নতুন ম্যাঙ্গালোর বন্দর | |
---|---|
অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
অবস্থান | ম্যাঙ্গালোর |
বিস্তারিত | |
চালু | ৪ মে ১৯৭৪ |
পরিচালনা করে | নিউ ম্যাঙ্গালোর বন্দর কর্তৃপক্ষ |
মালিক | জাহাজ মন্ত্রক, ভারত সরকার |
উপলব্ধ নোঙরের স্থান | ১৭ |
চেয়ারম্যান | শ্রী পি. সি. পারিদা |
পরিসংখ্যান | |
বার্ষিক কন্টেইনারের আয়তন | ৬২,৮০৮ টি.ই.ইউ (২০১৪-২০১৫)[১] |
কার্গো মূল্য | ৩৬.৫ মিলিয়ন টন (২০১৪-২০১৫)[২] |
ওয়েবসাইট www |
নিউ ম্যাঙ্গালোর বন্দর হল একটি গভীর জলের সমুদ্র বন্দর।বন্দরটি কর্ণাটক রাজ্যের ম্যাঙ্গালোর শহরের পানাম্বুরে অবস্থিত। এই বন্দরটি ভারতের পশ্চিম উপকূলের সবচেয়ে গভীরতা সম্পর্ন বন্দর।[৩] এটি কর্ণাটকের একমাত্র বৃহত্তর সমুদ্র বন্দর এবং ভারতের মধ্যে সপ্তম বৃহত্ত সমুদ্র বন্দর। [৪] এই বন্দরটি পরিচালনা করে নিউ ম্যাঙ্গালোর বন্দর কর্তৃপক্ষ।
বন্দরটি ভারতের পশ্চিউপকূলে আরব সাগ রের তীরে অবস্থিত। এই বন্দর মুর্মাগাঁও বন্দর থেকে ৩১০ কিমি দক্ষিণে ও কোচি বন্দর থেকে ৩৫৪ কিমি উত্তরে দূরে অবস্থিত।
এই বন্দরটির নির্মান শুরু হয় ১৯৬২ সালে ।১৯৭৪ সালে ৪ মে বন্দরটির উদ্বোধন করেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।
বন্দরটি জাতীয় সড়ক ৬৬ -এর সঙ্গে যুক্ত।এই বন্দরের সবচেয়ে কাছের স্টেশন হল থুকুর এবং যাত্রী বাহি স্টেশন হল সুরাটকাল। এটি বন্দর থেকে ৬ কিমি দূরে অবস্থিত।
এই বন্দরটি কর্ণাটক ও কেরালা রাজ্যের পন্য পরিপহন করে। বন্দরটির দ্বারা লৌহ আকরিক, ম্যাঙ্গানিজ, গ্রানাইট প্রভৃতি রপ্তানি করা হয়।
এই বন্দরের দ্বারা খনিজ তেল, পেট্রোলিয়াম দ্রব্য, তরল অ্যামোনিয়াম, ফসফরিক অ্যাসিড প্রভৃতি আমদানি করা হয়।
এই বন্দরটি ২০১৪ সালে সবুজ বন্দর হিসাবে পরিবেশ বিভাগে পুরষ্কিত হয়েছে।[৫]