পোকেমন | |
ポケットモンスター (Pokemon) | |
---|---|
ধরন | ভ্রমণ কৌতুক অলীক কল্পকাহিনী [১][২] |
অ্যানিমে টেলিভিশন ধারাবাহিক | |
পরিচালক |
|
লেখক |
|
সুরকার |
|
স্টুডিও |
|
লাইসেন্সকারী | |
মূল নেটওয়ার্ক | TV Tokyo |
ইংরেজি নেটওয়ার্ক |
|
মূল প্রকাশ | ১ই এপ্রিল ১৯৯৭ – চলমান |
পর্ব | ১, ১৩৭ |
Specials | |
|
পোকেমন হলো একটি জাপানভিত্তিক অ্যানিমেটেড সিরিজ। পোকেমন নামটি জাপানি ব্র্যান্ড পকেট মন্সটার (ポケットモンスター পোকেত্তোমনসুতা)-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। অ্যানিমেটি সর্বপ্রথম সম্প্রচারিত হয় ১৯৯৭ সালের ১ এপ্রিল জাপানের টিভি টোকিওতে। পরবর্তীতে ১৯৯৮ সালের ৮ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে ইংরেজি ভাষায় অনূদিত ও সম্প্রচারিত হয়।
সিরিজটি ৯টি প্রজন্ম দ্বারা বিভক্ত, এই প্রজন্মগুলোর প্রত্যেকটিই পোকেমন ভিডিও গেমসের ওপর ভিত্তি করে তৈরি. এখনও পর্যন্ত সিরিজটিতে ২৫টি সিজন বিদ্যমান যার প্রত্যেকটিই আন্তর্জাতিকভাবে সম্প্রচারিত হয়েছে, যার মধ্যে সিজন ২৩ যুক্তরাষ্ট্রে নেটফ্লিক্স দ্বারা ২০২০ সালের ১২ জুন থেকে সম্প্রচারিত হচ্ছে.[৪]
পোকেমন অ্যানিমে সিরিজটি মূলত বিশ্বজুড়ে অ্যানিমেকে আরও বেশি জনপ্রিয় ও পরিচিত হয়ে ওঠার জন্য কৃতিত্ব পেয়েছিল, বিশেষত যুক্তরাষ্ট্রে, যেখানে দুইটি সর্বাধিক উপার্জনকারী অ্যানিমে ছিলো দুইটি পোকেমন চলচ্চিত্র।[৫] মূলধারার পশ্চিমা শ্রোতাদের কাছে অ্যানিমেকে সাফল্যের স্তরে পৌঁছানোর জন্য এটি টেলিভিশনে প্রথম অ্যানিমে সিরিজগুলির একটি হিসাবেও বিবেচিত হয়েছিল,[৬][৭] একই সাথে গেম সিরিজকে জনপ্রিয়তার অন্য মাত্রায় পৌঁছানোর জন্য এই অ্যানিমেটাকে কৃতিত্ব দেওয়া হচ্ছে।[৮][৯] সফল ভিডিও গেম থেকে অ্যানিমে তৈরির জন্য পোকেমনকে সর্বকালের সবচেয়ে সেরা ফ্রাঞ্জাইন্জি হিসেবে বিবেচনা করা হয়,[১০] যার কিনা ১০০০ এর বেশি পর্ব রয়েছে, যা কিনা আন্তর্জাতিক বাজারে সহজে খাপ খাইয়ে নিয়েছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ১৬৯টি দেশে সম্প্রচারিত হচ্ছে, এবং ২০১৬ সালে নেটফ্লিক্সের দেওয়া তথ্যমতে, এটি বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি দেখা অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি।[১১]
সিজন ১-২৫ অ্যাশ কেচম নামক কল্পিত একজন বালককে কেন্দ্র করে তৈরি, যে কিনা একজন পোকেমন প্রশিক্ষক। এবং তার সঙ্গী পোকেমন হলো পিকাচু যে কিনা প্রত্যেকটা সিরিজেই তার সাথে অবস্থান করেছে। অ্যাশ পোকেমন লীগে অংশগ্রহণের জন্য বিভিন্ন অঞ্চলে (ক্যান্টো, জোহটো, হোয়েন, সিনোহ, ইউনোভা, কালোস) ভ্রমণ করেছে এবং সবশেষে আলোলা অঞ্চলে এসে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। পরবর্তীতে সে বিশ্ব করোনেশন সিরিজ নামক চ্যাম্পিয়ন লীগে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে এবং গ্যালার অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন লিওনকে হারিয়ে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। তার জীবনের মূল লক্ষ্য হলো পোকেমন মাস্টার অর্থাৎ দুনিয়ার সেরা পোকেমন প্রশিক্ষক হওয়া। তবে তার পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে সেটা অনুসন্ধানের জন্য সে আবারও ভ্রমণে বেরিয়ে পড়ে এবং এর মাধ্যমে দীর্ঘ ২৫ বছর পর অ্যাশ কেচমের অধ্যায়ের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
