পান্নির পুষ্পাঙ্গল | |
---|---|
![]() | |
পরিচালক | সান্ত্বনা ভারতী- পি বসু |
প্রযোজক | পদ্মিনী |
রচয়িতা | কে রাজেশ্বর |
শ্রেষ্ঠাংশে | প্রতাপ কে. পোথেন ভেন্নিরা আড়াই মূর্তি সুরেশ শান্তি কৃষ্ণ |
সুরকার | ইলাইয়ারাজা |
চিত্রগ্রাহক | এম সি শেখর |
সম্পাদক | বিজয় |
প্রযোজনা কোম্পানি | হেমচন্দ্র আর্টস |
পরিবেশক | পদ্মিনী প্রোডাকশন্স |
মুক্তি |
|
দেশ | ভারত |
ভাষা | তামিল |
পান্নির পুষ্পাঙ্গল (তামিল: பன்னீர் புஷ்பங்கள், বাংলা: সুগন্ধী নারী) হচ্ছে ১৯৮১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি তামিল চলচ্চিত্র। বিদ্যালয় পড়ুয়া কিশোর-কিশোরীর প্রেম নিয়ে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটিতে মুখ্য ভূমিকায় নবাগত সুরেশ এবং শান্তি কৃষ্ণ অভিনয় করেছিলেন। সান্ত্বনা ভারতী এবং পি বসু দুজনে মিলে এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেছিলেন এবং কাহিনী লেখক কে রাজেশ্বর এই চলচ্চিত্রটির কাহিনী ১৯৭৯ সালের মার্কিন চলচ্চিত্র 'এ লিটল রোমান্স' থেকে কিছুটা নিয়েছিলেন।[২]
চলচ্চিত্রটির কাহিনী প্রভু (সুরেশ) এবং উমা (শান্তি কৃষ্ণ) এর পারস্পরিক বন্ধুত্ব এবং ভালোবাসার কাহিনী নিয়ে যেখানে তাদের শিক্ষক প্রেম (প্রতাপ কে. পোথেন) তাদেরকে এই ব্যাপারে পূর্ণ সমর্থন দেয়।
চলচ্চিত্রটির কাহিনী লেখক কে রাজেশ্বর সঙ্গীত পরিচালক-গীতিকার গঙ্গই অমরকে এই চলচ্চিত্রটির কাহিনী প্রথমে কিছুটা শুনিয়েছিলেন এবং তার গঙ্গইয়ের ভালো লাগলে তিনি সান্ত্বনা ভারতী এবং পি বসুকে জানিয়েছিলেন।[৩] বসু ছিলেন মেকআপম্যান পিতাম্বরমের ছেলে ছিলেন আর সান্ত্বনা ভারতী ছিলেন প্রযোজক এমআর সান্তনমের ছেলে।[৪][৫]
নায়ক সুরেশ প্রথমে সিভি শ্রীধরের কাছে অভিনয়ের কাজ চাইলে পাননি; হঠাৎ তিনি সান্ত্বনা ভারতী এবং পি বসুর দেখা পান এবং তারা সহ পরিচালক পি ভারতীরাজাও সুরেশকে আলাইগাল ওইভাতিল্লাইতে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন, যদিও সুরেশ 'পান্নির পুষ্পাঙ্গল'এ অভিনয় করতে পেরেছিলেন, কারণ আলাইগাল ওইভাতিল্লাইতে কার্তিক অভিনয় করেছিলেন।[৬] নায়িকা হিসেবে শান্তি কৃষ্ণকে সান্ত্বনা ভারতীই নিয়েছিলেন।[৭]