তিপিটক তিনটি সাধারণ শ্রেণীতে বিভক্ত। এগুলিকে বলা হয় পিটক (অর্থাৎ, ঝুড়ি। কারণ, তালপাতায় লেখা পাণ্ডুলিপিগুলি ঝুড়িতে রাখা হত)। এই জন্যই পালি আনুশাসনিক ধর্মগ্রন্থাবলি তিপিটক (সংস্কৃত: ত্রিপিটক) নামে পরিচিত হয়। এই তিনটি পিটক হল:[৫]
বিনয় পিটক ("শৃঙ্খলা ঝুড়ি"), এখানে ভিক্ষু ও ভিক্ষুণিদের নিয়মাবলি রয়েছে।
সুত্ত পিটক (সূত্র/বচন পিটক), কথোপকথন। অধিকাংশই বুদ্ধের কথোপকথন বলে কথিত। কোনো কোনোটি বুদ্ধের কোনো শিষ্যের কথোপকথন।
অভিধম্ম পিটক, দর্শন, মনস্তত্ত্ব, অধিবিদ্যা ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা।
বিনয় ও সুত্ত পিটক অন্যান্য আদি বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের সম্প্রদায়ের অনুরূপ। অভিধম্ম পিটক অবশ্য কঠোরভাবে থেরবাদী সংকলনের অন্তর্গত। অন্যান্য বৌদ্ধ সম্প্রদায়ে অভিধম্ম রচনার সংখ্যা নগন্য।[৬]
থেরবাদ বৌদ্ধধর্মে তিপিটককে বুদ্ধবচন বা বুদ্ধের বাণী মনে করা হয়। যদিও তিপিটক সম্পূর্ণত বুদ্ধের বাণী নয়। এতে বুদ্ধের শিষ্যদের উপদেশও সংকলিত হয়েছে।[৭]
তিপিটকের প্রথাগত থেরবাদী (মহাবিহারী) ব্যাখ্যা পাওয়া যায় অট্ঠকথা নামে এক শ্রেণির গ্রন্থমালায়। এই গ্রন্থমালায় সমগ্র তিপিটকের ব্যাখ্যা আছে। এই অট্ঠকথা গুলো সম্পাদনা করেছিলেন বুদ্ধঘোষ (খ্রিস্টীয় ৪র্থ-৫ম শতাব্দী), ধর্মপাল, বুদ্ধদত্ত ও অন্যান্য বৌদ্ধ ভিক্ষুগণ। এই অট্ঠকথা ভিত্তি ছিল অধুনালুপ্ত প্রাচীন সিংহলী ত্রিপিটক ও সিংহলঅট্ঠকথা। তিপিটক ও এর অট্ঠকথাগুলোর ব্যাখ্যা করে পরবর্তীকালে টীকা, উপটীকা গ্রন্থমালা রচিত হয়। তিপিটকের প্রথাগত থেরবাদী ব্যাখ্যার সারসংক্ষেপ রয়েছে বুদ্ধঘোষের বিশুদ্ধিমাগ্গ গ্রন্থে।[৮]
তিপিটক দুই হাজার বছর ধরে লিখিত আকারে রক্ষিত হয়েছে। তবে তার আগে বৌদ্ধ প্রথা অনুসারে এটি মৌখিকভাবেই প্রচলিত ছিল: তিপিটক মুখস্থ করে মনে রাখার প্রথা এখনও প্রচলিত আছে। ত্রিপিটকের বিভিন্ন অংশ হতে বিশেষ করে পরিত্রাণ প্রার্থনা নিয়মিত পাঠ করা হয়। সাধারণ বৌদ্ধরাও অন্তত কয়েকটি গ্রন্থ মনে রাখে এবং সেগুলি নিত্য পাঠ করে। যদি পাঠক এর অর্থ বুঝে এটি করেন তবে এটিকে ধ্যানের একটি রূপ মনে করা হয়। সন্ন্যাসীদের একটু বেশি জেনে রাখতে হয় (উদাহরণের জন্য নিচে ধম্মপদ দেখুন)। বিচিত্তসার নামে এক ব্রহ্মদেশীয় বৌদ্ধ ভিক্ষুক ষষ্ঠ বৌদ্ধ সঙ্গীতিতে (থেরবাদ সংখ্যা অনুসারে) সমগ্র তিপিটক মুখস্থ করেছিলেন।[১১][১২]
বৌদ্ধধর্মে ধর্মগ্রন্থগুলির সম্পর্ক প্রকৃতপক্ষে সাধারণ সন্ন্যাসী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে যেভাবে রয়েছে, অন্যান্য ধর্মের দৃষ্টিকোণ থেকে তা বোঝানো কঠিন: তিপিটকের অল্প কিছু অংশই সুপরিচিত, তার প্রমাণ পাওয়া যায়। এও জানা যায়, আনুশাসনিক ধর্মগ্রন্থ নয় এমন কিছু ধর্মগ্রন্থও অধিকতর জনপ্রিয়। তবে এর বিস্তারিত বিবরণ স্থান অনুসারে পৃথক হয়।[১৩] রুপার্ট গেথিনের মতে, বৌদ্ধধর্মের সামগ্রিক ইতিহাসটিকেই প্রাচীন ধর্মগ্রন্থগুলির প্রয়োগের উদাহরণ হিসেবে দেখা যেতে পারে।[১৪]
ত্রিপিটকের পরবর্তী অংশ অনুসারে, বুদ্ধ তিনটি পিটক শিক্ষা দিয়ে গিয়েছিলেন।[১৫] থেরবাদীরা মনে করেন, তিপিটকের অধিকাংশই বুদ্ধ ও তাঁর সাক্ষাৎ শিষ্যদের দ্বারা উপদিষ্ট হয়েছিল। শাস্ত্র অনুসারে, বুদ্ধের প্রয়াণের অল্প কিছুকাল পরেই তাঁর শিক্ষাগুলিকে সংকলিত করে রক্ষা করার উদ্দেশ্যে প্রথম বৌদ্ধ সঙ্গীতি আয়োজিত হয়েছিল। খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতাব্দী থেকে খ্রিস্টীয় ১ম শতাব্দী পর্যন্ত এগুলি মৌখিকভাবে রক্ষিত হয়। তারপর এগুলিকে লিপিবদ্ধ করা হয়। মুখস্থ রাখার প্রথাটি নিয়মিতভাবে সম্প্রদায়গত পাঠের অন্তর্গত ছিল। প্রথাগত মত অনুসারে, তিপিটকের সামান্য অংশই পরবর্তীকালে সংযোজিত হয়। শ্রীলঙ্কায় আলু বিহার্য মন্দিরে প্রথম থেরবাদী পিটকগুলি লিপিবদ্ধ করা হয়েছিল।
