পাউ ক্লারিস ই কাসাডেমুন্ট | |
---|---|
জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার ৯৪তম রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ২২শে জুলাই, ১৬৩৮ – ২৬শে জানুয়ারি, ১৬৪১ | |
পূর্বসূরী | মিকুয়েল ডি.অ্যালেনটর্ন ই দ্য সালবা |
উত্তরসূরী | জোসেপ সোলার |
প্রজাতন্ত্রী কাতালান-এর প্রথম রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৭ই জানুয়ারি, ১৬৪১ – ২৩শে জানুয়ারি, ১৬৪১ | |
পূর্বসূরী | নিজেই, জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার রাষ্ট্রপতি |
উত্তরসূরী | এসটানিসলাও ফিগুয়েরাস ১৮৭৩ সালে |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | বার্সেলোনা | ১ জানুয়ারি ১৫৮৬
মৃত্যু | ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৬৪১ বার্সেলোনা | (বয়স ৫৫)
রাজনৈতিক দল | কেউনা |
ধর্ম | রোমান ক্যাথলিক |
পাউ ক্লারিস ই কাসাডেমুন্ট (কাতালান উচ্চারণ: [ˈpaw ˈkɫaɾis]; ১লা জানুয়ারি, ১৫৮৬ - ২৭শে ফেব্রুয়ারি, ১৬৪১[১]) একজন কাতালান আইনজীবী, পাদ্রী এবং কাতালান বিদ্রোহকালীন সময় জেনারালিতাত দ্য কাতালুনিয়ার ৯৪তম রাষ্ট্রপতি ছিলেন। ১৬ই জানুয়ারি, ১৬৪১ সালে তিনি ফ্রান্সের অধীনে প্রজাতন্ত্রী কাতালান-এর ঘোষণা দেন।[১]
তার মৃত্যুর বছরই ফ্রান্সেস ফোনটানেলা প্যানেজিরিক আ লাঁ মোর্ট দ্য পাউ ক্লারিস দ্য ফ্রান্সেস ফোনটানেলা প্রকাশ করেন।
বার্সেলোনায়, এইক্সাম্পলের একটি শহরে রয়েছে ক্যারিয়ার দ্য পাউ ক্লারিস। এভিংউডা ডায়াগোনাল-এ শুরু হয় এবং প্লাসা ইউরিকুইনাওনায় শেষ হয়।
কাতালোনিয়ার আরো অনেক শহরের রাস্তা এবং নগরচত্বর তার কাজের প্রতি উৎসর্গ করা হয়েছে।
বার্সেলোনাতে তার বিভিন্ন ভাস্কর্য নির্মিত হয়েছে এবং তন্মধ্যে প্যাসিগ দ্য লুইস কোম্পানিস-এর নিকট অবস্থিত ভাস্কর্যটি সবচে' পরিচিত।[২] রাফায়েক আটচে ই ফেরে এটি নির্মাণ করেন এবং ১৯১৭ সালে উৎসর্গ করা হয়। এরপরে স্প্যানিশ বেসামরিক যুদ্ধকালে একে তুলে নেয়া হয় এবং ১৯৭৭ সালে পুনরায় স্থাপিত হয়। এর উৎসর্গের পর থেকেই এবং যুদ্ধের সময়কার বাঁধা এবং আরো নানান রাজনৈতিক কারণে স্থানটি একটি রাজনৈতিক স্থান এবং বিভিন রাজনৈতিক স্পর্শকাতর বিষয়ের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে।