![]() | ||
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল | ||
---|---|---|
আইসিসি মর্যাদা | ওডিআই মর্যাদাসহ সহযোগী সদস্য (১৯৭৩) | |
আইসিসি অঞ্চল | আইসিসি পূর্ব এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল | |
বিশ্ব ক্রিকেট লিগ | এক | |
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক | ৩০ মার্চ, ১৯৭২ বনাম অস্ট্রেলিয়া, আমিনি পার্ক, পোর্ট মোর্সবি | |
| ||
৮ মে, ২০২৩ অনুযায়ী |
পাপুয়া নিউগিনি জাতীয় ক্রিকেট দল, ডাকনাম বারমুন্ডিস, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে পাপুয়া নিউগিনির প্রতিনিধিত্বকারী দল। ১৯৭৩ সালে দলটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সহযোগী সদস্যের মর্যাদা লাভ করে।[২] এর আগের বছরই দলটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে অভিষেক ঘটে।[৩] ২০১৪ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে চতুর্থ স্থান দখল করে একদিনের আন্তর্জাতিকের মর্যাদা পায়।[৪]
আইসিসি’র পূর্ব এশিয়া/প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী দল হিসেবে আধিপত্য বিস্তার করছে। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় গেমসের ক্রিকেট প্রতিযোগিতার ৫টি আসরের সবগুলোতেই দলটি অংশগ্রহণ করেছে।[৩][৫] এছাড়াও দলটি আইসিসি ট্রফির সবগুলো আসরেই খেলেছে।[৬] বর্তমানে একদিনের আন্তর্জাতিকে সবচেয়ে বেশি রান করার রেকর্ড গড়েছে পাপুয়া নিউগিনি দল। ২০০৭ সালে নিউ ক্যালিডোনিয়া’র বিপক্ষে ৫৭২/৭ সংগ্রহের মাধ্যমে বিশ্বরেকর্ড নিজেদের করে নেয়।[৭] ১৮৯০-এর দশকে পাপুয়া অঞ্চলের ধর্মপ্রচারকারীদের মাধ্যমে ক্রিকেট খেলার প্রচলন ঘটে। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই স্থানীয় জনসাধারণের কাছে খেলাটি জনপ্রিয়তা পেতে থাকে। তবে খেলাগুলোয় সবসময় নিয়ম-কানুন কঠোরভাবে পালন করা হতো না। প্রায়শঃই দলগুলোয় পঞ্চাশের অধিক খেলোয়াড়ের অংশগ্রহণ দেখা যেতো। জাতিসংঘের অনুমোদনক্রমে অস্ট্রেলিয়া নিউগিনি অঞ্চলের দায়িত্বভার নেয়ার পূর্ব-পর্যন্ত সেখানে ক্রিকেটের প্রচলন ঘটেনি।[৩]
১৯৭৫ সালে[৩] স্বাধীনতালাভের পূর্বেই ১৯৭৩ সালে[২] আইসিসি’র সহযোগী সদস্যের মর্যাদা লাভ করে পাপুয়া নিউগিনি দল। ঐ বছরই ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দল পাপুয়া নিউগিনি সফরে আসে। খেলায় ৪ উইকেটে জয়লাভ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল।[৮] দলের পক্ষে ছয়জন আদিবাসী খেলোয়াড় অংশ নেয়। এ সময় থেকেই আদিবাসী খেলোয়াড়দের জাতীয় দলে আধিপত্য বিস্তার করে।[৩]
১৯৭৯ সালে প্রথম আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করে। কিন্তু প্রথম রাউন্ডেই দলটি বিদায় নেয়।[৯] ঐ বছরের শেষদিকে প্রথম দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় দলটি স্বর্ণপদক লাভ করে। এরপর থেকেই প্রতিটি প্রতিযোগিতায় স্বর্ণপদক লাভ করছে পাপুয়া নিউগিনি।[৩][৫] ১৯৮০-৮১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া যায় পাপুয়া নিউগিনি ক্রিকেট দল।[১০] এর পরের বছরই ১৯৮২ সালে দলটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাদের সেরা ফলাফল হিসেবে স্থাননির্ধারণী খেলায় বাংলাদেশ দলকে পরাজিত করে তৃতীয়স্থান লাভ করে।[১১]
Name | Age | Batting style | Bowling style | Forms | Notes |
---|---|---|---|---|---|
Batters | |||||
Sese Bau | ৩২ | Left-handed | Right-arm medium | ODI & T20I | |
Tony Ura | ৩৫ | Right-handed | ODI & T20I | ||
Lega Siaka | ৩২ | Right-handed | Right-arm leg break | ODI & T20I | |
Hiri Hiri | ২৯ | Right-handed | Right-arm off break | ODI | |
Gaudi Toka | ৩০ | Left-handed | Right-arm medium | ODI | |
All-rounders | |||||
Assad Vala | ৩৭ | Right-handed | Right-arm off break | ODI & T20I | Captain |
Norman Vanua | ৩১ | Right-handed | Right-arm medium | ODI & T20I | |
Charles Amini | ৩২ | Left-handed | Right-arm leg break | ODI & T20I | Vice-captain |
Chad Soper | ৩৩ | Right-handed | Right-arm medium | ODI & T20I | |
Simon Atai | ২৫ | Left-handed | Slow left-arm orthodox | T20I | Also wicket-keeper |
Wicket-keepers | |||||
Kiplin Doriga | ২৯ | Right-handed | ODI | ||
Hila Vare | ২৩ | Left-handed | T20I | ||
Spin Bowler | |||||
John Kariko | ২১ | Left-handed | Slow left-arm orthodox | ODI | |
Pace Bowlers | |||||
Riley Hekure | ৩০ | Right-handed | Right-arm medium | ODI & T20I | |
Semo Kamea | ২৩ | Left-handed | Left-arm fast | ODI & T20I | |
Kabua Morea | ৩১ | Right-handed | Left-arm medium | ODI & T20I | |
Alei Nao | ৩১ | Right-handed | Right-arm medium | ODI & T20I | |
Damien Ravu | ৩১ | Right-handed | Right-arm medium | T20I |