তিপিটকের অধিকাংশই নির্দিষ্টভাবে থেরবাদী নয়। এগুলি হল বুদ্ধের সেই সব শিক্ষার সংকলন যা আদি অসাম্প্রদায়িক শিক্ষা, যা থেরবাদ সম্প্রদায় সংরক্ষণ করে এসেছে। পিটার হার্ভের মতে, এতে এমন কিছু অংশও রয়েছে যা পরবর্তীকালের গোঁড়া থেরবাদী শিক্ষার সঙ্গে খাপ খায় না। তিনি বলেছেন, “পরে থেরবাদীরা সম্ভবত তিপিটকে কিছুকাল গ্রন্থ ‘সংযোজন’ করে, কিন্তু আগে থেকেই যা ছিল, সেগুলিতে তাঁরা কোনো পরিবর্তন আনেননি।”[১৬] বেশ কিছু কারণ বিশ্লেষণ করে মনে করা হয় যে, আদি শ্রীলঙ্কান বৌদ্ধরা তিপিটক সাহিত্যকে তাই মনে করতেন এবং সেগুলিকে সেইভাবেই সংরক্ষণ করতেন।[১৭]
আদি বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কে বিশারদ একাধিক গবেষকের মতে, তিপিটিকের (এবং এই গ্রন্থের প্রধান উপদেশগুলির) উপাদান সম্ভবত গৌতম বুদ্ধ কর্তৃক রচিত। রিচার্ড গোম্বরিচ বলেছেন যে, বুদ্ধের প্রধান উপদেশগুলি (যেমন বিনয় পিটক ও সুত্ত পিটকে পাওয়া যায়) যুক্তিসঙ্গত ও যথাযথভাবে ব্যাখ্যাত। এগুলি সম্ভবত কোনো এক জন মহাপুরুষের রচনা এবং তিনি হলেন গৌতম বুদ্ধ স্বয়ং। বুদ্ধের মৃত্যুর পর তাঁর অনুগামীদের কোনো সমিতি তা রচনা করেনি।[খ][১৯] পিটার হার্ভেও[২০] তিপিটকের ‘অনেকাংশে’র প্রামাণ্যতা স্বীকার করেছেন।[গ] এ. কে. ওয়ার্ডার বলেছেন যে, এমন কোনো প্রমাণ নেই যে তিপিটক বুদ্ধ বা তাঁর সাক্ষাৎ শিষ্যদের পরিবর্তে আদি বৌদ্ধ সম্প্রদায়গুলি রচনা করেছিল।[ঘ] জে. ডব্লিউ. দে জং বলেছেন যে, আমরা আদিতম বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কে কিছুই জানি না একথা বলা ‘বকধার্মিকতা’র সমতুল। তাঁর মতে, “বৌদ্ধধর্মের মৌলিক ধারণাগুলি আনুশাসনিক গ্রন্থাবলিতেই পাওয়া যায়। এগুলি তাঁর [বুদ্ধ] দ্বারা খুব ভাল ভাবে ঘোষিত হয়েছে, প্রচারিত হয়েছে এবং তাঁর শিষ্যগণ কর্তৃক বিকাশলাভ করেছে। শেষে এগুলি নির্দিষ্ট সূত্রের আকারে লিপিবদ্ধ হয়েছে।”[২২] এ. ওয়েন বলেছেন যে, তিপিটকে যে ধর্মগ্রন্থগুলি সংকলিত হয়েছে সেগুলির উৎস বৌদ্ধধর্মের একবারে সূত্রপাতের সময়টি। সম্ভবত এতে বুদ্ধের শিক্ষার সারাংশ আছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে হয়তো তাঁর মুখের কথাগুলিও আছে।[ঙ] হাজিমে নাকামুরা লিখেছেন যে, ঐতিহাসিক বুদ্ধের রচনা হিসেবে কিছু পাওয়া না গেলেও, কিছু উপদেশ বা শব্দ নিশ্চয়ই তাঁর মুখ থেকে নিঃসৃত হয়েছিল।[২৩]
↑If the language of the Pāli canon is north Indian in origin, and without substantial Sinhalese additions, it is likely that the canon was composed somewhere in north India before its introduction to Sri Lanka.[৪]
↑"I am saying that there was a person called the Buddha, that the preachings probably go back to him individually... that we can learn more about what he meant, and that he was saying some very precise things."[১৮]
↑"While parts of the Pali Canon clearly originated after the time of the Buddha, much must derive from his teaching."[২]
↑"there is no evidence to suggest that it was formulated by anyone else than the Buddha and his immediate followers." [২১]
↑"If some of the material is so old, it might be possible to establish what texts go back to the very beginning of Buddhism, texts which perhaps include the substance of the Buddha’s teaching, and in some cases, maybe even his words", [৪]
