![]() ২০১০ সালে অ্যাডামস লেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাব এর হয়ে খেলছেন | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | নিকোলাস উইলিয়ামস অ্যাডামস[১] | ||
জন্ম | [২] | ১৬ অক্টোবর ১৯৮৬||
জন্ম স্থান | বোল্টন, ইংল্যান্ড | ||
উচ্চতা | ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি (১.৭৮ মিটার)[৩] | ||
মাঠে অবস্থান | মিডফিল্ডার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | নর্দাম্পটন টাউন এফসি | ||
জার্সি নম্বর | ১০ | ||
যুব পর্যায় | |||
–২০০৫ | বারি এফসি | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৫–২০০৮ | বারি এফসি | ৭৭ | (১৪) |
২০০৮–২০১০ | লেস্টার সিটি এফ.সি. | ৩০ | (০) |
২০০৯ | → রোশডেল এফ.সি. (loan) | ১৪ | (১) |
২০১০ | → লেটন ওরিয়েন্ট এফ.সি. (loan) | ৬ | (০) |
২০১০–২০১১ | ব্রেন্টফোর্ড এফ.সি. | ৭ | (০) |
২০১০ | → রোশডেল এফ.সি. (loan) | ১১ | (০) |
২০১১–২০১২ | রোশডেল এফ.সি. | ৬০ | (৪) |
২০১২-২০১৪ | ক্রোলি টাউন এফ.সি. | ৭০ | (৯) |
২০১৪ | রোটহারহ্যাম ইউনাইটেড এফ.সি. | ১৫ | (১) |
২০১৪–২০১৫ | বারি এফ.সি. | ৩৮ | (১) |
২০১৫–২০১৬ | নর্দাম্পটন টাউন এফ.সি. | ৩৯ | (৩) |
২০১৬–২০১৮ | কার্লাইল ইউনাইটেড এফ.সি. | ৫৯ | (৩) |
২০১৮–২০১৯ | বারি এফ.সি. | ৪৬ | (২) |
২০১৯– | নর্দাম্পটন টাউন এফ.সি. | ৩৭ | (১) |
জাতীয় দল | |||
2007–2008 | ওয়েলস অনূর্ধ্ব-২১ ফুটবল দল | ৫ | (0) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং 08:00, 23 June 2020 (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। |
নিকোলাস অ্যাডামস উইলিয়ামস (জন্ম:১৬ অক্টোবর ১৯৮৬) একজন পেশাদার ফুটবলার। তিনি লিগ ওয়ান ক্লাব নর্দাম্পটনের উইঙ্গার ও উইংব্যাক অবস্থানে খেলেন। ইংল্যান্ডে জন্ম নিলেও অনূর্ধ্ব-২১ ফুটবলে তিনি ওয়েলসের প্রতিনিধিত্ব করেন।
অ্যাডামস বারিতে তার পেশাগত কর্মজীবন শুরু করেছিলেন। এ নিয়ে মোট তিনবার তিনি এ ক্লাবে যোগদান করেছেন। লেস্টার সিটি, ব্রেন্টফোর্ড, রোশডেল, ক্রোলি টাউন এবং কার্লাইল ইউনাইটেডেও তিনি খেলেছেন।
অ্যাডামস বৃহত্তর ম্যানচেস্টারের বোল্টনে জন্মগ্রহণ করেন। অ্যাডামস বারির যুব উন্নয়ন কর্মসূচিতে যোগদান করে দ্রুতই নিজের সফলতার স্বাক্ষর প্রদর্শন করেন। ডার্লিংটন ক্লাবের বিরুদ্ধে ২০০৫ সালের অক্টোবরে অভিষেক ম্যাচে একমাত্র গোল করে তিনি আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেন। [৪]ক্রিস কাসপার তার ক্রীড়ানৈপুণ্যের ব্যাপক প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, "তরুণ নিকি অ্যাডামস আমাকে অভিভূত করেছে। সে এই খেলা নিয়ে অনেক কষ্ট করেছে। নিজের দলের জন্য বিরাট কিছু করার ক্ষমতা সে দেখিয়েছে এবং তার গোলটিও ছিল চিত্তাকর্ষক। [৫][৬] অ্যাডামস বারিতে ক্রমশই নিয়মিত হয়ে ওঠেন। ২০০৬ সালের ২৬ আগস্ট গ্রিমসবি টাউন-এর বিপক্ষে ৩-০ জয়ের ম্যাচে অ্যাডামস তার দ্বিতীয় গোলটি করেন। মৌসুম শেষে অ্যাডামস নতুন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। পরবর্তী মৌসুমে অ্যাডামস দ্রুতই গোলের বন্যা বইয়ে দেন। এ মৌসুমে তিনি বারটি গোল করেন। বার্নেট ২০০৭ সালের ৩ নভেম্বর ৩-০ জয়ের ম্যাচে তিনি মৌসুমের প্রথম গোল করেন। অতঃপর অ্যাডামসকে ম্যান অব দ্য ম্যাচ ঘোষণা করা হয় এবং কাসপার ফের তার প্রশংসা করেন। মৌসুমের শেষে তিনি বর্ষসেরা তরুণ ফুটবলার নির্বাচিত হন। অ্যাডামসকে বারি নতুন চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলো। কিন্তু অ্যাডামস সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
অ্যাডামস ১,০০,০০০ ইউরো বেতনে লেস্টার সিটিতে যোগদান করেন। এই পারিশ্রমিক বেড়ে সম্ভবত ২,২৫,০০০ ডলার হয়েছিল। ২০০৮ সালের ১ জুলাই অ্যাডামস তিন বছর মেয়াদী চুক্তি স্বাক্ষর করেন। লেস্টার সিটিতে যোগদানের তিন মাস পর ক্লাবটিকে অ্যাডামসের জন্য ১,০০,০০০ ইউরো পরিশোধ করতে বলা হয়েছিল। নাইজেল পিয়ারসন মাইকেল মরিসন ও লয়েড ডিয়ার-এর পরে তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে একই দিনে অ্যাডামসকে চুক্তি স্বাক্ষর করান। স্টকপোর্টের বিরুদ্ধে লিগ কাপ ম্যাচে ২০০৮ সালের ১২ আগস্ট তিনি অভিষেক ম্যাচে খেলেন। ২৩ আগস্ট ট্রানমেরের বিরুদ্ধে ৩-১ জয়ের ম্যাচে তিনি ভূমিকা রাখেন।
|তারিখ=
(সাহায্য)
|তারিখ=
(সাহায্য)