কর্মীবৃন্দ | |
---|---|
অধিনায়ক | সামী আসলাম |
কোচ | আযম খান |
মালিক | পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড |
ব্যবস্থাপক | আলী জিয়া |
দলের তথ্য | |
স্বাগতিক মাঠ | গাদ্দাফি স্টেডিয়াম, লাহোর |
পাকিস্তান জাতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল হল দুইবার (২০০৪ ও ২০০৬) সালের অনূর্ধ্ব-১৯ পর্যায়ের ক্রিকেট বিশ্বকাপ বিজয়ী। তারা সাম্প্রতিক ২০১৪ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ শেষ করেছেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে ২য় স্থান অধিকার করেন।[১]
কোচ: মুহাম্মদ মাসরুর
বছর | মাঠ | রাউন্ড |
---|---|---|
১৯৮৮ | অস্ট্রেলিয়া | রানার্স আপ |
১৯৯৮ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৮ম স্থান |
২০০০ | শ্রীলঙ্কা | সেমি ফাইনাল |
২০০২ | নিউজিল্যান্ড | ৫ম স্থান |
২০০৪ | বাংলাদেশ | বিজয়ী |
২০০৬ | শ্রীলঙ্কা | বিজয়ী |
২০০৮ | মালয়েশিয়া | সেমি ফাইনাল |
২০১০ | নিউজিল্যান্ড | রানার আপ |
২০১২ | অস্ট্রেলিয়া | ৮ম স্থান |
২০১৪ | সংযুক্ত আরব আমিরাত | রানার আপ |
২০১৬ | বাংলাদেশ | ৫ম স্থান |
২০১৮ | নিউজিল্যান্ড | তৃতীয় |
২০২০ | দক্ষিণ আফ্রিকা | তৃতীয় |
২০২২ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
বছর | মাঠ | রাউন্ড |
---|---|---|
২০১২ | Malaysia | বিজয়ী |
২০১৪ | UAE | রানার্স আপ |
পাকিস্তান ২০০৪ সালে বাংলাদেশের ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ পরাজিত করে বিজয়ী হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। এটিই ছিল পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলের প্রথম শিরোপা জয়। খালিদ লতিফের নেতৃত্বে উক্ত খেলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৫ রানে পরাজিত করে।
এরপর ২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার কলম্বোয় অনুষ্ঠিতব্য আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে দ্বিতীয় বারের মত শিরোপা অর্জন করতে সামর্থ্য হয়। উক্ত লো স্কোরিং ম্যাচে পাকিস্তান ১০৯ রান করেন এবং ভারত রান তাড়া করতে নেমে মাত্র ৭১ রানে থেমে যায়।