ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ডিকওয়েলা পাতাবেন্দিগে দিলন্থা নিরোশন ডিকওয়েলা | ||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা | ২৩ জুন ১৯৯৩||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি (১.৭৫ মিটার) | ||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | ||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-কিপার, ব্যাটসম্যান | ||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | |||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১২৭) | ২৪ জুলাই ২০১৪ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | ||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ২৬ ডিসেম্বর বনাম নিউজিল্যান্ড | ||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৬১) | ১৬ নভেম্বর ২০১৪ বনাম ভারত | ||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ৬১) | ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ বনাম ভারত | ||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ৪ মার্চ ২০১৬ বনাম পাকিস্তান | ||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ||||||||||||||||||||||||||||
২০১০-বর্তমান | নন্দেস্ক্রিপ্টস ক্রিকেট ক্লাব | ||||||||||||||||||||||||||||
২০১২ | সাউদার্ন এক্সপ্রেস | ||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ৪ মার্চ ২০১৬ |
ডিকওয়েলা পাতাবেন্দিগে দিলন্থা নিরোশন ডিকওয়েলা (সিংহলি: නිරෝෂන් දික්වැල්ල; জন্ম: ২৩ জুন, ১৯৯৩) ক্যান্ডিতে জন্মগ্রহণকারী শ্রীলঙ্কার উদীয়মান ক্রিকেটার। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য হিসেবে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক। পাশাপাশি বামহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শী নিরোশন ডিকওয়েলা। ২০১৪ সালে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের বিপক্ষে তার টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।[১]
২৪ জুলাই, ২০১৪ তারিখে কলম্বোর সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ২য় টেস্টে মাত্র ২১ বছর ২৬৩ দিন বয়সে নিরোশন ডিকওয়েলা'র টেস্ট অভিষেক ঘটে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে।[২] এরফলে তিনি শ্রীলঙ্কার তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ উইকেট-কিপারের মর্যাদা পান। অশঙ্কা গুরুসিনহা ১৯ বছর ৫২ দিন বয়স নিয়ে শ্রীলঙ্কার সর্বকনিষ্ঠ উইকেট-কিপার হিসেবে ১৯৮৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে অভিষিক্ত হয়েছিলেন।[৩] ঐ টেস্টের ১ম ইনিংসে তিনি তার প্রথম অর্ধ-শতক রান সংগ্রহ করেন।[৪] কিন্তু অভিষিক্ত উইকেট-রক্ষক হিসেবে দ্বিতীয় টেস্টের তৃতীয় দিনে অখেলোয়াড়ীসুলভ ক্যাচের আবেদন জানালে আইসিসি’র ম্যাচ রেফারি জেফ ক্রো তার ম্যাচ ফি’র ১০% জরিমানা করেন ও আনুষ্ঠানিকভাবে সতর্ক করে দেন।[৫]
১৬ নভেম্বর, ২০১৪ তারিখে স্বাগতিক ভারতের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয় তার।[৬] পরবর্তীতে ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ তারিখে একই দলের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অভিষিক্ত হন তিনি।[৭]
২০১৬ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় শ্রীলঙ্কা দলের মূল তালিকায় তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু, ভারত সফরসহ ২০১৬ সালের এশিয়া কাপে দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের কারণে শেষ মূহূর্তে তাকে বাদ দেয়া হয়।[৮]