ন্যাচারাল হিস্ট্রি, বা, প্রাকৃতিক ইতিহাস (লাতিন: ন্যাচারালাইস হিস্টোরিয়া) হলো প্লিনি দ্য এল্ডারের একটি ল্যাটিন ভাষার রচনা। রোমান সাম্রাজ্যের আমলে রচিত সাহিত্য থেকে আধুনিক দিন পর্যন্ত টিকে থাকা বৃহত্তম একক কাজ এটি; যা প্রাকৃতিক ইতিহাস সম্পর্কিত বইয়ের অন্যান্য প্রাচীন লেখকদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা তথ্য সংকলন করে তৈরি। এই রচনাটির এরূপ শিরোনাম সত্ত্বেও এই বিষয়-ক্ষেত্রটি প্রাকৃতিক ইতিহাস দ্বারা প্রকৃতপক্ষে যা বুঝায় তার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়; প্লিনি নিজেই তার এই লেখাটির পরিধিকে "প্রাকৃতিক জগত বা জীবন" হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেছেন।[২] যদিও এটি পরিসরে বিশ্বকোষীয়, তবে এই রচনার শৈলি আধুনিক বিশ্বকোষের মতো নয়। এটি প্লিনির একমাত্র কাজ যা বর্তমান কাল অবধি টিকে আছে এবং তার লিখিত সর্বশেষ বই যেটি তিনি প্রকাশ করেছিলেন। তিনি ৭৭ অব্দে সর্বপ্রথম বইটির ১০ খণ্ড প্রকাশ করেছিলেন, কিন্তু ৭৯ অব্দে ভিসুভিয়াসের অগ্ন্যুৎপাতে তার মৃত্যুর সময় বাকিগুলোর একটি চূড়ান্ত সংশোধিত কাঠামো তিনি প্রস্তুত করেননি। বাকি খণ্ডগুলো তার মৃত্যুর পর তার ভাগ্নে প্লিনি দ্য ইয়াংগার কর্তৃক প্রকাশিত হয়।
French, Roger; Greenaway, Frank (১৯৮৬)। Science in the Early Roman Empire: Pliny the Elder, his Sources and Influence। Croom Helm।অজানা প্যারামিটার |name-list-style= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Gibson, Roy; Morello, Ruth, সম্পাদকগণ (২০১১)। Pliny the Elder: Themes and Contexts। Brill।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Doody, Aude (২০১০)। Pliny's encyclopedia : the reception of the Natural history। Cambridge University Press। আইএসবিএন978-0-511-67707-6।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Healy, John F. (১৯৯৯)। Pliny the Elder on Science and Technology। Oxford University Press। আইএসবিএন0-19-814687-6।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Healy, John F. (২০০৪)। Pliny the Elder: Natural History: A Selection। Penguin Classics। আইএসবিএন978-0-14-044413-1।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Isager, Jacob (১৯৯১)। Pliny on Art and Society: The Elder Pliny's Chapters on the History of Art। London & New York: Routledge। আইএসবিএন0-415-06950-5।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Jones, R. F. J.; Bird, D. G. (১৯৭২)। "Roman gold-mining in north-west Spain, II: Workings on the Rio Duerna"। Journal of Roman Studies। Society for the Promotion of Roman Studies। 62: 59–74। এসটুসিআইডি162096359। জেস্টোর298927। ডিওআই:10.2307/298927।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Lewis, P. R.; Jones, G. D. B. (১৯৭০)। "Roman gold-mining in north-west Spain"। Journal of Roman Studies। The Journal of Roman Studies, Vol. 60। 60: 169–85। জেস্টোর299421। ডিওআই:10.2307/299421।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Naas, Valérie (২০২৩)। Anecdotes artistiques chez Pline l'Ancien: La constitution d'un discours romain sur l'art। Paris: Sorbonne Université Presses। আইএসবিএন9791023107432।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Parejko, Ken (২০০৯)। "Pliny the Elder – Rampant Credulist, Rational Skeptic, or Both?"। Skeptical Inquirer। 27 (1): 39।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Wethered, H. N. (১৯৩৭)। The Mind of the Ancient World: A Consideration of Pliny's Natural History। London: Longmans Green।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Pliny's Natural History Translated by H. Rackham (vols. 1–5, 9) and W.H.S. Jones (vols. 6–8) and D.E. Eichholz (vol. 10) Harvard University Press, Massachusetts and William Heinemann, London; 1949–1954.