| |||||||
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৫৮ | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
হাব | ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | ||||||
ফোকাস শহর | ব্যাংকক - সুবর্ণভূমি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দিল্লি - ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, হংকং - হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর | ||||||
বিমানবহরের আকার | ৯ | ||||||
গন্তব্য | ৭টি আন্তর্জাতিক, ২৫টি অভ্যন্তরীণ | ||||||
প্রধান কোম্পানি | নেপাল পার্লামেন্ট | ||||||
প্রধান কার্যালয় | কাঠমান্ডু | ||||||
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি | জনাব সুগত রত্ন কানসাকার | ||||||
ওয়েবসাইট | www.nepalairlines.com.np |
নেপাল এয়ারলাইন্স (Nepali: नेपाल वायुसेवा निगम, পূর্বতন রাজকীয় নেপাল এয়ারলাইন্স) নেপালের জাতীয় এবং প্রধান এয়ারলাইন্স। এর প্রধান কার্যালয় এনএসি ভবন, কাঠমান্ডু।[১][২] এবং এর মুল ঘাঁটি ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কাঠমান্ডু। এই এয়ালাইন্সটি প্রতিষ্ঠিত হয় জুলাই, ১৯৫৮ সালে রয়াল নেপাল এয়ারলাইন্স কর্পোরেশন নামে। এই এয়ারলাইন্সের প্রথম বিমান ডগলাস ডিসি-৩, যেটি অভ্যন্তরীণ গন্তব্যে চলত এবং ভারতে চলার উপযোগী ছিল। এই এয়ারলাইন্স প্রথম জেট বিমান, বোয়িং ৭২৭ কিনে ১৯৭২ সালে। ২০০৪ সালে নেপাল সরকার এর ৪৯% শেয়ার পাবলিক খাতে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেয়। মে ২০১৪ পর্যন্ত এর বহরে ৯টি বিমান আছে।
নেপালের অন্যান্য এয়ারলাইন্সের মতো নেপাল এয়ারলাইন্সও ইউরোপে চলাচল নিষিদ্ধ।ডিসেম্বর ২০১৩-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ].[৩]
২০১৫ সালের ৩০ এপ্রিল নেপাল এয়ারলাইন্স দ্বিতীয় এয়ারবাস এ৩২০ লাভ করে। নেপাল এয়ারলাইন্স বর্তমানে দুটি সুপরিসর বিমান কেনার প্রক্রিয়া চলছে। এই এয়ারলাইন্স অজানা সংখ্যক এয়ারবাস এ৩৩০ বিমান কেনার আগাম সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
একটি ডগলাস ডিসি-৩ বিমান নিয়ে এই এয়ারলাইন্স "রয়াল নেপাল এয়ারলাইন্স কর্পোরেশন" নামে ১৯৫৮ সালের জুলাই মাসে যাত্রা শুরু করে। শুরুতে এই ফ্লাইট সীমারা, পোখরা, বিরাটনগর এবং ভারতের পাটনা, কলকাতা এবং দিল্লি চলাচলের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। ১৯৬১ সালে, পিলাটাস পোর্টার বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে; ১৯৬৩ সালে একটি ১২ সিটের চীনা বিমান বহরে যুক্ত হয়।[৪]
১৯৬৬ সালে একটি ফকার এফ২৭ বিমান বহরে যুক্ত হয়।
১৯৭০ সালে রয়াল নেপাল এয়ারলাইন্স একটি হকার সিডলে (HS-748) বিমান ও ১৯৭১ সালে টুইন অটার বিমান কেনে। ১৯৮৭ সালে দুটি বোয়িং ৭২৭ বদলায়ে দুটি বোয়িং ৭৫৭ বিমান কেনে। [৪]
১৯৮৫ সালে নেপালে ১৮১,০০০ পর্যটক আসে, যাদের ৮০ভাগ আসে বিমানপথে। রয়াল নেপাল এয়ারলাইন্স ৩৮% পর্যটক বহন করে।
দেশের অভ্যন্তরীণ বিমান ব্যবসা ১৯৯২ সালে মুক্ত করে দেয়া হয়; নতুন প্রতিযোগীর আবির্ভাব ঘটে; নিকন এয়ার, নেপাল এয়ারওয়েজ; এভারেস্ট এয়ার, বুদ্ধ এয়ার, ইয়েতি এয়ার, সীতা এয়ার। নেপাল এয়ারলাইন্সে সর্বশেষ বোয়িং ৭২৭ বিমান ছিল ১৯৯২ সালে। ১৯৯৭ সালের মধ্যে চার প্রতিযোগী নেপালের অভ্যন্তরীণ বাজারের ৭০% দখল করে।[৫]
নেপাল এয়ারলাইন্স কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৭টি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করে।
নেপাল এয়ারলাইন্স অভ্যন্তরীণ রুটে ২৫টি ফ্লাইট পরিচালনা করে।
বিমান | পরিষেবা শুরু | পরিষেবা শেষ |
---|---|---|
এয়ারবাস এ৩১০-৩০০ | ১৯৯৩ | ১৯৯৬ |
বোয়িং ৭২৭-২০০ | ১৯৭২ | ১৯৯৩ |
align=leftবোয়িং ৭৬৭-৩০০ | ২০০০ | ২০০১ |
ডগলাস ডিসি-৩ | ১৯৫৮ | ১৯৭৩ |
মৈত্রী ফকার এফ২৭ | ১৯৬৬ | ১৯৭০ |
ফং শু-২ হারভেস্টার | ১৯৬৩ | ১৯৬৫ |
হকার সিডলে (HS-748) | ১৯৭০ | ১৯৯৬ |
পিটালাস পোর্টার | ১৯৬১ | ১৯৯৮ |
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "RN" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে