পান্ডারী বাই | |
---|---|
জন্ম | গীতা[১] ১৯৩০[২] |
মৃত্যু | ২৯ জানুয়ারি ২০০৩[২][৩] চেন্নাই, ভারত | (বয়স ৭২–৭৩)
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৪৩–২০০১ |
আত্মীয় | ময়নাবতী (বোন) |
পান্ডারী বাই (১৯৩০ – ২৯ জানুয়ারি, ২০০৩)[৩] একজন ভারতীয় অভিনেত্রী। তিনি ১৯৫০, ৬০ এবং ৭০ এর দশকে তিনি দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্রে কাজ করেছিলেন। বেশিরভাগ সময়েই অভিনয় করেছেন কন্নড় সিনেমায়। তাকে কন্নড় সিনেমার প্রথম সফল নায়িকা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[৪] তিনি রাজকুমার, এম জি রামচন্দ্রন, শিবাজি গণেসানের মতো অভিনেতার সাথে নায়িকা এবং মা উভয়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন। তিনি রাজকুমার পরিচালিত প্রথম সিনেমা বেদারা কান্নাপ্পা এবং শিবাজির প্রথম সিনেমা পরশক্তিতে নায়িকা ছিলেন।[৩][৫][৬] তিনি কন্নড়, তামিল, তেলুগু এবং হিন্দি মিলিয়ে ১,০০০টিরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন।[৭] বাই তামিলনাড়ু সরকারের কাছ থেকে কালাইমামনি উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন।[৮]
চলচ্চিত্রে অভিষেকের আগে পান্ডারী বাই নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন। বিশেষত পৌরাণিক গল্পের উপর নির্মিত নাটকে অভিনয় করে তিনি দর্শকপ্রিয়তা পান। ১৯৪৩ সালে কন্নড় ভাষার চলচ্চিত্র বাণী দিয়ে চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি রাজকুমারের বিপরীতে ১৯৫৪ সালের কন্নড় চলচ্চিত্র বেদারা কান্নাপ্পা- তে অভিনয় করেছিলেন। সে চলচ্চিত্রে তিনি কান্নার স্ত্রী নীলা চরিত্রে অভিনয় করেছিলন। সান্ত সখু (১৯৫৫) এবং রায়রা সোসে (১৯৫৭) এর মতো ছবিতে সামন্ততান্ত্রিক পিতৃতন্ত্রের বোঝা অনুমান "প্রগতিশীল" রূপে একজন মহিলাকে চিত্রিত করে তিনি নিজেকে একজন প্রধান অভিনেত্রী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।[৪] ১৯৫৯ সালে তিনি আব্বা আ হুদুগিতে তার বোন ময়নাবতীর সাথে অভিনয় করেন। ছবিটি কন্নড় সিনেমায় একটি মাইল ফলক হিসেবে বিবেচিত হয়।[৯]
নায়িকা হিসেবে অভিনয় শেষে পান্ডারী বাই তার চেয়ে বয়স্ক তারকাদের মায়ের ভূমিকায় অভিনয় শুরু করেন। তাদের বেশিরভাগই তার আগের বছরগুলিতে তার সাথে প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন।[১০]
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)