পার্থ চট্টোপাধ্যায় | |
---|---|
জন্ম | [১] | ৫ নভেম্বর ১৯৪৭
মাতৃশিক্ষায়তন | প্রেসিডেন্সি কলেজ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় রচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় |
পার্থ চট্টোপাধ্যায় (জন্ম: ৫ নভেম্বর ১৯৪৭) হলেন একজন ভারতীয় বাঙালি বিজ্ঞানী এবং নৃতত্ত্ববিদ বা নৃবিজ্ঞানী[২] তিনি ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দ হতে ২০০৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত কলকাতার যাদবপুরস্থিত প্রধান সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রের অধিকর্তা ছিলেন এবং বর্তমানে তিনি ওই গবেষণা কেন্দ্রের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সাম্মানিক অধ্যাপক ।[৩] তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্য-প্রাচ্য দক্ষিণ এশীয় এবং আফ্রিকা বিষয়ক গবেষণা কেন্দ্রের নৃতত্ত্ববিদ্যা বা নৃবিদ্যার অধ্যাপকও এবং গবেষণা কেন্দ্রের সদস্য।
ড. চট্টোপাধ্যায় ২০০৯ খ্রিস্টাব্দে ফুকুওকা এশীয় সংস্কৃতি পুরস্কার লাভ করেন[৪]
পার্থ চট্টোপাধ্যায় ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে স্নাতক হন এবং ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ পাশ করেন। ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে নিউ ইয়র্কের রচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের উপর গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।[৫] তার পিতা সন্তোষ চট্টোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক ছিলেন।
পার্থ চট্টোপাধ্যায় ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দ হতে ২০০৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত কলকাতার যাদবপুরস্থিত প্রধান সামাজিক বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রে অধ্যাপনা দিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি কলকাতার সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোস্যাল সায়েন্সেসের অধিকর্তা ছিলেন এবং বর্তমানে তিনি এই কেন্দ্রেরই রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সাম্মানিক অধ্যাপক এবং সেই সাথে নিউইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্য-প্রাচ্য দক্ষিণ এশীয় এবং আফ্রিকা বিষয়ক গবেষণা কেন্দ্রের নৃতত্ত্ববিদ্যা বা নৃবিদ্যার অধ্যাপকও।[৩] তিনি 'সাব-অলটার্ন স্টাডিজ কালেকটিভ' তথা নিম্নবর্গীয় মানবজাতি সম্পর্কিত ইতিহাস গবেষণা কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা-সদস্য ছিলেন।[২]
তিনি কলকাতা হতে প্রকাশিত দ্বি-বার্ষিক বাংলা সাহিত্য পত্রিকা "বারোমাস" এর যুগ্ম-প্রধান সম্পাদক। এছাড়া ও ইংরাজীতে লেখা তার বহু গ্রন্থ ছাড়াও, বাংলায় লেখা প্রবন্ধ সংকলন প্রকাশিত হয়েছে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
অন্যান্য প্রকাশনা
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "cssscal" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে