পল বার্টন

পল বার্টন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
পল টমাস বার্টন
জন্ম (1935-10-09) ৯ অক্টোবর ১৯৩৫ (বয়স ৮৯)
ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৮৯)
৮ ডিসেম্বর ১৯৬১ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ টেস্ট১৫ মার্চ ১৯৬৩ বনাম ইংল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৭১
রানের সংখ্যা ২৮৫ ২,৮২০
ব্যাটিং গড় ২০.৩৫ ২৩.৮৯
১০০/৫০ ১/১ ৩/৮
সর্বোচ্চ রান ১০৯ ১১৮
বল করেছে ৫৯৪
উইকেট
বোলিং গড় ২৬.৭১
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৩/৩৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৪/– ৫৪/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯

পল টমাস বার্টন (ইংরেজি: Paul Barton; জন্ম: ৯ অক্টোবর, ১৯৩৫) ওয়েলিংটনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৩ সময়কালে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে ওয়েলিংটন দলের প্রতিনিধিত্ব করেন পল বার্টন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

[সম্পাদনা]

১৯৫৪-৫৫ মৌসুম থেকে ১৯৬৭-৬৮ মৌসুম পর্যন্ত পল বার্টনের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। সচরাচর তিন কিংবা চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামতেন পল বার্টন। খেলোয়াড়ী জীবনের সবটুকু সময়ই ওয়েলিংটনের পক্ষে খেলেছেন। তন্মধ্যে, ১৯৬০-৬১ মৌসুমে অকল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১১৮ রান করেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে সাতটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন। ৮ ডিসেম্বর, ১৯৬১ তারিখে ডারবানে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৫ মার্চ, ১৯৬৩ তারিখে ক্রাইস্টচার্চে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

১৯৬১-৬২ মৌসুমে নিউজিল্যান্ড দলের সাথে দক্ষিণ আফ্রিকা গমন করেন। ডারবানে স্বাগতিক দলের বিপক্ষে অভিষেক টেস্টে মনোরম অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলেছিলেন। একই সিরিজের চূড়ান্ত টেস্টে ১০৯ রানের দূর্দান্ত ইনিংস উপহার দেন। পোর্ট এলিজাবেথের ঐ ইনিংসটি সাড়ে চার ঘণ্টাব্যাপী নিখুঁত ও পরিচ্ছন্ন ছিল। খেলায় এটিই একমাত্র সেঞ্চুরির ঘটনা ছিল। ৪০ রানে জয় পেয়ে নিউজিল্যান্ড দল সিরিজ সমতা আনে।[] সমগ্র সিরিজে ৩০.০০ গড়ে ২৪০ রান তুলেন। দলে স্থান পাকাপোক্ত করেন।

১৯৬২-৬৩ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেন। তবে, তিন টেস্টে অংশ নিয়ে মাত্র ৪৫ রান তুলতে সক্ষম হন। ফলশ্রুতিতে দল নির্বাচকমণ্ডলী তাকে আর পরবর্তীতে কোন খেলার অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়নি।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Wisden 1963, pp. 911–12.

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]