![]() | |
নীতিবাক্য | رَبِّ زدْنيِ عِلْماً |
---|---|
বাংলায় নীতিবাক্য | O' God, Increase my Knowledge (হে আল্লাহ! আমার জ্ঞান বৃদ্ধি করে দাও) |
ধরন | পাবলিক |
স্থাপিত | ১৯৫০ |
প্রাতিষ্ঠানিক অধিভুক্তি | HEC |
আচার্য | শাহ ফরমান - খাইবার পাখতুনখোয়ার গভর্নর |
উপাচার্য | প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আসিফ [১] |
প্রাধ্যক্ষ | [২] |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ২,৬৯৩[৩] |
শিক্ষার্থী | ~১৪,০৬০[৩] |
স্নাতকোত্তর | ৫৭৮[৩] |
অবস্থান | , , |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে |
পোশাকের রঙ | নীল, সাদা |
সংক্ষিপ্ত নাম | UoP, UPesh |
ওয়েবসাইট | www |
![]() | |
![]() |
ইউনিভার্সিটি অব পেশাওয়ার (পশতু: د پېښور پوهنتون; উর্দু: جامعۂ پشاور; সংক্ষিপ্ত UoP; পেশাওয়ার বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আরো অধিক পরিচিত) পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ার পেশাওয়ারে অবস্থিত একটি পাবলিক গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়টি পাকিস্তানের পুরাতন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর একটি এবং দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্থান পেয়েছে।[৪]
বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৯৫০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডাক্তারী পড়ার প্রোগ্রাম প্রদান করে।[৫] আনুমানিক ১৪,০০০ ভর্তিকৃত শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে আছে, এটিতে চল্লিশটি স্নাতকোত্তর বিভাগের পাশাপাশি দুটি "সেন্টারস অব এক্সিলেন্স (সেরা কেন্দ্র)" সহ ছয়টি একাডেমিক অনুষদ রয়েছে।[৫] বিশ্ববিদ্যালয়টি সামাজিক, চিকিৎসা এবং প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের গবেষণার জন্য বিখ্যাত যা ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে আটটি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে।[৫] আবাসিক ক্যাম্পাস হিসাবে ১,০৪৫ একর (৪ বর্গকিলোমিটার) অঞ্চল জুড়ে এর বিস্তৃতি, বিশ্ববিদ্যালয়টি খাইবার পাখতুনখোয়াতে প্রতিষ্ঠিত প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়।[৫]
ইলেকট্রনিকস বিভাগ ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। একাডেমিক ব্লক-২ এ অবস্থিত। বিভাগের চেয়ারম্যান হলেন জনাব ফালাক নাজ খলিল। ইলেক্ট্রনিক্স বিভাগে অনুষদে কর্মরত মোট সংখ্যা ১৪ জন যেখানে বেশিরভাগই পিএইচডি অধিকারী। পিএইচডি অনুষদে তারা পাকিস্তান, যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, থাইল্যান্ডের মতো বিভিন্ন দেশ থেকে পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করে এবং কিছু এখনও বিদেশে পিএইচডি করছে।
কম্পিউটার ভাষার প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য এই বিভাগটি কম্পিউটার স্টাডি সেন্টার হিসাবে ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৮৫ সালে, সেন্টারটি কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগে উন্নীত করা এবং একই বছর স্নাতক শ্রেণির ক্লাস শুরু করে। ১৯৯৮ সালে বিসিএস প্রোগ্রাম সান্ধ্যকালীন শিফট কোর্স হিসাবে চালু হয়েছিল। বর্তমানে বিভাগটি সকালে এবং সন্ধ্যায় বিসিএস প্রোগ্রাম চালু রেখেছে যা স্ব-অর্থায়ন প্রকল্পের আওতায় পরিচালিত হয়। বিভাগটি এসটিসি (STC) সংলগ্ন ওল্ড আর্টস ব্লকের উত্তর উইংয়ের প্রথম তলায় অবস্থিত। [৬]
বিভাগটি ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ডাঃ শাহাবুদ্দিন মুহাম্মদ মোগনি বিভাগের প্রথম অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান হিসাবে ভিত্তি স্থাপন করেন। প্রাথমিকভাবে, এটি দুই বছর মেয়াদের একটি মাস্টার্স প্রোগ্রাম প্রদান করে। পিএইচডি এবং এম.ফিল প্রোগ্রাম যথাক্রমে ১৯৭৩ এবং ১৯৭৮ এ দেওয়া হয়েছিল। দ্বি-মাসিক সেমিনার এবং বার্ষিক সম্মেলন বিভাগের অন্যান্য কার্যক্রম।
বিভাগটি সামাজিক মনোবিজ্ঞান, ক্লিনিকাল সাইকোলজি, সাইকোলজিকাল টেস্টিং, কাউন্সেলিং, ডেভেলপমেন্টাল সাইকোলজি এবং এক্সপেরিমেন্টাল সাইকোলজিতে অধ্যয়ন করার সুযোগ রয়েছে। বিভাগটির একটি গ্রন্থাগার এবং একটি পরীক্ষাগার, একটি কম্পিউটার বিভাগ এবং একটি গণ যোগাযোগ পরীক্ষাগার রয়েছে। ২০০৯ সালে একটি চার বছরের সমন্বিত বিএস প্রোগ্রাম শুরু হয়েছিল এবং ২০১০-১১-এ ক্লিনিকাল সাইকোলজি, সিবিটি (CBT) এবং শিল্প ও সাংগঠনিক মনোবিজ্ঞানে ডিপ্লোমা কোর্স করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।