ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | পিয়াল কশৈপ বিজেতুঙ্গে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | বাদুল্লা, শ্রীলঙ্কা | আগস্ট ৬, ১৯৭১|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | স্লো লেফট আর্ম অর্থোডক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার, কোচ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
একমাত্র টেস্ট (ক্যাপ ৫৮) | ২৫ আগস্ট ১৯৯৩ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯০ - ১৯৯৪ | সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৫ - ১৯৯৬ | ব্লুমফিল্ড ক্রিকেট ও অ্যাথলেটিক ক্লাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৮ | মুরস স্পোর্টস ক্লাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০২ | ক্যান্ডি ক্রিকেট ক্লাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৫ মে ২০২০ |
পিয়াল কশৈপ বিজেতুঙ্গে (সিংহলি: පියල් විජේතුංග; জন্ম: ৬ আগস্ট, ১৯৭১) বাদুল্লা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৩ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে ব্লুমফিল্ড ক্রিকেট ও অ্যাথলেটিক ক্লাব, ক্যান্ডি ক্রিকেট ক্লাব, মুরস স্পোর্টস ক্লাব ও সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাবের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ স্লো লেফট আর্ম অর্থোডক্স বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন পিয়াল বিজেতুঙ্গে।
সেন্ট অ্যান্থনি কলেজে অধ্যয়ন করেছেন। তিনজন ছাত্রের অন্যতম হিসেবে একই দলে খেলেন ও পরবর্তীতে শ্রীলঙ্কা দলে প্রতিনিধিত্ব করেন। বামহাতি অর্থোডক্স স্লো বোলার পিয়াল বিজেতুঙ্গে মুত্তিয়া মুরালিধরনের সাথে জুটি গড়ে একচ্ছত্র প্রাধান্য বিস্তার করেন। অন্যান্য স্কুলের ব্যাটসম্যানদের সমীহের কারণ হয়ে দাঁড়ান। আরেকজন হচ্ছেন রুয়ান কালপেগে। তবে, সতীর্থদের তুলনায় তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সুনাম বয়ে আনতে পারেননি।
১৯৮৮-৮৯ মৌসুম থেকে ২০০১-০২ মৌসুম পর্যন্ত পিয়াল বিজেতুঙ্গে’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে সফলতার স্বাক্ষর রাখতে না পারলেও ঘরোয়া ক্রিকেটে দূর্দান্ত ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেছিলেন তিনি। ৬৫টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় অংশ নিয়ে ১৬১ উইকেট লাভ করেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন পিয়াল বিজেতুঙ্গে। ২৫ আগস্ট, ১৯৯৩ তারিখে মোরাতুয়ায় সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার একমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ ছিল। এরপর আর তাকে কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি।
সেন্ট অ্যান্থনি কলেজের সাবেক শিক্ষার্থীত্রয় একত্রে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে অংশ নেন। দুই উইকেট লাভ করেন তিনি। চূড়ান্ত দিন শ্রীলঙ্কা দল জয় পেলেও তাদেরকে বোলিং করতে হয়নি। বরঞ্চ জন্টি রোডস তাদের বল যথাযথভাবে মোকাবেলা করে সেঞ্চুরি করেছিলেন।
ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর কোচিং জগতের দিকে ধাবিত হন। শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলে স্পিন বোলিং কোচের দায়িত্ব পালন করেন। এ পর্যায়ে রঙ্গনা হেরাথ, থারিন্ডু কৌশল ও দিলরুয়ান পেরেরা’র ন্যায় আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়দেরকে প্রশিক্ষণ দেন তিনি।[১]