পাওয়ারউল্ফ | |
---|---|
![]() অ্যাটিলা ডর্ন ২০১৩ সালে ওয়াকেন ওপেন এয়ারে | |
প্রাথমিক তথ্য | |
উদ্ভব | জার্মানি |
ধরন | পাওয়ার মেটাল, হেভি মেটালl |
কার্যকাল | ২০০৩- বর্তমান |
লেবেল | মেটাল ব্লেড রেকর্ডস নাপাল্ম রেকর্ডস |
সদস্য | অ্যাটিলা ডর্ন ম্যাথিউ গ্রেউলফ চার্লস গ্রেউলফ রোয়েল ভ্যান হেল্ডেন ফাল্ক মারিয়া |
প্রাক্তন সদস্য | স্তেফান ফুনেব্রে টম ডিয়েনার |
ওয়েবসাইট | www |
পাওয়ারউল্ফ ২০০৩ সালে ডেভিড ভগ ওরফে চার্লস গ্রেউলফ ও বেঞ্জামিন বাস ওরফে ম্যাথিউ গ্রেউলফ ভ্রাতৃদ্বয় দ্বারা প্রতিষ্ঠিত জার্মান পাওয়ার মেটাল ব্যান্ড। পাওয়ারউলফ প্রথম থেকে এখন পর্যন্ত তারা কনসার্ট ও মিউজিক ভিডিওতে নিজেদের ভয়ানক রূপ নেয়ার জন্য প্রসাধনী ব্যবহার করে এবং তাদের গানের কথায় নেকড়ে মানব ও ভ্যাম্পায়ারদের অন্ধকারাচ্ছন্ন কল্পকাহিনি তুলে ধরে।
দুই ভাই অনেক বছর ধরে একসঙ্গে গিটার বাজানোর পর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন গানের দল গঠন করার আর এভাবেই পাওয়ারউল্ফের জন্ম। তারা তাদের সঙ্গে ড্রামার হিসেবে যুক্ত করেন ফ্রেঞ্চ নাগরিক স্টেফেইন ফ্যুনেব্রে ও কি-বোর্ডিস্ট হিসেবে আরেক জার্মান ফাল্ক মারিয়া ম্লেগেলকে। তখন তারা তাদের পছন্দমতো কাউকে গানের ভোকাল হিসেবে পাচ্ছিলেন না। এর কিছুদিন পর দুই ভাই যখন ছুটি কাটাতে রোমানিয়া যান সেখানে তাদের সঙ্গে পরিচয় হয় কার্সটেন বিল-এর। যিনি অ্যাটিলা ডর্ন নামে মঞ্চে প্রসিদ্ধ॥[১] ডর্ন একজন সংগীতশিল্পী, যিনি কিনা মিউজিক একাডেমি অব বুখারেস্ট থেকে ক্ল্যাসিক্যাল অপেরার ওপর শিক্ষা গ্রহণ করেছেন,[২] ব্যান্ড দলের হোমটাউনে গেলেন এবং পাওয়ারউল্ফের ফ্রন্টম্যান হিসেবে যোগ দিলেন। ডর্নের রোমানিয়ান নেকড়েমানবের কল্পকাহিনির ওপর ভালবাসা ছিল বিধায় তারা তাদের প্রথম অ্যালবাম করলেন যার নাম রিটার্ন টু ব্লাডরেড। ২০০৭ সালে তাদের দ্বিতীয় অ্যালবাম করলেন যার নাম লুপুস ডেই যার প্রধান চরিত্র এক নেকড়েমানব, যে কিনা রক্তপিপাসা ত্যাগ করে আলোর পথ খোঁজে।[৩][৪]
ব্যান্ড টি ২০১২ সালে ব্রাজিলে জনপ্রিয়তা লাভ করে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে।[৫]
পাওয়ারউল্ফের প্রকাশিত অ্যালবাম প্রিচারস অব দ্য নাইট মুক্তি পায় ২০১৩ সালের ১৮ জুলাই।