ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | নেপাল | ২৪ অক্টোবর ১৯৮৭||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অল রাউন্ডার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪-২০০৫ | নেপাল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
প্রথম-শ্রেণী অভিষেক | ২৩ এপ্রিল ২০০৪ নেপাল বনাম মালয়েশিয়া | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষপ্রথম-শ্রেণী | ৩০ এপ্রিল ২০০৫ নেপাল বনাম হংকং | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: CricketArchive, ১১ মার্চ ২০১৪ |
পারস খড্কা (নেপালি: पारस खड्का; জন্ম: ২৪ অক্টোবর, ১৯৮৭) নেপালি বংশোদ্ভূত প্রথিতযশা ক্রিকেটার।[১] ডানহাতি ব্যাটসম্যান ও ডানহাতি মিডিয়াম ফাস্ট-বোলার হিসেবে ২০০৪ সাল থেকে তিনি নেপাল জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলছেন।[২][৩] তার নেতৃত্বে নেপাল দল ২০১০ সালে আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লীগের পঞ্চম বিভাগে শিরোপা জয় করে। ফলে দলটি ২০১০ সালের আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লীগের চতুর্থ বিভাগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। এরফলে তিনি নেপালের ক্রিকেট ইতিহাসে সবচেয়ে সফলতম ক্রিকেটারের মর্যাদা পান। এরপর তার দল আইসিসি বিশ্ব ক্রিকেট লীগের চতুর্থ বিভাগে শিরোপা জয় করে তৃতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়। এ সাফল্যে তার দল নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ২০১৪ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাই-পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
বিবিসি’র সাথে এক সাক্ষাৎকারে পারস নেপাল ক্রিকেট দলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা নেপাল ক্রিকেট সংস্থা (সিএএন)’র স্বেচ্ছাচারী মনোভাবের জন্য সমালোচনা করেন। তার মতে, সংস্থার পেশাদার মনোবৃত্তি গ্রহণে আগ্রহের অভাব রয়েছে ও বড়ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক চুক্তিতে আবদ্ধ হচ্ছে না।[৪][৫]
ক্রিকেটের পাশাপাশি ফুটবল খেলায় আগ্রহ রয়েছে খড্কার। তিনি লিভারপুল ফুটবল ক্লাবের একনিষ্ঠ সমর্থক। এ দলের অধিনায়ক স্টিভেন জেরার্ডকে তিনি তার আদর্শ হিসেবে মানেন। বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন সময়ে বাস্কেটবল খেলায়ও অংশগ্রহণ করেছেন তিনি।[৬]