দেশ | চেক প্রজাতন্ত্র |
---|---|
বাসস্থান | ফুলনেক, চেক প্রজাতন্ত্র |
জন্ম | বিলোভিচ, চেকোস্লোভাকিয়া | ৮ মার্চ ১৯৯০
উচ্চতা | ১.৮৩ মিটার (৬ ফুট ০ ইঞ্চি) |
পেশাদারিত্ব অর্জন | ২০০৬ |
খেলার ধরন | বামহাতি |
পুরস্কার | $২০,৯০৭,৬০৫[১]
|
একক | |
পরিসংখ্যান | ৩৯২-১৭৯ |
শিরোপা | ১৭ ডব্লিউটিএ, ৭ আইটিএফ[৩] |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | ২নং (৩১ অক্টোবর, ২০১১)[৪] |
বর্তমান র্যাঙ্কিং | ১১নং (৬ জুন, ২০১৬)[৫] |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম এককের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | সেফা (২০১২) |
ফ্রেঞ্চ ওপেন | সেফা (২০১২) |
উইম্বলডন | জ (২০১১, ২০১৪) |
ইউএস ওপেন | কো.ফা. (২০১৫) |
অন্যান্য প্রতিযোগিতা | |
ট্যুর ফাইনাল | জ (২০১১) |
অলিম্পিক গেমস | কো.ফা. (২০১২) |
দ্বৈত | |
পরিসংখ্যান | ১৩-৩৫ |
শিরোপা | ০ |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | ১৯৬নং (২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১১) |
বর্তমান র্যাঙ্কিং | ২৬৫নং (৬ জুন, ২০১৬) |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম দ্বৈতের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | ২র (২০১১) |
ফ্রেঞ্চ ওপেন | ২র (২০১০) |
উইম্বলডন | ১র (২০১০) |
ইউএস ওপেন | ১র (২০১০) |
দলগত প্রতিযোগিতা | |
ফেড কাপ | |
হপম্যান কাপ | জ (২০১২) |
সর্বশেষ হালনাগাদ: ৬ জুন, ২০১৬ |
পেত্রা কেভিতোভা (চেক উচ্চারণ: [ˈpɛtra ˈkvɪtovaː]; চেক: Petra Kvitová; জন্ম: ৮ মার্চ, ১৯৯০) চেকোস্লোভাকিয়ার বিলোভিচ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট পেশাদার প্রমিলা টেনিস খেলোয়াড়। বামহাতের শক্তিশালী শট ও বিচিত্রভঙ্গীমায় খেলার জন্য টেনিস ক্রীড়াঙ্গনে পরিচিত হয়ে আছেন। ৬ জুন, ২০১৬ তারিখে ঘোষিত র্যাঙ্কিংয়ে তার অবস্থান একাদশ।
জিরি কেভিতা[৬] ও পাভলা কেভিতোভা দম্পতির সন্তান পেত্রা কেভিতোভা তৎকালীন চেকোস্লোভাকিয়ায় (বর্তমান চেক প্রজাতন্ত্র) জন্মগ্রহণ করেন। বাবার মাধ্যমে তার টেনিসে হাতেখড়ি।[৭] শৈশবে তিনি আমেরিকান টেনিস খেলোয়াড় মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা’র একনিষ্ঠ সমর্থক ছিলেন। নিজ শহর ফুলনেকে ১৬ বছর বয়সে প্রশিক্ষণ নেন। একজন ইন্সট্রাক্টরের পরামর্শক্রমে পেশাদার টেনিসে নাম লেখান পেত্রা।[৮]
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে এ পর্যন্ত তিনি এগারোবার টেনিসের একক শিরোপা জয়লাভ করেছেন। ২০১১ সালের উইম্বলডন চ্যাম্পিয়নশিপ ও ডব্লিউটিএ ট্যুর চ্যাম্পিয়নশীপের এককের শিরোপা জয় করেন যথাক্রমে মারিয়া শারাপোভা ও ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কাকে হারিয়ে। এরফলে তিনি ১৯৯০-এর দশকে জন্মগ্রহণকারী যে-কোন লিঙ্গের গ্র্যান্ড স্ল্যাম বিজয়ী প্রথম বিজয়ী এবং ডব্লিউটিএ চ্যাম্পিয়নশীপের তৃতীয় খেলোয়াড়, যিনি প্রথম প্রচেষ্টাতেই সফলকাম হয়েছেন।[৯][১০]
