ডাকনাম | নেপালি চিলিস | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | সর্ব নেপাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | এএফসি (এশিয়া) | ||
সাব–কনফেডারেশন | সাফ (দক্ষিণ এশিয়া) | ||
প্রধান কোচ | ডরুবা কেসি | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | অনু লামা (১৯) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | অনু লামা (৩০) | ||
মাঠ | দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | NEP | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১১৪ ৫ (২৫ ডিসেম্বর ২০১৫) | ||
সর্বোচ্চ | ৯২ (ডিসেম্বর ২০০৯) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৮ (আগস্ট ২০১২) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
নেপাল ০ – ১ হংকং (হংকং; ১৪ ডিসেম্বর ১৯৮৬) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
নেপাল ১৩ – ০ আফগানিস্তান (কক্সবাজার, বাংলাদেশ; ১৪ ডিসেম্বর ২০১০) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
জাপান ১৪ – ০ নেপাল (হংকং; ২৪ ডিসেম্বর ১৯৮৯) জাপান ১৪–০ নেপাল (ব্যাকোলড, ফিলিপাইন; ১২ নভেম্বর ১৯৯৯) | |||
মহিলা এশিয়ান কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (১৯৮৬-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | গ্রুপ পর্ব |
নেপাল জাতীয় মহিলা ফুটবল দল হল আন্তর্জাতিক মহিলা ফুটবলে নেপালের প্রতিনিধিত্বকারী অ্যাসোসিয়েশন ফুটবল দল যা নেপালি চিলিস বা নেপালি সিসর্টাস নামেও পরিচিত। দলটি সর্ব নেপাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয়। দলটি ১৯৮৬ সালে গঠিত হয় এবং একই বছর হংকং এর বিপক্ষে খেলার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পা রাখে।
নেপাল মহিলাদের জন্য জাতীয় মহিলা ফুটবল দল ১৯৮০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে গঠন করে এবং ১৯৮৬ এএফসি মহিলা চ্যাম্পিয়নশিপের মাধ্যমে তাদের আন্তর্জাতিক অভিষেক ঘটে। প্রতিযোগিতার শুরুতে নেপাল তাদের প্রথম আনুষ্ঠানিক আন্তর্জাতিক ম্যাচ ১৯৮৬ সালের ১৪ ডিসেম্বর হংকংয়ের বিরুদ্ধে খেলে যাতে ০-১ গোলে পরাজিত হয়। নেপাল জাতীয় মহিলা দল তিনবার যথাক্রমে ১৯৮৬, ১৯৮৯ এবং ১৯৯৯ সালের এশিয়ান কাপে অংশগ্রহণ করে কিন্ত কোনটিতেই গ্রুপ পর্ব অতিক্রম করতে পারেনি। নেপাল গ্রুপ পর্বে প্রাক্তন চ্যাম্পিয়ন থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া ও হংকং এবং আরও দুটি শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলে। ফলে নেপাল তিনটি ম্যাচে পরাজিত হয়, দুটির ফলাফল অনিশ্চিত ছিল এবং যখন হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচ ছিল তখন তারা অবিচলিত হয়ে পড়ে। ১৯৮৯ চ্যাম্পিয়নশিপে নেপাল আবার অংশগ্রহণ করে এবং এবার একই শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে নেপালকে লড়তে হয় শুধু থাইল্যান্ড এর জায়গায় জাপান প্রতিস্থাপিত হয়। নেপাল প্রতিটি ম্যাচে অনেক বড় ব্যবধানে পরাজিত হয় এবং খুব বাজে পয়েন্ট অর্জন করে। এতে সবচেয়ে কম ব্যবধান ছিল হংকংয়ে বিপক্ষে ০-৩ গোলে পরাজিত হওয়া।
নেপাল জাতীয় মহিলা ফুটবল দল নেপাল জাতীয় ফুটবল দলের সাথে যৌথভাবে সর্বাধিক ম্যাচ দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়াম খেলে থাকে। এই বহুমুখী স্টেডিয়ামটি নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডুর ত্রিপুরেশ্বর এলাকায় অবস্থিত। এর ধারণক্ষমতা প্রায় ২৫,০০০ হাজার এবং এতে বসার আসন রয়েছে ৫.০০০ হাজার। এটি নেপালে বৃহত্তম স্টেডিয়াম। এর নামকরণ করা হয় নেপালের গনতান্ত্রীক আন্দোলনের অন্যতম শহীদ দশরথ চাঁদ এর নামে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে হালনাগাদ করা হয়েছে।[১]
* Nepal score always listed first
Win Draw Loss
দক্ষিণ এশীয় গেম্স | ||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বছর | ফলাফল | পয়েন্ট | খেলেছে | জয় | ড্র* | পরা | স্বগো | বিগো | গোপা | |
২০১০ | রৌপ্য | ৯ | ৫ | ৩ | ০ | ২ | ১৭ | ৯ | +৮ | |
২০১৬ | রৌপ্য | ৯ | ৫ | ৩ | ০ | ২ | +৮ | |||
মোট | - | ১৮ | ১০ | ৬ | ০ | ৪ | +১৮ |