ধ ও শরনার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার হিসাবে ফ্রিদতিয়ফ নানসেনের সোফিয়াতে অবস্থানকালীন চিত্র, যেখানে তিনি যুদ্ধবন্দি ও শরনার্থী বিনিময়ের সমস্যাসমূহ নিয়ে আলোচনা করেন। | |
গঠিত | ১৯৩০ |
---|---|
প্রতিষ্ঠাতা | সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ |
বিলীন হয়েছে | ১৯৩৯ |
ধরন | সংস্থা |
উদ্দেশ্য | যুদ্ধাঞ্চল হতে আগত শরণার্থীদের দায়িত্বে |
নানসেন ইন্টারন্যাশনাল অফিস ফর রিফিউজিস (ফরাসি: Office International Nansen pour les Réfugiés) হলো ১৯৩০ সালে সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি সংস্থা যা ফ্রিদতিয়ফ নানসেনের নামানুসারে তার মৃত্যুর পরপরই নামকরণ করা হয়, যেটি আন্তর্জাতিকভাবে ১৯৩০ হতে ১৯৩৯ সালের মধ্যে যুদ্ধ এলাকা থেকে আসা শরণার্থীদের দায়িত্বে ছিলো। এটি রাষ্ট্রহীন শরণার্থীদের জন্য "নানসেন পাসপোর্ট" নামক ছাড়পত্রের ব্যবস্থা করে, যাতে তারা আন্তঃরাষ্ট্রীয় সীমান্ত অতিক্রম করতে পারে। সংস্থাটি ১৯৩৮ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করে।[১][২]
Office International Nansen pour les Réfugiés উদ্বাস্তুদের জন্য আন্তর্জাতিক সাহায্যের ক্ষেত্রে তার সফল কার্যক্রম চালিয়ে যেতে এর নামটির পৃষ্ঠপোষক ফ্রিডটজফ নানসেনের মৃত্যুর পর পরেই, ১৯৩০ সালে সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয়। এইভাবে এটি সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে ১৯২১ সালে নানসেন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটির কার্যক্রম অব্যাহত রাখে।[১] জাতিপুঞ্জ নানসেন কার্যালয়ের জন্য প্রশাসনিক ব্যয়ও প্রদান করে, যদিও শুধুমাত্র "নানসেন পাসপোর্ট"-এর জন্য মূল্যারোপ করা হয়, কারণ কল্যাণ ও ত্রাণ জন্য এর রাজস্ব ব্যক্তিগত অবদান থেকে প্রাপ্ত হয়েছিল।