পূর্ব সিয়াং জেলা জেলা | |
---|---|
অরুণাচল প্রদেশের জেলা | |
![]() অরুণাচল প্রদেশে পূর্ব সিয়াং জেলার অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | অরুণাচল প্রদেশ |
সদরদপ্তর | পাসিঘাট |
আয়তন | |
• মোট | ৪,০০৫ বর্গকিমি (১,৫৪৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৯৯,০১৯[১] |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৭৩.৫%[১] |
• লিঙ্গানুপাত | ৯৬২[১] |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
পূর্ব সিয়াং জেলা হল ভারতের অরুণাচল প্রদেশ রাজ্যের একটি জেলা। ১৯৮৯ সালে পশ্চিম সিয়াং জেলা ভেঙে এই জেলা গঠিত হয়।[২] ১৯৯৯ সালে এই জেলা ভেঙে আবার উচ্চ সিয়াং জেলা গঠিত হয়।[২]
পূর্ব সিয়াং জেলার সদর শহর হল পাসিঘাট। এই জেলার আয়তন ৪,০০৫ বর্গকিলোমিটার (১,৫৪৬ বর্গমাইল)।[৩] এই আয়তন ইন্দোনেশিয়ার নিয়াস দ্বীপের প্রায় সমান।[৪]
অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভার ৫টি আসন এই কেন্দ্রে অবস্থিত। এগুলি হল প্যাঙ্গিং, নারি-কোয়ুম পাসিঘাট পশ্চিম, পাসিঘাট পূর্ব ও মেবো। এগুলির সব কটিই অরুণাচল পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত।[৫]
২০১১ সালের জনগণনার হিসেব অনুসারে, পূর্ব সিয়াং জেলার জনসংখ্যা ৯৯,০১৯।[১] এই জনসংখ্যা কিরিবাটি রাষ্ট্রের সমান।[৬] জনসংখ্যার হিসেবে ভারতের ৬৪০টি জেলার মধ্যে এই জেলার স্থান ৬১৫তম।[১] জেলার জনঘনত্ব ২৭ জন প্রতি বর্গকিলোমিটার (৭০ জন/বর্গমাইল)।[১] ২০০১-২০১১ দশকের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১৩.৩%।[১] জেলার লিঙ্গানুপাতের হার প্রতি ১০০০ পুরুষে ৯৬২ জন নারী।[১] জেলার সাক্ষরতার হার ৭৩.৫৪%.[১]
আদি উপজাতির নানা গোষ্ঠী এই জেলার নানা প্রান্তে বাস করে। স্থানীয় উপজাতির মানুষরা দোনয়ি-পোলো ধর্মাবলম্বী। তবে এদের অল্প একটি অংশ খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হয়েছে।
এই জেলার প্রধান ভাষা হল সিনো-তিব্বতি ভাষাগোষ্ঠীর আদি ভাষা। এই ভাষা তিব্বতি ও লাতিন হরফে লেখা হয়।[৭] একই ভাষাগোষ্ঠীর বিপন্ন ভাষা গালোও এখানকার কিছু অধিবাসীর মাতৃভাষা।[৮]
১৯৭৮ সালে এই জেলায় ডি’এরিং স্মৃতি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য (লালি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য) স্থাপিত হয়। এই অভয়ারণ্যের আয়তন ১৯০ কিমি২ (৭৩.৪ মা২).[৯]
Nias 4,048km2horizontal tab character in
|উক্তি=
at position 5 (সাহায্য)
Kiribati 100,743 July 2011 est.line feed character in
|উক্তি=
at position 9 (সাহায্য)