ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
জন্ম | ৩০ অক্টোবর ১৯৯১ | ||
জন্ম স্থান | এসডোড, ইসরাইল | ||
উচ্চতা | ১.৯৬ মিটার (৬ ফুট ৫ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | সেল্টিক | ||
জার্সি নম্বর | ৬ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯৭–২০০৯ | এফসি এসডোড | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০৯-২০১৩ | এফসি এসডোড | ১২৩ | (১৪) |
২০১৫– | সেল্টিক | ১১৩ | (৮) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০৮ | ইসরাইল অনূর্ধ্ব-১৭ | ৫ | (০) |
২০০৯ | ইসরাইল অনূর্ধ্ব-১৮ | ২ | (০) |
২০০৯ | ইসরাইল অনূর্ধ্ব-১৯ | ১৫ | (০) |
২০১০-২০১৩ | ইসরাইল অনূর্ধ্ব-২১ | ২১ | (২) |
২০১০ | ইসরাইল | ১৯ | (২) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং 19:30, 18 November 2017 (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা 13 November 2016 তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
নির বিটন (হিব্রু: ניר ביטון; জন্ম ৩০ অক্টোবর ১৯৯১) একজন ইসরায়েলি পেশাদার ফুটবলার যিনি স্কটিশ প্রিমিয়ারশিপের ক্লাব সেল্টিক এবং ইসরাইল জাতীয় ফুটবল দলের ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবে খেলেন। তার পেশাদার ফুটবল ক্যারিয়ারের আগে ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীতে বাধ্যতামূলক সামরিক সেবা সম্পন্ন করেন।[১] ইসরাইলের এসডোডে তিনি বেড়ে ওঠেন।
বিটন মাত্র ১৭ বছর বয়সে তার স্থানীয় ক্লাব এফসি এসডোডে যোগ দিয়ে ১০০ টিরও বেশি ম্যাচ খেলেছেন। [২]
২০১৩ সালের ৩০ শে আগস্টে বিটন ৪ বছরের চুক্তিতে স্কটিশ প্রিমিয়ারশিপের ক্লাব সেল্টিকে যোগ দেয়। তাকে আনতে সেল্টিক ৭ লক্ষ পাউন্ড খরচ করে।[৩]
বিটন ১৮ সেপ্টেম্বরে চেম্পিয়েন্স লিগের গ্রুপ পর্বে ইতালিয়ান জায়ান্ট এসি মিলানের বিপক্ষে অভিষিক্ত হন, ম্যাচের ৮৯ মিনিটে তিনি বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে নামেন।[৪] ৩ সপ্তাহ পর তিনি আরও একটি চেম্পিয়েন্স লিগ ম্যাচ খেলার সুযোগ পান, ২২ অক্টোবরে আয়াক্সের বিপক্ষে সেই ম্যাচে ৭৭ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন, তবে এর ১১ মিনিট পর ফাউল করে লাল কার্ড পেয়ে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন।[৪] বেশকিছু ইনজুরির কারণে তিনি ঠিকমত খেলতে পারেনি। তবে সেল্টিকের হয়ে সেবার ২০ টি ম্যাচ খেলার সুযোগ পান।
২০১৪-১৫ মৌসুমে বিটন সেল্টিকের হয়ে প্রথম গোল করেন। কয়েক ম্যাচ পর ডান্ডি'র বিপক্ষে ৩০ গজ দূর থেকে একটি গোল করেন, ম্যাচটিতে তার দল ৫-০ গোলে জয়লাভ করে।[৫] ২০১৫ সালের ১২ আগস্টে তিনি দূর থেকে আরও একটি গোল করে, গোলপোস্টের ২৫ গজ দূর থেকে গোলটি করেন, কিলমারনকের বিপক্ষে ম্যাচটিতে ২-২ গোলে ড্র হয়। [৬]
২০১৫ সালের ১৯ আগস্টে বিটন সেল্টিক পার্কে অনুষ্ঠিত চেম্পিয়েন্স লিগের প্লে অফে একটি গোল করে, ম্যাচটিতে সুইডিশ ক্লাব মালমো'র বিপক্ষে ৩-২ গোলে জয়লাভ করে সেল্টিক।[৭]
২০০৯ সালে বিটন ২০০৯ মাক্কাবিয়া গেমসে ইসরায়েল দলে সুযোগ পান, গেমসে তার দল তামা পদক লাভ করে।[৮] ২০১০ সালের ২৬ শে মে'তে উরুগুয়ের বিপক্ষে একটি প্রীতি ম্যাচে তার অভিষেক হয়। বিটন ২০১৬ সালের উয়েফা ইউরো টুর্নামেন্টে তার দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে।[৯] ২০১৫ সালে ৩ সেপ্টেম্বরে এন্ডোরার বিপক্ষে তার প্রথম গোল করেন, ম্যাচটিতে ইসরাইল ৪-০ গোলে জয়লাভ করে।[১০]
নির বিটন তার বান্ধবী বার বিটনকে বিয়ে করেন। এমা বিটন নামে তাদের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।