ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | পার্ক জি-সুং[১] | ||
উচ্চতা | ১.৭৫ মিটার (৫ ফুট ৯ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ||
জার্সি নম্বর | ১৩ | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ (গোল) | |
২০০০-২০০৩ ২০০৩-২০০৫ ২০০৫- |
কিয়োট পার্পল স্যাঙ্গা পিএসভি আইন্দোভেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড |
৭৬ (১১) ৬৪ (১৩) ৪৭ (৭) | |
জাতীয় দল‡ | |||
২০০১- | কোরিয়া প্রজাতন্ত্র | ৬৭ (৬) | |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং 21:24, 31 March 2007 (UTC) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা 21:24, 31 March 2007 (UTC) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
পার্ক জি-সুং (জন্ম ফেব্রুয়ারি ২৫, ১৯৮১) একজন দক্ষিণ কোরীয় ফুটবল খেলোয়াড় যিনি বর্তমানে প্রিমিয়ার লিগে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে খেলে থাকেন।
ইউরোপে খেলা শ্রেষ্ঠ এশীয় খেলোয়াড় হিসেবে পার্ক সুপরিচিত। পার্কের সবচেয়ে বড় গুণ হচ্ছে তার গতি এবং ফিটনেস, যা তাকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের একজন সফল মধ্যমাঠের খেলোয়াড়ে পরিনত করেছে।
দক্ষিণ কোরীয় ও পিএসভি আইন্দোভেনের সমর্থকদের কাছেও পার্ক সমভাবে আদৃত। ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপে পার্ক দক্ষিণ কোরিয়াকে সেমি-ফাইনালে উন্নীত করতে বিশাল ভূমিকা রেখেছেন। ২০০৪-০৫ মৌসুমে তিনি পিএসভি আইন্দোভেনকে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে ওঠাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করেন। তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম ফুটবলার হিসেবে প্রিমিয়ার লিগে অংশ নেয়ার সুযোগ পান।
প্রাণবন্ত দম ও শারীরিক ক্ষমতার কারণে তার পিএসভির সতীর্থরা কৌতুক করে বলতেন পার্ক পিঠে একটা অক্সিজেন ট্যাংক নিয়ে খেলে থাকে, একই কারণে ইউনাইটেডে তাকে ডাকা হত ত্রি লাং-পার্ক বা তিনটি ফুসফুসওয়ালা পার্ক নামে। এই সকল নামেই তার শক্তি সামর্থ্য ও গতির প্রমাণ পাওয়া যায়। পার্ক ৯০ মিনিট সময়ের পুরোটাই সমান শক্তিতে খেলতে অভ্যস্ত।
ম্যানেজারদের কাছে বিনয়ী পার্ক সর্বদাই সমাদৃত। তার একটাই সমস্যা আর সেটি হচ্ছে গোলদানের ব্যাপারে। তিনি গোলদানের ক্ষেত্রে তেমন পারদর্শিতা দেখাতে পারেননি।