ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | পাওলো ব্রুনো এক্সজিল দিবালা[১] | ||
জন্ম | ১৫ নভেম্বর ১৯৯৩ | ||
জন্ম স্থান | ল্যাঙ্গুনা লার্গা, কর্ডোভা, আর্জেন্টিনা | ||
উচ্চতা | ১.৭৭ মিটার (৫ ফুট ৯+১⁄২ ইঞ্চি)[২] | ||
মাঠে অবস্থান | ফরওয়ার্ড / এট্যাকিং মিডফিল্ডার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | রোমা | ||
জার্সি নম্বর | ২১ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০০৩–২০১১ | ইনস্টিটুটো | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০১১–২০১২ | ইনস্টিটুটো | ৩৮ | (১৭) |
২০১২–২০১৫ | পার্লেমো | ৮৯ | (২১) |
২০১৫–২০২২ | ইয়ুভেন্তুস | ২১০ | (৮২) |
২০২২– | রোমা | ০ | (০) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০১৫– | আর্জেন্টিনা | ৩৪ | (৩) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ২১:৪৫, ১৬ মে ২০২২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১ জুন ২০২২ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
পাওলো ব্রুনো এক্সজিল দিবালা (স্পেনীয় উচ্চারণ: [ˈpaulo ðiˈβala];[ক] জন্ম ১৫ নভেম্বর ১৯৯৩) একজন আর্জেন্টেনীয় পেশাদার ফুটবলার যিনি একজন ফরওয়ার্ড হিসেবে সেরিয়ে আ ক্লাব রোমা এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল-এ খেলে থাকেন।
২০১১ সালে আর্জেন্টেনীয় ফুটবল ক্লাব ইনস্টিটুটো দে কর্ডোবা এর সাথে তার একজন পেশাদার ফুটবলার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করার পর, ২০১২ সালে তিনি ইটালীয় ফুটবল ক্লাব পালেরমোতে চলে আসেন; একজন ফুটবলার হিসেবে ইটালীয় ফুটবল লীগ সিরিয়া এ'তে খেলার নৈপুন্যের কারণে পরবর্তীতে ২০১৫ সালে জুভেন্টাস-এ স্থানান্তর অর্জন করেন, যেখানে তিনি তার নতুন ক্লাবের সাথে প্রথম সিজনের সময়কালে লিগ টাইটেল, কোপা ইটালিয়া এবং সুপারকোপা ইটালিয়ানা জয় করেন।
তার খেলার সৃজনশীল শৈলী, গতি, প্রতিভা, কৌশল এবং লক্ষ্য চক্রের কারণে তাকে "লা জোগা" ডাকনাম নাম দেওয়া হয়েছে ( স্পেনীয় ভাষায় "রত্ন")।[৩]
পাওলো দিবালার জন্ম, আর্জেন্টিনা'র কর্ডোবা প্রদেশের লাগুনা লার্গা নামক এলাকায়।[৪] তার দাদা "বলেসলাও দিবালা", পোল্যান্ড এর প্রশাসনিক জেলা জিমিনা ওপাটোউইক এর ক্রাসনিও নামক গ্রাম থেকে আগত; তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-এর সময়কালে তার নিজ জন্মভূমি থেকে আর্জেন্টিনায় পালিয়ে এসেছিলেন।[৫][৬] এছাড়াও দিবালার পরিবারের আদি উৎস ইটালিয়ান, যা তারা তার নানির মাধ্যমে পেয়েছে, তার নাম "দ্য মেসা", এবং যিনি ইটালির পূর্বের প্রদেশ প্রভিন্স অব নেপলেস থেকে আগত। [৫][৭][৮] দিবালা ২০১২ সালে ১৩ই আগস্ট, সরকারী ভাবে তার ইটালীয় নাগরিকত্ব প্রাপ্ত হন।[৯]