তবে ফেব্রুয়ারি ২০২৩ এ পোকেমন অ্যানিমে পরিচালক কুনিহিকো ইউয়ামা বলেন যে অ্যাশ ভবিষ্যতে আবারও অ্যানিমেতে ফিরে আসবে।[১২] যদিও এটা নিশ্চিত নয় সে কবে ফেরত আসবে।
সিজন ২৬ থেকে সম্পূর্ণ নতুন দুইটি চরিত্রকে দেখা যায়। একজন হলো পালদেয়া অঞ্চলের মেয়ে লিকো, যে কিনা তার কানে একটি রহস্যময় দুল পরিধান করে। এবং অন্যজন কান্টো অঞ্চলের ছেলে রয়, যার কাছে একটি রহস্যময় প্রাচীন পোকে বল রয়েছে। তারা দুইজন রাইজিং ভোল্ট ট্যাকলারদের সাথে যোগ দেয় এবং এর মাধ্যমে তাদের দুঃসাহসিক অভিযান শুরু হয়।
১. অ্যাশ - প্রধান চরিত্র। জাপানি নাম সাতোশি থেকে এই নামটি নেওয়া হয়েছে। মূলত পোকেমনের নির্মাতা সাতোশি তাজিরির নাম থেকে এই নাম নেওয়া হয়েছে। এই সিরিজের মূল চরিত্র যে কিনা পোকেমন মাস্টার হওয়ার লক্ষ্য নিয়ে ১০ বছর বয়সে ভ্রমণে বেরিয়ে পড়ে। প্রথমে তার এই যাত্রা সহজ না হলেও ধীরে ধীরে সে একজন শক্ত প্রতিযোগী হয়ে উঠছে। তার নিজবাড়ি হলো ক্যান্টো অঞ্চলের প্যালেট টাউনে।
মূল সিরিজ/প্রথম সিরিজ:
২. মিস্টি - অ্যাশের বন্ধু। জাপানি নাম কাসুমি। বাড়ি: ক্যান্টো অঞ্চলের সুরেলিয়ান সিটিতে। সে সিজন (১-৫) পর্যন্ত পার্শ্বপ্রধানচরিত্র হিসেবে (প্রধান মেয়ে চরিত্র) অ্যাশের সাথে যোগ দেয়। বর্তমানে সে সুরেলিয়ান সিটি জিম লিডার।
৩. ব্রক - অ্যাশের বন্ধু। জাপানি নাম তাকেশি। বাড়ি: ক্যান্টো অঞ্চলের পিউটার সিটি এবং সেখানকার সাবেক জিম লিডার। অ্যাশের সাথে সবচেয়ে বেশি সময় সে ভ্রমণ করেছে। সে সিজন ১ এবং (৩-১৩) পর্যন্ত পার্শ্বপ্রধান চরিত্র হিসেবে অবস্থান করেছিলো। বর্তমানে সে একজন পোকেমন ডাক্তার।
৪. ট্রেইসি - জাপানি নাম কেনজি। একজন পোকেমন অবজারভার। সিজন ২তে অরেঞ্জ আইল্যান্ডে অ্যাশের সাথে ভ্রমণ করেছিলো।
৫. মে - জাপানি নাম হারুকা। হোয়েন অঞ্চলের পিটালবার্গ সিটির বাসিন্দা। একজন পোকেমন কো-অর্ডিনেটর হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পোকেমন কনটেস্ট নামক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে এবং অ্যাশের মতোই নিজের লক্ষ্যপূরণের জন্য বিভিন্ন অঞ্চলে ভ্রমণ করছে। সিরিজের প্রধান মেয়ে চরিত্র। সিজন (৬-৯) পর্যন্ত পার্শ্বপ্রধানচরিত্র হিসেবে দেখা যায়।
৬. ম্যাক্স - জাপানি নাম মাসাটো। ৭ বছর বয়সে ভ্রমণ শুরু করে। মে-এর ছোট ভাই। সিজন (৬-৯) পর্যন্ত অন্যতম পার্শ্বপ্রধানচরিত্র হিসেবে দেখা যায়।
৭. ডন - জাপানি নাম হিকারি। সিনোহ অঞ্চলের টুইনলিফ সিটির বাসিন্দা। সে তার মায়ের মতো সেরা পোকেমন কো-অর্ডিনেটর হতে চায়। বর্তমানে সে তার লক্ষ্যপূরণের জন্য বিভিন্ন অঞ্চলে ভ্রমণ করছে। সিজন (১০-১৩) পর্যন্ত অন্যতম পার্শ্বপ্রধানচরিত্র হিসেবে দেখা যায়। সর্বশেষ সিজন ২৫-এ তাকে অ্যাশের সাথে দেখা যায়।
