পায়োনীয়ার ১১ | |||||
---|---|---|---|---|---|
![]() শিল্পীর কল্পনায় আন্তনাক্ষত্রিক মহাকাশের দিকে ধাবিত পায়োনীয়ার মহাকাশযান | |||||
অভিযানের ধরন | গ্রহ ও হেলিওমন্ডলের অনুসন্ধান | ||||
পরিচালক | ![]() | ||||
সিওএসপিএআর আইডি | 1973-019A | ||||
এসএটিসিএটি নং | 6421 | ||||
ওয়েবসাইট | Pioneer Project website(archived) NASA Archive page | ||||
অভিযানের সময়কাল | ২২ বছর, ৫ মাস, ২৫ দিন | ||||
মহাকাশযানের বৈশিষ্ট্য | |||||
প্রস্তুতকারক | ![]() | ||||
উৎক্ষেপণ ভর | ২৫৯ কিলোগ্রাম (৫৭১ পাউন্ড) | ||||
ক্ষমতা | ১৫৫ ওয়াট (উড্ডয়নের সময়) | ||||
অভিযানের শুরু | |||||
উৎক্ষেপণ তারিখ | ৬ এপ্রিল, ১৯৭৩, ০২:১১:০০ (ইউটিসি) | ||||
উৎক্ষেপণ রকেট | Atlas SLV-3D Centaur-D1A Star-37E | ||||
উৎক্ষেপণ স্থান | কেপ ক্যানাভেরাল LC-36B | ||||
অভিযানের সমাপ্তি | |||||
সর্বশেষ যোগাযোগ | ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৯৫ | ||||
Flyby of বৃহস্পতি | |||||
Closest approach | ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭৪ | ||||
Distance | ৪৩,০০০ কিলোমিটার (২৭,০০০ মাইল) | ||||
Flyby of শনি | |||||
Closest approach | ১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৯ | ||||
Distance | ২১,০০০ কিলোমিটার (১৩,০০০ মাইল) | ||||
![]()
|
পায়োনীয়ার ১১ (পায়োনীয়ার G হিসেবেও পরিচিত) হলো ২৫৯ কিলোগ্রাম (৫৭১ lb) ভরের একটি স্বয়ংক্রিয় মহাকাশ গবেষণা যান। এটি ৬ এপ্রিল ১৯৭৩ সালে, নাসা কর্তৃক গ্রহাণু বেষ্টনী, শনি ও বৃহস্পতির আসেপাশের পরিবেশ, সৌর বায়ু ও মহাজাগতিক রশ্মির অধ্যয়নের জন্য প্রেরিত হয়।[১]:৬১–৯৪ এটি শনি গ্রহে প্রেরিত প্রথম, বৃহস্পতির পাশ দিয়ে যাওয়া ও গ্রহাণু বেষ্টনীর মাঝ দিয়ে যাওয়া দ্বিতীয় গবেষণা যান (প্রোব)। এটি সৌর জগৎকে ছাড়িয়ে যাওয়া বস্তু সমূহের মধ্যে দ্বিতীয় যা মুক্তিবেগ অর্জন করে যার মাধ্যমে এরা সৌর জগৎকে ছাড়িয়ে যাবে। শক্তি সীমাবদ্ধতা ও বিশাল দূরত্বের কারণে, ১৯৯৫ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর যানটির সাথে শেষ নিত্য যোগাযোগ হয় এবং ১৯৯৫ সালের ২৪ নভেম্বর শেষ কোনো ভালো প্রোকৌশল উপাত্ত গৃহীত হয়। [২][৩]