পাললহড়া রাজ্য ପାଳଲହଡ଼ା | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
ব্রিটিশ ভারতের দেশীয় রাজ্য | |||||||
অজ্ঞাত–১৯৪৮ | |||||||
![]() ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অব ইন্ডিয়া থেকে প্রাপ্ত পাললহড়া রাজ্যের মানচিত্র | |||||||
আয়তন | |||||||
• ১৮৯২ | ১,১৭১ বর্গকিলোমিটার (৪৫২ বর্গমাইল) | ||||||
জনসংখ্যা | |||||||
• ১৮৯২ | ১৪,৮৮৭ | ||||||
ইতিহাস | |||||||
• প্রতিষ্ঠিত | অজ্ঞাত | ||||||
১৯৪৮ | |||||||
| |||||||
বর্তমানে যার অংশ | ওড়িশা, ভারত | ||||||
পাললহড়া দেশীয় রাজ্য |
পাললহড়া রাজ্য ছিলো ব্রিটিশ শাসিত ভারতে অবস্থিত একটি দেশীয় রাজ্য, যা বর্তমানে ভারতের অন্তর্গত৷[১][২] রাজ্যটি ৪৫২ বর্গমাইল (১,১৭০ বর্গকিলোমিটার) অঞ্চলজুড়ে বিস্তৃত ছিলো এবং ১৮৯২ খ্রিস্টাব্দে রাজ্যটির জনসংখ্যা ছিলো ১৪,৮৮৭ জন৷ ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে এটি ভারতীয় অধিরাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয় এবং উড়িষ্যা প্রদেশ (বর্তমান ওড়িশা রাজ্য)-এর ঢেঙ্কানাল জেলার সহিত যুক্ত করা হয়৷
জনশ্রুতি অনুসারে এই রাজ্যের প্রথম শাসক সন্তোষ পাল ছিলেন বর্তমান মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের ধার অঞ্চল থেকে আগত একজন সূর্যবংশীয় রাজপুত। একসময় তিনি পুরীতে তীর্থ করতে এসেছিলেন, তবে এই অঞ্চল দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি স্থানীয় দুটি জনজাতির দুজন শিরোমণির সাথে শান্তিচুক্তি করেন। ফলস্বরূপ সন্তোষ পাল দুইদলের অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগ নিয়ে শবরদের দ্বারা নতুন রাজা হিসেবে নির্বাচিত হন। [৩]
পাললহড়া রাজ্যের শাসকবর্গ নিজেদেরকে ধার রাজ্যের রাজা ভোজের উত্তরসূরী বলে দাবি করতেন। তিনি ছিলেন প্রাচীন রাজপুত পরামর বংশীয়। ব্রিটিশদের দ্বারা তারা রাজা উপাধিতে ভূষিত হতেন। [৪]