উইম্বলডন জয়ের মাধ্যমে তিনি তার প্রথম গ্র্যান্ড স্ল্যাম শিরোপা জয় করেন। তিনি এ প্রতিযোগিতায় অষ্টম বাছাই ছিলেন। আলেক্সা গ্ল্যাচ, অ্যান কিওথাভং, ২৯তম বাছাই রবার্তা ভিঞ্চি, ৩২তম বাছাই স্ভেতানা পিরনকোভা ও চতুর্থ বাছাই ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কাক হারিয়ে চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হন। ৫ম বাছাই মারিয়া শারাপোভাকে সরাসরি সেটে হারিয়ে উইম্বলডন শিরোপা জয় করেন।[১১] ১৯৯০ সালে মার্টিনা নাভ্রাতিলোভা’র পর প্রথম বাহাতি খেলোয়াড় যিনি কোন একক শিরোপা জয় করেছেন। এছাড়াও ১৯৯৮ সালে ইয়ানা নোভোতনা’র উইম্বলডন জয়ের পর প্রথম চেক খেলোয়াড় হিসেবে কোন গ্র্যান্ড স্ল্যাম এককের শিরোপা লাভ করেছেন।
এছাড়াও ২০১২ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেন এবং ফ্রেঞ্চ ওপেনের সেমি-ফাইনালে অবতীর্ণ হলেও উভয় প্রতিযোগিতাতেই মারিয়া শারাপোভা’র কাছে পরাভূত হয়েছিলেন।[১২][১৩]
২ অক্টোবর, ২০১১ তারিখে তিনি খেলোয়াড়ী জীবনের সর্বোচ্চ সাফল্য হিসেবে প্রমিলা টেনিস র্যাঙ্কিং প্রথায় বিশ্বের ২নং খেলোয়াড় ছিলেন। বর্তমানে তার ব্যবহৃত খেলোয়াড়ী পোশাক সরবরাহের দায়িত্বে রয়েছে নাইকি।
ক্রীড়া অবস্থান | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী সেরেনা উইলিয়ামস |
ইউএস ওপেন সিরিজ চ্যাম্পিয়ন ২০১২ |
উত্তরসূরী সেরেনা উইলিয়ামস |
পুরস্কার | ||
পূর্বসূরী মেলানি অউদিন |
ডব্লিউটিএ বর্ষসেরা নতুন খেলোয়াড় ২০১০ |
উত্তরসূরী ইরিনা-ক্যামেলিয়া বেগু |
পূর্বসূরী কিম ক্লিস্টার্স |
ডব্লিউটিএ বর্ষসেরা খেলোয়াড় ২০১১ |
উত্তরসূরী সেরেনা উইলিয়ামস |
পূর্বসূরী ফ্রান্সিস্কা শিয়াভোন |
ডব্লিউটিএ সেরা অগ্রসরমান খেলোয়াড় ২০১১ |
উত্তরসূরী সারা ইরানী |
পূর্বসূরী এলেনা দিমেনতিয়েভা |
কারেন ক্রান্তজকি স্পোর্টসম্যানশীপ অ্যাওয়ার্ড ২০১১ |
উত্তরসূরী কিম ক্লিস্টার্স |
পূর্বসূরী ক্যারোলিন ওজনিয়াস্কি |
আইটিএফ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ২০১১ |
উত্তরসূরী সেরেনা উইলিয়ামস |
পূর্বসূরী মার্টিনা সাবলিকোভা জুজানা হেনোভা |
চেক বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ ২০১১ ২০১৪ |
উত্তরসূরী বারবোরা স্পোতাকোভা জুজানা হেনোভা |
পূর্বসূরী ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কা |
ডায়মন্ড এইসেস পুরস্কার ২০১৪ |
উত্তরসূরী ক্যারোলিন ওজনিয়াস্কি |