পেনেলোপি লাইভলি | |
---|---|
জন্ম | পেনেলোপি মার্গারেট লো ১৭ মার্চ ১৯৩৩ কায়রো, মিশর |
পেশা | লেখিকা |
ভাষা | ইংরেজি |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ |
শিক্ষা | সেন্ট অ্যান্স কলেজ, অক্সফোর্ড |
সময়কাল | ১৯৭০-বর্তমান |
ধরন | উপন্যাস, ছোটগল্প, শিশুসাহিত্য |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | কার্নেগি পদক ১৯৭৩ বুকার পুরস্কার ১৯৮৭ |
দাম্পত্যসঙ্গী | জ্যাক লাইভলি (বি. ১৯৫৭; মৃ. ১৯৯৮) |
সন্তান | ২, অ্যাডাম লাইভলি-সহ |
আত্মীয় | ভ্যালেন্টাইন লো (সৎ ভাই) রেচল রেকিট (পিসি)[১] |
ওয়েবসাইট | |
penelopelively |
ডেম পেনেলোপি মার্গারেট লাইভলি (ইংরেজি: Dame Penelope Margaret Lively; জন্ম: ১৭ মার্চ ১৯৩৩) একজন ব্রিটিশ শিশুতোষ ও বড়দের কল্পকাহিনী লেখিকা। তিনি মুন টাইগার (১৯৮৭) বইয়ের জন্য বুকার পুরস্কার এবং ১৯৭৩ সালের শিশুতোষ বই দ্য গৌস্ট অব টমাস কেম্প-এর জন্য কার্নেগি পদক অর্জন করেন।
পেনেলোপি মার্গারেট লো ১৯৩৩ সালের ১৭ই মার্চ মিশরের কায়রো শহরে জন্মগ্রহণ করেন।[২] তার পিতামাতার বিবাহবিচ্ছেদের পর তিনি ১২ বছর বয়সে লন্ডনে চলে আসেন। তিনি ১৯৫৪ সালে সেন্ট অ্যান্স কলেজ, অক্সফোর্ড থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন।[২]
সাংবাদিক ভ্যালেন্টাইন লো লাইভলির সৎ ভাই।[৩]
লাইভলি শিশুসাহিত্য দিয়ে প্রথম সফলতা অর্জন করেন। তার প্রথম বই অ্যাস্টারকোট ১৯৭০ সালে হাইনেমান থেকে প্রকাশিত হয়। এটি নিম্ন কল্পনাধর্মী উপন্যাস, যা প্লেগের কারণে বিপর্যস্ত মধ্যযুগীয় গ্রাম কস্টসওয়াল্ডস ও এর পার্শ্ববর্তী বনভূমির পটভূমিতে রচিত।[২]
লাইভলি বিশের অধিক শিশুতোষ বই রচনা করেছেন, এবং দ্য গৌস্ট অব টমাস কেম্প ও আ স্টিচ ইন টাইম দিয়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন। প্রথম বইটির জন্য তিনি ১৯৭৩ সালে লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন থেকে কার্নেগি পদক অর্জন করেন। দ্বিতীয় বইটির জন্য তিনি ১৯৭৬ সালে হুইটব্রেড চিলড্রেন্স বুক পুরস্কার অর্জন করেন।[৪] এই তিনটি উপন্যাসে প্রায় ৬০০, ৩০০, ও ১০০ বছর পূর্বে স্থানীয় ইতিহাসের বর্ণনা রয়েছে।[৫][২]
বড়দের জন্য লাইভলির প্রথম উপন্যাস হল ১৯৭৭ সালে প্রকাশিত দ্য রোড টু লিচফিল্ড। এতে সমকালীন দৃষ্টিভঙ্গিতে অতীতের সত্যগুলো মিথ্যা প্রমাণ হতে থাকে, এর মধ্য দিয়ে ইতিহাসের প্রতি তার আগ্রহ প্রতীয়মান হয়।[২] এটি বুকার পুরস্কারের ক্ষুদ্রতালিকায় ছিল। তার ট্রেজার অব টাইম (১৯৭৯) উপন্যাসটি ব্রিটিশ ন্যাশনাল বুক পুরস্কার অর্জন করে। ১৯৮৪ সালের অ্যাকর্ডিং টু মার্ক বইটিও বুকার পুরস্কারের ক্ষুদ্রতালিকায় ছিল। তার ১৯৮৭ সালের মুন টাইগার উপন্যাসে হাসপাতালের বিছানায় একজন মৃত্যুপথযাত্রী নারী বিভীষিকাময় জীবন তুলে ধরেন। এই বইটি বুকার পুরস্কার অর্জন করে।[৬] তার অন্যান্য বইয়ের মধ্যে রয়েছে পাসিং অন (১৯৮৯), সিটি অব দ্য মাইন্ড (১৯৯১), ও ক্লিওপেট্রাস সিস্টার (১৯৯৩)। ইন দ্য ফটোগ্রাফ (২০০৩) বইতে একজন লোক মরণোত্তর তার স্ত্রীয়ের পরকীয়ার প্রমাণ খোঁজেন।[২]
লাইভলি ১৯৫৭ সালে রাজনৈতিক তাত্ত্বিক জ্যাক লাইভলিকে বিয়ে করেন।[৭] তাদের এক পুত্র ও এক কন্যা রয়েছে। তার স্বামী ১৯৯৮ সালে মৃত্যুবরণ করেন।[৮] লাইভলি বর্তমানে লন্ডনে বসবাস করছেন।[৬]
শিশুসাহিত্য[সম্পাদনা]
|
বড়দের সাহিত্য[সম্পাদনা]
অ-কল্পকাহিনী[সম্পাদনা]
|
গ্রন্থাগার সংরক্ষণ সম্পর্কে পেনেলোপি লাইভলি |
By পেনেলোপি লাইভলি |
---|