৮. আইরিস - জাপানি নাম আইরিসকে ইংরেজিতে অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ইউনোভা অঞ্চলের ভিলেজ অব ড্রাগনস নামক গ্রামের বাসিন্দা। তার জীবনের লক্ষ্য হলো একজন ড্রাগন মাস্টার হওয়া। সিজন (১৪-১৬) পর্যন্ত অন্যতম পার্শ্বপ্রধানচরিত্র হিসেবে দেখা যায়। সর্বশেষ সিজন ২৫ এ পোকেমন ওয়ার্ল্ড করোনেশন সিরিজে তাকে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়।
৯. সাইলান - জাপানি নাম ডেন্ট। ইউনোভা অঞ্চলের স্ট্রাইটোন সিটির বাসিন্দা এবং তার আরও দুইভাইয়ের মতো ঐ শহরের বাসিন্দা। বর্তমানে সে একজন সেরা মানের পোকেমন কননিউসিয়র হওয়ার জন্য চেষ্টা করে চলেছে। সিজন (১৪-১৬) পর্যন্ত অন্যতম পার্শ্বপ্রধানচরিত্র হিসেবে দেখা যায়। সর্বশেষ সিজন ২৫ এ পুনরায় অ্যাশের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়।
১০. সেরিনা - জাপানি নাম সেরেনা (ইংরেজি এবং জাপানি নাম মূলত একই, শুধুমাত্র উচ্চারণে ভিন্নতা রয়েছে)। কালোস অঞ্চলের ভ্যানিভিল টাউনের বাসিন্দা। পুরো অ্যানিমেতে একমাত্র পার্শ্বপ্রধান চরিত্র যে কিনা অ্যাশের ছোটবেলার বন্ধু। কালোস কুইন হওয়ার জন্য পোকেমন শো-কেস নামক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। অন্যান্য চরিত্রগুলোর চেয়ে সে একটু আলাদা কেননা অ্যাশের প্রতি তার আকর্ষণ/ভালোবাসা রয়েছে। সর্বশেষ সিজন ২৫ এ পুনরায় অ্যাশের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়।
১১. ক্লেমেন্ট - জাপানি নাম সাইট্রোন। কালোস অঞ্চলের লুমিওজ সিটির বাসিন্দা এবং জিম লিডার। রোবট ও কম্পিউটার সহ ইলেকট্রনিক বিজ্ঞানে তার দারুণ দক্ষতা রয়েছে। বর্তমানে সে জিম লিডার হিসেবে নিজের দায়িত্বপালন করে যাচ্ছে। সর্বশেষ সিজন ২৫ এ পুনরায় অ্যাশের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়।
১২. বনি - জাপানি নাম ইউরেকা। ক্লেমেন্ট এর ছোট বোন।
১৩. লিলি - জাপানি নামকে ইংরেজিতে অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। আলোলা অঞ্চলের হাউওলি সিটির বাসিন্দা। প্রথমদিকে পোকেমনের প্রতি সে ভীষণ রকমের ভয় অনুভব করতো। পরবর্তীতে সে এই ভয় কাটিয়ে উঠতে সমর্থ হয়। সর্বশেষ সিজন ২৫ এ পুনরায় অ্যাশের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়।
১৪. ম্যালো - জাপানি নাম মাও। আলোলা অঞ্চলের হাউওলি সিটির বাসিন্দা। একজন রন্ধনশিল্পী হিসেবে সে নিজেকে গড়ে তুলতে চায়। সর্বশেষ সিজন ২৫ এ পুনরায় অ্যাশের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়।
১৫. লানা - জাপানি নাম সুইরেন। আলোলা অঞ্চলের হাউওলি সিটির বাসিন্দা। ওয়াটার টাইপ পোকেমনের প্রতি তার ঝোঁক রয়েছে। সর্বশেষ সিজন ২৫ এ পুনরায় অ্যাশের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়।