Allon, Mark (১৯৯৭), "An Assessment of the Dhammakaya CD-ROM: Palitext Version 1.0", Buddhist Studies (Bukkyō Kenkyū), 26: 109–29উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Bechert, Heinz; Gombrich, Richard F. (১৯৮৪), The world of buddhism : buddhist monks and nuns in society and culture, London: Thames and Hudsonউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Brown, E K; Anderson, Anne (২০০৬), Encyclopedia of language &linguistics, Boston: Elsevierউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Buswell, Robert E (২০০৪), Encyclopedia of Buddhism, USA: Macmillan Referenceউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Cone, Margaret (২০০১), Dictionary of Pali, vol. I, Oxford: Pali Text Societyউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Cousins, L. S. (১৯৮৪), In Richard Gombrich and K. R. Norman (ed.): Dhammapala, Buddhist studies in honour of Hammalava Saddhatissa, Nugegoda, Sri Lanka: University of Sri Jayawardenapura, পৃষ্ঠা 56উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Cousins, L. S. (১৯৮২), Pali oral literature. In Denwood and Piatigorski, eds.: Buddhist Studies, ancient and modern, London: Curzon Press, পৃষ্ঠা 1–11উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Davidson, Ronald M. (২০০৩), Indian Esoteric Buddhism, New York: Indian Esoteric BuddhismColumbia University Press, আইএসবিএন0231126182উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
De Jong, J.W. (১৯৯৩), "The Beginnings of Buddhism", The Eastern Buddhist, 26 (2): 25উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Encyclopaedia Britannica: ultimate reference suite (২০০৮), Buddhism, Encyclopaedia Britannicaউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Gethin, Rupert (১৯৯৮), Foundations of Buddhism, Oxford ; New York: Oxford University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Gethin, Rupert (১৯৯২), The Buddha's Path to Awakening, Leiden: E. J. Brillউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Gombrich (b), Richard, "Interview by Kathleen Gregory", ordinarymind.net, Archived from the original on ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১১, সংগ্রহের তারিখ 2011এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: আসল-ইউআরএলের অবস্থা অজানা (link)
Gombrich, Richard F (২০০৬), Theravada Buddhism (2nd সংস্করণ), London: Routledgeউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Grönbold, Günter (১৯৮৪), Der buddhistische Kanon: eine Bibliographie, Wiesbaden: Otto Harrassowitzউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Hamm (১৯৭৩), In: Cultural Department of the German Embassy in India, ed., Varanasi: Chowkhamba Sanskrit Series Office, German Scholars on India, volume Iউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Harvey, Peter (১৯৯৫), The Selfless Mind., Surrey: Curzon Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Harvey, Peter (১৯৯০), Introduction to Buddhism, New York: Cambridge University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Jones, Lindsay (২০০৫), Councils, Buddhist. In: Encyclopedia of religion, Detroit: Macmillan Referenceউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Manné, Joy (১৯৯০), "Categories of sutta in the Pali Nikayas"(পিডিএফ), Journal of the Pali Text Society, XV: 29–88, Archived from the original on ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪, সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৫উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: আসল-ইউআরএলের অবস্থা অজানা (link)
