এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। |
নীতিমালা হচ্ছে সিদ্ধান্ত এবং যৌক্তিক ফলাফল লাভের একটি স্বাভাবিক ব্যবস্থা। মূলত এটি একটি বিবৃতি যাকে একটি পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহার করা হয়। সাধারণত প্রতিষ্ঠানের শাসনকারী কর্তৃপক্ষ দ্বারা নীতি গ্রহণ করা হয়। কোন বিষয় বা উদ্দেশ্য উভয়ক্ষেত্রেই নীতিমালা থাকতে পারে। বিষয়ভিত্তিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার নীতিগুলি সাধারণত শীর্ষ বিষয়ভিত্তিক ব্যবস্থাপনায় করা হয় যা অবশ্যই অনেকগুলি কারণের আপেক্ষিক গুণাবলির উপর ভিত্তি করে হতে হবে যার ফলে এর কার্যকারিতা পরীক্ষা করা কঠিন হয়ে যায়, উদাহরণস্বরূপ: কর্মজীবনে ভারসাম্য নীতি। বিপরীতদিকে উদ্দেশ্যগত দিক থেকে গৃহীত নীতিগুলো সাধারণ প্রয়োগযোগ্য এবং তা পরীক্ষা করার সুযোগ রয়েছে, যেমন: পাসওয়ার্ড নীতিমালা।১
সরকার, বেসরকারি সংগঠন বা গোষ্ঠী এমনকি ব্যক্তিও এই ধারণাটির ব্যবহার করতে পারে। রাষ্ট্রপতির নির্বাহী আদেশ, কর্পোরেটের গোপন নীতি এবং সংসদীয় আদেশের নীতি এগুলো হল নীতিমালার উদারহণ। নীতিমালা আইনভেদে ভিন্ন হয়। আইন বাধ্য বা বিরত করতে পারে (যেমন কর আদায় সংক্রান্ত আইন) এবং নীতিমালা হল বাস্তবায়নের পদ্ধতি যার ফলে মাধ্যমে সর্বোচ্চ ফলাফল লাভ করা যায়।
গুরুত্বপূর্ণ সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ পদ্ধতি,বিভিন্ন বিকল্প প্রোগ্রাম তৈরি এবং গুরুত্বারোপ, এবং ধারাবাহিকতা প্রভৃতি নিয়েও নীতিমালা আলোচনা করে থাকে। সুস্পষ্ট লক্ষে পৌঁছানের ক্ষেত্রে রাজনীতি, ব্যবস্থাপনা, অর্থনীতি, প্রশাসন প্রভৃতির ভুমিকা বিশ্লেষণের মাধ্যমে নীতিমালাকে বুঝা যায়।
সার্বজনীন কর্পোরেট অর্থায়নে কোম্পানিতে ক্রিটিক্যাল একাউন্টিং নীতি হল গুরুত্বপূর্ণ নীতি যা অনেক উচু উপাদান সম্পন্ন বলে মনে করা হয়। এবং এর বস্তুগত প্রভাব রয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর উপর।