পুন্ত বা ল্যান্ড অভ পুন্ত্ (মিশরীয়: )[২] /pu:nt/) ছিলো একটি প্রাচীন রাজ্য। এটি ছিলো প্রাচীন মিশরের একটি ব্যবসায়িক অংশীদার রাজ্য যা সোনা, সুগন্ধযুক্ত রজন, ধূপ, ব্ল্যাকউড, আবলুস, হাতির দাঁত এবং বন্য প্রাণী উৎপাদন ও রপ্তানির জন্য পরিচিত ছিল। অঞ্চলটির কথা প্রাচীন মিশরীয়দের বাণিজ্য অভিযানের নথিপত্র থেকে জানা যায়।[৩] এটি সম্ভবত আফ্রিকার শৃঙ্গের আফোনের সাথে সম্পর্কিত, পরবর্তীতে যা প্রাচীন গ্রীকদের কাছে পরিচিত হয়েছিলো,[৪][৫][৬] আবার কিছু বাইবেলীয় পণ্ডিতরা এটি বাইবেলে বর্ণিত ভূখণ্ড পুত (পুট) বা হাভিলা বলে চিহ্নিত করেছেন।[৭][৮]
অনেক সময় পুন্তকে তা নেতজের (tꜣ nṯr) বা ঈশ্বরের ভূমি বলা হয়।[৯] পুন্তের সঠিক অবস্থান হিয়ে ইতিহাসবিদরা এখনও একমত হতে পারেন নি। বেশিরভাগ পণ্ডিতগণ বর্তমানে বিশ্বাস করেন যে পুন্ত মিশরের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত, সম্ভবত তা আধুনিক জিবুতি, সোমালিয়া, উত্তর-পূর্ব ইথিওপিয়া, ইরিত্রিয়া এবং সুদানের লোহিত সাগরতীরবর্তী উপকূলীয় অঞ্চলে। [১০] এটাও সম্ভব যে এই অঞ্চলটি আফ্রিকা ও দক্ষিণ আরব হর্ন উভয়কেই আচ্ছাদিত করেছিল।[১১][১২] বর্তমান আফ্রিকার হর্ন এর প্রান্তে অবস্থিত একটি সোমালীয় প্রশাসনিক অঞ্চল হলো পুন্তল্যান্ড যা অতীতের ল্যান্ড অভ পুন্ত্ বা পুন্ত রাজ্যের সাথে সম্পর্কিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে।[১৩]
↑Albright, W.F (১৯২২)। "The Location of the Garden of Eden"। American Journal of Semitic Languages and Literatures। 39 (1): 20। জেস্টোর528684। ডিওআই:10.1086/369964।
↑Breasted, John Henry (1906–1907), Ancient Records of Egypt: Historical Documents from the Earliest Times to the Persian Conquest, collected, edited, and translated, with Commentary, p.433, vol.1
↑Simson Najovits, Egypt, trunk of the tree, Volume 2, (Algora Publishing: 2004), p.258.
↑Dimitri Meeks – Chapter 4 – "Locating Punt" from the book Mysterious Lands", by David B. O'Connor and Stephen Quirke.
Bradbury, Louise (১৯৮৮), "Reflections on Travelling to 'God's Land' and Punt in the Middle Kingdom", Journal of the American Research Center in Egypt, 25: 127–156, জেস্টোর40000875, ডিওআই:10.2307/40000875উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Breasted, John Henry (১৯০৬–১৯০৭), Ancient Records of Egypt: Historical Documents from the Earliest Times to the Persian Conquest, collected, edited, and translated, with Commentary, 1–5, University of Chicago Pressউদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Fattovich, Rodolfo. 1991. "The Problem of Punt in the Light of the Recent Field Work in the Eastern Sudan". In Akten des vierten internationalen Ägyptologen Kongresses, München 1985, edited by Sylvia Schoske. Vol. 4 of 4 vols. Hamburg: Helmut Buske Verlag. 257–272.
———. 1993. "Punt: The Archaeological Perspective". In Sesto congresso internazionale de egittologia: Atti, edited by Gian Maria Zaccone and Tomaso Ricardi di Netro. Vol. 2 of 2 vols. Torino: Italgas. 399–405.
Herzog, Rolf. 1968. Punt. Abhandlungen des Deutsches Archäologischen Instituts Kairo, Ägyptische Reihe 6. Glückstadt: Verlag J. J. Augustin.
Kitchen, Kenneth (১৯৭১), "Punt and How to Get There", Orientalia, 40: 184–207উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
Kitchen, Kenneth (১৯৯৩), "The Land of Punt", Shaw, Thurstan; Sinclair, Paul; Andah, Bassey; ও অন্যান্য, The Archaeology of Africa: Foods, Metals, Towns, 20, London and New York: Routledge, পৃষ্ঠা 587–608উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Meeks, Dimitri (২০০৩), "Locating Punt", O'Connor, David B.; Quirke, Stephen G. J., Mysterious Lands, Encounters with ancient Egypt, 5, London: Institute of Archaeology, University College London, University College London Press, পৃষ্ঠা 53–80, আইএসবিএন978-1-84472-004-0উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
Paice, Patricia (১৯৯২), "The Punt Relief, the Pithom Stela, and the Periplus of the Erythean Sea", Harrak, Amir, Contacts Between Cultures: Selected Papers from the 33rd International Congress of Asian and North African Studies, Toronto, 15–25 August 1990, 1, Lewiston, Queenston, and Lampeter: The Edwin Mellon Press, পৃষ্ঠা 227–235উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link) .
O'Connor, David (1994), Ancient Nubia: Egypt's Rival in Africa, University of Pennsylvania Press, pp. 41–44.
Wicker, F. D. P. (July, 1998), "The Road to Punt", The Geographical Journal. Vol. 164, no. 2. 155-167