![]() | |
সংস্থার রূপরেখা | |
---|---|
গঠিত | ৭ ডিসেম্বর ১৯৮২ |
পূর্ববর্তী সংস্থা |
|
বিলুপ্তি | ডিসেম্বর ১৯৮২ |
যার এখতিয়ারভুক্ত | ![]() |
সদর দপ্তর | জিন্নাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করাচী ২৪°৫৩′৫৫″ উত্তর ৬৭°০৯′০৮″ পূর্ব / ২৪.৮৯৮৬৩৬° উত্তর ৬৭.১৫২০৮৭° পূর্ব |
বার্ষিক বাজেট | ৪৭,৫৮৪ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি ২০১৪ বার্ষিক প্রতিবেদন[১] |
দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী | |
সংস্থা নির্বাহী |
|
মূল সংস্থা | বিমান চলাচল বিভাগ, পাকিস্তান সরকার |
ওয়েবসাইট | http://www.caapakistan.com.pk |
পাকিস্তান বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (উর্দু: پاکستان سول ایوی ایشن اتھارٹی; সংক্ষেপে পিসিএএ) পাকিস্তানের একটি সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যা পাকিস্তানের বেসামরিক বিমান চলাচলের প্রধান পর্যবেক্ষক ও নিয়ন্ত্রক। এর প্রধান কার্যালয় করাচী শহরের জিন্নাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল-১ এ অবস্থিত।[৩] এই প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের একটি সক্রিয় সদস্য।[৪] বর্তমানে পাকিস্তানের প্রায় সব বেসামরিক বিমান চলাচল ও বিমানবন্দরগুলি এই প্রতিষ্ঠানের প্রণীত নীতিমালা অনুযায়ী পরিচালিত হয়।
পাকিস্তান বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের মূল কাজ যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে দুর্নীতি বিষয়ক তদন্ত পরিচালনা করতে ফেডারাল সরকারের নির্দেশ ক্রমে সেফটি ইনভেস্টিগেশন বোর্ড (এসআইবি) গঠন করা হয়। এয়ার মার্শাল (অব) অসীম সুলেমানকে ২ নভেম্বর ২০১৫ সালে পিসিএএর মহাপরিচালক হিসাবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।[৫]
পাকিস্তান বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ শুধু কেবল বিমান চলাচলের নিয়ন্ত্রকের ভূমিকাই পালন করে না একই সাথে ভ্রমণ চলাকালীন যাত্রীপরিষেবা এবং বিমানবন্দরে কিছু যাত্রীপরিষেবাও প্রদান করে থাকে। এই প্রতিষ্ঠানের কৌশল ও লক্ষ্য পুরোপুরি পাকিস্তানের বিভিন্ন কর্পোরেট নীতিমালার সাথে সামাঞ্জস্যপূর্ণ।[৬] এর মূল কাজগুলি হল-
পাকিস্তান সরকার পাকিস্তানের আকাশসীমা দুটি অঞ্চলে (এফআইআর) বিভক্ত করেছে।[৭]
প্রতিষ্ঠাকাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত মোট চারটি বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে।[৮] পাকিস্তান ফেডারেল সরকারের নির্দেশে পাকিস্তান বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা তদন্ত বোর্ড (এসআইবি) এই চারটি দূর্ঘটনার তদন্ত করেছে এবং সে অনুযায়ী তদন্ত ফলাফল পেশ করেছে। এগুলো হল-
সার্ভিস পারফরম্যান্স জরিপ (এসপিএস) ও সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স দ্বারা পরিচালিত সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বের মোট ১৮টি বিমানবন্দরগুলির পরিষেবা ও কার্যকারিতার দিক বিবেচনা করে একটি জরিপ চালায়। সে জরিপ অনুসারে দুবাই, কেপ টাউন, মুম্বাই ও যুক্তরাজ্যের ক্যাম্পবেল টাউন বিমানবন্দরের সাথে টার্মিনাল পরিষেবা ও পরিচালনার জন্য লাহোরের আল্লামা ইকবাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও স্থান পায়।
বেসামরিক বিমান চলাচল প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (সিএটিআই), হায়দরাবাদ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের অধীনে কাজ করে। সিটিআই আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইসিএও) দ্বারা স্বীকৃত এবং আইসিএও প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামের সদস্য। পাকিস্তান বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ এবং এই অঞ্চলের সহযোগী দেশগুলির প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য ১৯৮২ সালে ইনস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।[৯]
সিভিল এভিয়েশন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (সিএটিআই) এর শাখাগুলিতে প্রশিক্ষণ প্রদান করে: