![]() | |
ডাকনাম | সিংহীনিগণ |
---|---|
সংঘ | কেএনসিবি |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | |
আইসিসি মর্যাদা | সহযোগী সদস্য (১৯৬৬) |
আইসিসি অঞ্চল | ইউরোপ |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট | |
প্রথম আন্তর্জাতিক | ![]() ![]() (হার্লেম; ২২ মে, ১৯৩৭) |
টেস্ট | |
প্রথম টেস্ট | ![]() ![]() (রটার্ডাম; ২৮ জুলাই, ২০০৭) |
একদিনের আন্তর্জাতিক | |
প্রথম ওডিআই | ![]() ![]() (হার্লেম; ৮ আগস্ট, ১৯৮৪) |
বিশ্বকাপ উপস্থিতি | ৪ (১৯৮৮ সালে সর্বপ্রথম) |
সেরা ফলাফল | কোয়ার্টার-ফাইনাল (১৯৯৭) |
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব উপস্থিতি | ৩ (২০০৩ সালে সর্বপ্রথম) |
সেরা ফলাফল | তৃতীয় (২০০৩) |
টোয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক | |
প্রথম টি২০আই | ![]() ![]() (আটরেখট; ১ জুলাই, ২০০৮) |
৫ ডিসেম্বর, ২০১৫ অনুযায়ী |
নেদারল্যান্ডস মহিলা ক্রিকেট দল মহিলাদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নেদারল্যান্ডসের জাতীয় পর্যায়ে প্রতিনিধিত্বকারী মহিলা ক্রিকেট দল। দেশের পুরুষ ক্রিকেট দল টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিকের মর্যাদা লাভ না করলেও লায়নেসেস ডাকনামে পরিচিত মহিলা দলটি এ মর্যাদার অধিকারী। কনিন্কলিকে নেদারল্যান্ডসে ক্রিকেট বন্ড (কেএনসিবি) কর্তৃক দলটি পরিচালিত হচ্ছে। ১৯৬৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সহযোগী সদস্যপদ লাভ করে।
১৯৩৭ সাল থেকে মহিলাদের আন্তর্জাতিকে অংশ নিচ্ছে দলটি। মহিলাদের ক্রিকেটের ইতিহাসে ইংল্যান্ড সফরের প্রাক্কালে প্রথম অ্যাশেজ সফরের অংশ নেয়ার পূর্বে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া মহিলা দলের বিপক্ষে দলটি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
দলটি নিয়মিতভাবে পরবর্তী দশকগুলোয় ইংরেজ ক্লাব দলগুলোর বিপক্ষে অংশ নেয়। ১৯৮০-এর দশকের শুরুতে নিয়মিতভাবে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের কথা ঘোষণা করে।[২] ১৯৮৪ সালে পুরুষ দলের একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের ১২ বছর পূর্বে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মহিলা দল অংশ নেয়। খেলায় দলটি ৬৭ রানে পরাজিত হয়। ১৯৮৮ সালে মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপে প্রথমবার খেলে। প্রতিযোগিতায় তারা সর্বশেষ স্থান অধিকার করে। ১৯৮০-এর দশকের শেষার্ধ্ব থেকে ২০০০-এর দশকের শুরুর দিক পর্যন্ত দলটি শীর্ষস্থানীয় দলরূপে বিবেচিত হতো। ১৯৮৮ থেকে ২০০০ সালের বিশ্বকাপে ধারাবাহিকভাবে চারবার অংশ নেয়। তন্মধ্যে, ১৯৯৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে দলটি পুনরায় নিরাশ করে। এবারো তারা সর্বশেষ স্থানে অবস্থান করে। ১৯৯৭ সালের আসরে তারা কোয়ার্টার-ফাইনাল অবদি পৌঁছে। ২০০০ সাল থেকে ডাচ দল বিশ্বকাপ কিংবা বিশ্ব টুয়েন্টি২০ আসরে খেলার যোগ্যতা অর্জনে সক্ষমতা দেখায়নি। তাস্বত্ত্বেও ২০১১ সালের বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব পর্যন্ত দলটির ওডিআই মর্যাদা অক্ষুণ্ন থাকে।
১৯৮৯ সালে প্রথম ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপে তৃতীয়স্থান লাভ করে। ১৯৯০ সালের ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপে পুনরায় তারা তৃতীয়স্থান দখল করে। পরের বছর অবশ্য চতুর্থ স্থান পায়। ১৯৯৫ সালে ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপে তৃতীয়স্থান পায়। ২০০৭ সালে নেদারল্যান্ডস দল প্রথম টেস্ট খেলায় অংশ নেয়।[৩] দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তারা। এরফলে তারা আয়ারল্যান্ডের সাথে যৌথভাবে সহযোগী সদস্যরূপে আইসিসির এ স্তরের ক্রিকেটে খেলার সুযোগ পায়।
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)