ডাকনাম দেওয়া ছিল "লা জোয়া"[১০] অথবা "এল পিবে ডে লা পেনসিওন " (বাংলা:পেনসিওনের ছাগলছানা),[১১] দিবালা মাত্র ১৭ বছর বয়সে, তার নিজ শহরের ক্লাব ইস্টিটুটো আটলেটিটো সেন্ট্রাল কর্ডোবা এর হয়ে প্রিমেনা বি নেচিওনাল (আর্জেন্টিনীয় দ্বিতীয় বিভাগীয় লিগ) এ খেলার মাধ্যমে একজন পেশাদার খেলোয়াড় হিসেবে অভিষিক্ত হন। ক্লাবটির সাথে তিনি সর্বোমোট ৪০ টি ম্যাচ খেলেন, যেখানে তিনি ১৭ টি গোল করেন। [১২][১৩] তিনি সাবেক আর্জেন্টিনীয় মারিও কেম্পেস-এর রেকর্ড ভঙ্গ করে সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে তার প্রথম গোলটি করেন। এছাড়াও, দিবালা প্রথম কোন খেলোয়াড় যিনি, তার দেশের পেশাদার লিগে ধারাবাহিক ভাবে ৩৮ টি ম্যাচ খেলেছেন (again edging Kempes), এবং তিনিই একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে এক সিজনে দুবার হ্যাট-ট্রিক করেছেন। এছাড়া, দিবালা ধারাবাহিক ভাবে টানা ছয়টি ম্যাচে গোল করেছেন, যেখানে তিনি পর্বের চার ম্যাচের রেকর্ড অতিক্রম করেন। [১৪]
ক্লাব | সিজন | লিগ | কাপ | ইউরোপ | অন্যান্য | সর্বমোট | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
বিভাগ | এপ্যস | গোল | Apps | গোল | Apps | গোল | Apps | গোল | Apps | গোল | ||
এনস্টিটুটো দ্য কর্ডোবা | ২০১১–১২ | প্রাইমেরা বি নেসিওনাল | ৩৮ | ১৭ | ০ | ০ | — | — | ৩৮ | ১৭ | ||
সর্বমোট | ৩৮ | ১৭ | ০ | ০ | — | — | ২৮ | ১৭ | ||||
পালেরমো ফুটবল ক্লাব | ২০১২–১৩ | সেরিয়ে আ | 2৭ | ৩ | ১ | ০ | — | — | ২৮ | ৩ | ||
২০১৩–১৪ | সেরিয়ে বি | ২৮ | ৫ | ২ | ০ | — | — | ৩০ | ৫ | |||
২০১৪–১৫ | সেরিয়ে আ | ৩4 | ১৩ | ১ | ০ | — | — | ৩৫ | ১৩ | |||
সর্বমোট | ৮৯ | ২১ | ৪ | ০ | — | — | ৯৩ | ২১ | ||||
জুভেন্টাস | ২০১৫–১৬ | সেরিয়ে আ | ৩৪ | ১৯ | ৪ | ২ | ৭ | ১ | ১ | ১ | ৪৬ | ২৩ |
২০১৬–১৭ | ৩১ | ১১ | ৫ | ৪ | ১১ | ৪ | ১ | ০ | ৪৮ | ১৯ | ||
২০১৭–১৮ | ৩৩ | ২২ | ৪ | ১ | ৮ | ১ | ১ | ২ | ৪৬ | ২৬ | ||
২০১৮–১৯ | ৩০ | ৫ | ২ | ০ | ৯ | ৫ | ১ | ০ | ৪২ | ১০ | ||
২০১৯–২০ | ৩৩ | ১১ | ৪ | ২ | ৮ | ৩ | ১ | ১ | ৪৬ | ১৭ | ||
২০২০-২১ | ২০ | ৪ | ১ | ০ | ৫ | ১ | ০ | ০ | ২৬ | ৫ | ||
২০২১-২২ | ২ | ১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ০ | ২ | ১ | ||
সর্বমোট | ১৮৩ | ৭৩ | ২০ | ৯ | ৪৭ | ১৫ | ৫ | ৪ | ২৫৬ | ১০১ | ||
পুরো কর্মজীবনে সর্বমোট | ৩০৯ | ১১০ | ২৪ | ৯ | ৪৭ | ১৫ | ৭ | ৪ | ৩৮৯ | ১৩৯ |
জাতীয় দল | সাল | Apps | গোল | ||
---|---|---|---|---|---|
আর্জেন্টিনা | ২০১৫ | ৩ | ০ | ||
২০১৬ | ৩ | ০ | |||
২০১৭ | ৬ | ০ | |||
২০১৮ | ৬ | ১ | |||
২০১৯ | ১১ | ১ | |||
২০২১ | সর্বমোট | ২৯ | ২ |