বহির্গ্রহ | বহির্গ্রহসমূহের তালিকা | |
---|---|---|
মাতৃ তারা | ||
তারা | কেপলার ৬৪ বা কেআইসি ৪৮৬২৬২৫-এর একটি-উপাদান (কেআইসি ৪৮৬২৬২৫ এ বা কেআইসি ৪৮৬২৬২৫ Aa+Ab বা কেআইসি ৪৮৬২৬২৫ Aab)[১][২] | |
তারামণ্ডল | সিগনেস | |
বিষুবাংশ | (&আলফা;) | ১৯ঘ ৫২মি ৫১.৬২৪সে[২] |
বিষুবলম্ব | (&ডেল্টা;) | +৩৯° ৫৭′ ১৮.৩৬″[২] |
দূরত্ব | ৫০০০[৩] ly (১৫০০ পিসি) | |
বর্ণালীর ধরণ | F + M [২] | |
ভর | (m) | ১.৫২৮±০.০৮৭ + ০.৪০৮±০.০২৪[৩][৪] M☉ |
ব্যাসার্ধ | (r) | ১.৭৩৪±০.০৪৪ + ০.৩৭৮±০.০২৩[৪] R☉ |
ধাতবতা | [Fe/H] | +০.২১±০.০৮[২] |
বয়স | ২ Gyr | |
কক্ষপথের রাশি | ||
অর্ধ-মুখ্য অক্ষ | (a) | ০.৬৩৪ ± ০.০১১[২] AU |
কক্ষীয় পর্যায়কাল | (P) | ১৩৮.৫০৬+০.১০৭ −০.০৯২[২] d |
অর্ধ-পরিপূর্ণতা | (K) | (২০.৬৯±০.৩১)×১০৩[২] m/s |
ভৌত বৈশিষ্ট্যসমূহ | ||
ভর | (m) | ০.০৮-০.১৪[২] এমজে (২০-৫০[২] M🜨) |
সর্বোচ্চ ভর | (m sin i) | ০.৫৩১[২] এমজে (১৬৯[২] M🜨) |
ব্যাসার্ধ | (r) | ৬.১৮±০.১৭[২] আর🜨 |
তাপমাত্রা | (T) | ৪৮১ |
আবিষ্কারের তথ্য | ||
আবিষ্কারের তারিখ | ১৫ই অক্টোবর, ২০১২[৫] | |
আবিষ্কারক(সমূহ) | প্ল্যানেট হান্টার | |
আবিষ্কারের পদ্ধতি | ট্রানজিট[৫] | |
অন্য সনাক্তকরণ পদ্ধতি | ট্রানজিট সময়কালে তারতম্য | |
আবিষ্কারের সাইট | কেপলার স্পেস টেলিস্কোপ | |
আবিষ্কারের অবস্থা | প্রকাশিত হয়েছে |
পিএইচ১বি ("প্ল্যানেট হান্টার ১" এর জন্য স্থায়ী) বা নাসার দেওয়া উপাধি কেপলার-৬৪বি,[৬] হল সার্কামবাইনারি কক্ষপথে পাওয়া চতুর্মুখী (কুইটারনারি) স্টার সিস্টেম কেপলার-৬৪ এর একটি বহির্গ্রহ। প্ল্যানেট হান্টার প্রকল্পের দুই শৌখিন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একটি ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় দলের সহায়তায় কেপলার স্পেস টেলিস্কোপ থেকে তথ্য ব্যবহার করে গ্রহটি আবিষ্কার করেন। ১৫ই অক্টোবর, ২০১২ সালে আবিষ্কারের ঘোষণা করা হয়।[৭][৮] এটি একটি চতুর্মুখী (কুঅড্রুপল) তারকা সিস্টেমের মধ্যে প্রথম ত্রানজিটিং গ্রহ,[৪] প্রথম চতুর্মুখী তারকা সিস্টেমের সার্কামবাইনারি কক্ষপথ হিসেবে পরিচিত[৯] এবং একটি চতুর্মুখী তারকা সিস্টেমের প্রথম খুঁজে পাওয়া গ্রহ। এটি প্ল্যানেটহান্টার.ওআরজি এর আবিষ্কৃত গ্রহ হিসেবে নিশ্চিত ছিল।[৫]
যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের সমন্বয়ে গঠিত একটি স্বেচ্ছাসেবক দল ‘প্ল্যানেটহান্টারস ডট অর্গ’ ওয়েবসাইট ব্যবহার করে গ্রহটি আবিষ্কার করে। প্ল্যানেট হান্টারসের ওয়েবসাইটে বলা হয়, ধারণা করা হচ্ছে, গ্যাসে পরিপূর্ণ ওই গ্রহের আকার নেপচুনের চেয়ে সামান্য বড় এবং পৃথিবীর চেয়ে ছয় গুণের বেশি বড় নয়।[১০] সেখানে এক জোড়া নক্ষত্রকে ঘিরে দূরবর্তী গ্রহটি আবর্তন করছে। পরে আবার এক জোড়া নক্ষত্র ওই মূল নক্ষত্র জোড়াকে ঘিরে আবর্তন করছে।[১১][১২]