Mendelson, E. Michael (১৯৭৫), Sangha and State in Burma, Ithaca, New York: Cornell University Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Morgan, Kenneth W. (১৯৫৬), Path of the Buddha, New York: Ronald Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Nakamura, Hajime (১৯৯৯), Indian Buddhism: A Survey with Bibliographical Notes, Delhi: Motilal Banarsidassউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Ñāṇamoli, Bhikkhu;; Warder, Anthony Kennedy (১৯৮২), Introduction to Path of Discrimination, London: Pali Text Society: Distributed by Routledge and Kegan Paulউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: একাধিক নাম: লেখকগণের তালিকা (link)
Norman, K.R. (১৯৮৩), Pali Literature, Wiesbaden: Otto Harrassowitzউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Norman, K.R. (১৯৯৬), Collected Papers, volume VI, Bristol: Pali Text Societyউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Pali Canon Online Database, Bodhgaya News, ২০২১-০২-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৪উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Samuel, Geoffrey (২০১২), Introducing Tibetan Buddhism, New York: Routledgeউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Schopen, Gregory (১৯৯৭), Bones, Stones, and Buddhist Monks, Honolulu: University of Hawai'i Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Skilling, P.; ed. (১৯৯৭)। Mahasutras, volume I, Parts I & II। Oxford: Pali Text Society।উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: অতিরিক্ত লেখা: লেখকগণের তালিকা (link)
Sri Lankan Pāḷi Texts, ২০১২-১১-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০১-১৫উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
"The Pali Tipitaka", Tipitaka.org, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৪উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
"Vipassana Research Institute", Vri.dhamma.org, VRI Publications, ২০১২-১০-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১০-১৪উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Warder, A. K. (১৯৬৩), Introduction to Pali, London: Published for the Pali Text Society by Luzacউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Warder, Anthony Kennedy (২০০০), Indian Buddhism (3rd সংস্করণ), Delhi: Motilal Banarsidassউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Russell Webb (ed.), Analysis of the Pali Canon, The Wheel Publication No 217, Buddhist Publication Society, Kandy, Sri Lanka, 3rd ed. 2008. The ISBN printed in the document (955–24–0048–1) is invalid.
Ko Lay, U. (২০০৩), Guide to Tipiṭaka, Selangor, Malaysia: Burma Piṭaka Association. Editorial Committee, Archived from the original on ২৪ জুলাই ২০০৮, সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৫উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) উদ্ধৃতি শৈলী রক্ষণাবেক্ষণ: বট: আসল-ইউআরএলের অবস্থা অজানা (link)
SuttaCentral (Mahāsaṅgīti (World Tipiṭaka) edition (A corrected version of the VRI 6th Council Pali text. Also includes translations in multiple languages.)
Vipassana Research Institute (Based on 6th Council - Burmese version) (this site also offers a downloadable program which installs the entire Pali Tipitaka on your desktop for offline viewing)