ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | নিকিতা ও’ব্রায়ান মিলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | সেন্ট এলিজাবেথ, জ্যামাইকা | ১৬ মে ১৯৮২|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | স্লো বাম-হাত অর্থোডক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪-বর্তমান | জ্যামাইকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: CricketArchive, ৩০ জানুয়ারি ২০১৫ |
নিকিতা ও’ব্রায়ান মিলার (জন্ম: ১৬ মে, ১৯৮২) জামাইকার সেন্ট এলিজাবেথে জন্মগ্রহণকারী ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য মিলার ঘরোয়া ক্রিকেটে জামাইকার হয়ে খেলছেন। ধীরগতির বাম-হাতি অর্থোডক্স বোলার ও নিচু সারির ব্যাটসম্যান হিসেবেই তিনি দলে ভূমিকা রাখছেন।
২০০৪-০৫ মৌসুমে জামাইকার হয়ে অভিষিক্ত হন মিলার।[১] দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে মেলবোর্ন ক্লাবের হয়ে অংশগ্রহণ করেন।[২] ২০০৭-০৮ মৌসুমে ক্যারিব বিয়ার চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায় শীর্ষস্থানীয় উইকেট সংগ্রহকারী ছিলেন। ছয় খেলায় তিনি ৪২ উইকেট পেয়েছিলেন।[১][৩] নিয়মিত মৌসুমের চূড়ান্ত খেলায় উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডস দলের বিপক্ষে মাত্র ছয় রানে ৪ উইকেট পান ও জামাইকাকে লীগ জয়ে সহায়তা করেন।[৪] এরপর তারা ত্রিনিদাদ ও টোবাগো ক্রিকেট দলের মুখোমুখি হয়। প্রথম ইনিংসে তিনি ২৯ রানে ৫ উইকেট পান[৫] যা তার প্রথম অর্জন।[৬] এরপর দ্বিতীয় ইনিংসেও ৯২ রানে পাঁচ উইকেট দখল করেন যাতে তার দল ৯ উইকেটের সহজ জয় পায়।[৫]
জুন, ২০০৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিকে ক্যাপ পরিধান করেন। পরের বছর চুক্তিজনিত কারণে দূর্বল ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট দলের সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের বিপক্ষে তার অভিষেক ঘটে। জুন, ২০১৩ পর্যন্ত বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে সক্রীয় যে-কোন খেলোয়াড়ের তুলনায় তার প্রথম-শ্রেণীর বোলিং গড় ঈর্ষনীয় ছিল মাত্র ১৫.৫১। আঞ্চলিক ক্রিকেটে তার এ কৃতিত্ব ওয়েস্ট ইন্ডিজের দল নির্বাচকদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারেনি মূলতঃ দেবেন্দ্র বিশু, সুলেইমান বেন ও বীরস্বামী পারমলের জন্য।
ঘরোয়া মৌসুম শেষে অস্ট্রেলিয়া দল ক্যারিবিয় দ্বীপপুঞ্জ সফরে আসে। কিন্তু টেস্ট সিরিজে তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি এমনকি প্রথম তিনটি একদিনের আন্তর্জাতিকেও তার ঠাঁই হয়নি। কিন্তু সেন্ট কিটসে অনুষ্ঠিতব্য শেষ দু’টি ওডিআইয়ে তিনজন নতুন খেলোয়াড়ের একজনরূপে মিলারকে ডাকা হলে তিনি আশ্চর্যান্বিত হন।[২] তখন একদিনের সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল।[৭]
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট বোর্ড কর্তৃক ১১ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে প্রকাশিত ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে। চূড়ান্ত তালিকার অন্যতম সদস্য সুনীল নারাইন তার নতুন বোলিং ভঙ্গিমায় সন্দিহান প্রকাশ করায় ২৭ জানুয়ারি নিজ নাম প্রত্যাহার করে নেন।[৮] এরফলে ২৯ জানুয়ারি তারিখে পরিবর্তিত খেলোয়াড় হিসেবে মিলারকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[৯]