নাসিরা ইকবাল | |
---|---|
জন্ম | ২১ নভেম্বর ১৯৪০ |
মাতৃশিক্ষায়তন | হার্ভার্ড ল স্কুল |
দাম্পত্য সঙ্গী | জাভেদ ইকবাল (১৯৬৪–২০১৫) |
সন্তান | ওয়ালিদ ইকবাল, মুনিব ইকবাল |
আত্মীয় | মুহাম্মদ ইকবাল (শ্বশুর) |
বিচারপতি নাসিরা জাবিদ ইকবাল (উর্দু: (ناصرہ جاوید اِقبال হচ্ছেন একজন পাকিস্তানি বিচারক এবং আইনের অধ্যাপক যিনি ১৯৯৪ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত লাহোর উচ্চ আদালত এর বিচারক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।[১][২][৩]
নাসিরা ইকবাল পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেধা সম্পদ আইনে ডিগ্রি অর্জন করেছেন, হার্ভার্ড ল স্কুল থেকে আইনে মাস্টার্স ডিগ্রি, এবং পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও আইনে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেছেন। একজন আইনি পণ্ডিত হিসেবে, তিনি সারা বিশ্বে বক্তৃতা দিয়েছেন এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে পাকিস্তানকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
তিনি লাহোর উচ্চ আদালতে নিযুক্ত প্রথম পাঁচজন নারীর একজন ছিলেন, যেখানে তিনি ১৯৯৪ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত বিচারক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।[১] তিনি পাকিস্তানের সংশ্লিষ্ট নাগরিক সমাজ (সিসিপি) কর্মী দলের সভাপতি। অন্যান্য সম্মাননার মধ্যে তিনি পেয়েছেন ২০০৬ সালে নারী অধিকারের ফাতিমা জিন্নাহ পদক, ২০০৭ সালে বর্ষসেরা নারী তারকা পুরস্কার এবং ২০১১ সালে বিস্ময় নারী পুরস্কার।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
ইকবাল পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন, পাকিস্তানের আইন ও বিচার কমিশন, এবং জেনেভায় মানবাধিকার কমিশনের পাকিস্তানি প্রতিনিধিদলের সদস্য। তিনি লাহোর হাই কোর্ট বার এসোসিয়েশন এর সাবেক সভাপতিও। বর্তমানে, পাকিস্তানের জনস্বার্থ আইন সমিতি-এ (পিআইএলএপি) তিনি নির্বাহী কমিটির সদস্য; লাহোর আন্তর্জাতিক মহিলা ক্লাব , এবং সর্ব পাকিস্তান মহিলা সমিতি, পাঞ্জাব এর সম্মানিত আইন উপদেষ্টা; ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল এর ট্রাস্টি; এবং পাকিস্তান মহিলা আইনজীবী সমিতির সদস্য।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের সদস্য, লাহোর উচ্চ আদালতের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবং ও কবি ও দার্শনিক আল্লামা মুহাম্মদ ইকবালের পুত্র জাবিদ ইকবাল তার স্বামী।[৪]