১৬. কিয়াওয়ে - জাপানি নাম কাকি। আলোলা অঞ্চলের পানিওলা রাঞ্চের বাসিন্দা। অ্যাশের একজন প্রতিদ্বন্দ্বী। সে নিজেকে অ্যাশের চেয়েও শক্তিশালী পোকেমন প্রশিক্ষক হিসেবে গড়ে তোলার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। সর্বশেষ সিজন ২৫ এ পুনরায় অ্যাশের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়।
১৭. সফোক্লিস - জাপানি নাম মামানে। আলোলা অঞ্চলের হাউওলি সিটির বাসিন্দা। ইলেকট্রিক বিষয় এবং পোকেমন নিয়ে তার কর্মকাণ্ড বিদ্যমান। সর্বশেষ সিজন ২৫ এ পুনরায় অ্যাশের সাথে তার সাক্ষাৎ হয়।
১৮. গোহ - জাপানি নাম গো। ক্যান্টো অঞ্চলের ভার্মিলিয়ন সিটির বাসিন্দা। মিউ নামক পৌরাণিক পোকেমন ধরা তার স্বপ্ন। সিরিজ ল্যাবরেটরির সাবেক রিসার্চ ফেলো এবং প্রজেক্ট মিউ এর সাবেক সদস্য।
১৯. ক্লোয়ি - জাপানি নাম কোহারু। ক্যান্টো অঞ্চলের ভার্মিলিয়ন সিটির বাসিন্দা। বর্তমানে সে সিরিজ ল্যাবরেটরির রিসার্চ ফেলো হিসেবে কাজ করছে।
সিজন নং | নাম | পর্ব সংখ্যা | প্রথম সম্প্রচার | সর্বশেষ সম্প্রচার |
---|---|---|---|---|
০১ | ইন্ডিগো লিগ | ৮২ | ১ এপ্রিল ১৯৯৭ | ২১ জানুয়ারি ১৯৯৯ |
০২ | অ্যাডভেঞ্চার্স ইন দি অরেঞ্জ আইল্যান্ড | ৩৬ | ২৮ জানুয়ারি ১৯৯৯ | ৭ অক্টোবর ১৯৯৯ |
০৩ | দি জোহটো জার্নিজ | ৪১ | ১৪ অক্টোবর ১৯৯৯ | ২৭ জুলাই ২০০০ |
০৪ | জোহটো লিগ চ্যাম্পিয়নস | ৫২ | ৩ আগস্ট ২০০০ | ২ আগস্ট ২০০১ |
০৫ | মাস্টার কোয়েস্ট | ৬৫ | ৯ আগস্ট ২০০১ | ১৪ নভেম্বর ২০০২ |
০৬ | অ্যাডভান্সড | ৪০ | ২১ নভেম্বর ২০০২ | ২৮ আগস্ট ২০০৩ |
০৭ | অ্যাডভান্সড চ্যালেঞ্জ | ৫২ | ৪ সেপ্টেম্বর ২০০৩ | ২ সেপ্টেম্বর ২০০৪ |
০৮ | অ্যাডভান্সড ব্যাটল | ৫৪ | ৯ সেপ্টেম্বর ২০০৪ | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০০৫ |
০৯ | ব্যাটল ফ্রন্টিয়ার | ৪৭ | ৬ অক্টোবর ২০০৫ | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৬ |
১০ | ডায়মন্ড এন্ড পার্ল | ৫২ | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০৬ | ২৫ অক্টোবর ২০০৭ |
১১ | ডায়মন্ড এন্ড পার্ল: ব্যাটল ডাইমেনশন | ৫২ | ৮ নভেম্বর ২০০৭ | ৪ ডিসেম্বর ২০০৮ |
১২ | ডায়মন্ড এন্ড পার্ল: গ্যালাকটিক ব্যাটলস | ৫৩ | ৪ ডিসেম্বর ২০০৮ | ২৪ ডিসেম্বর ২০০৯ |
১৩ | ডায়মন্ড এন্ড পার্ল: সিনোহ লিগ ভিক্টর্স | ৩৪ | ৭ জানুয়ারি ২০১০ | ৯ সেপ্টেম্বর ২০১০ |
১৪ | ব্লাক এন্ড হোয়াইট | ৫০ | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১১ |
১৫ | ব্লাক এন্ড হোয়াইট: রাইভাল ডেসটিনিজ | ৪৯ | ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১ | ৪ অক্টোবর ২০১২ |
১৬ | ব্লাক এন্ড হোয়াইট: অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ইউনোভা | ২৫ | ১১ অক্টোবর ২০১২ | ১৮ এপ্রিল ২০১৩ |
ব্লাক এন্ড হোয়াইট: অ্যাডভেঞ্চার্স ইন ইউনোভা এন্ড বিয়োন্ড | ২০ | ২৫ এপ্রিল ২০১৩ | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩ | |
১৭ | এক্সওয়াই | ৪৮ | ১৭ অক্টোবর ২০১৩ | ৩০ অক্টোবর ২০১৪ |
১৮ | এক্সওয়াই: কালোস কোয়েস্ট | ৪৫ | ১৩ নভেম্বর ২০১৪ | ২২ অক্টোবর ২০১৫ |
১৯ | এক্সওয়াইজেড | ৪৭ | ২৯ অক্টোবর ২০১৫ | ২৭ অক্টোবর ২০১৬ |
২০ | সান এন্ড মুন | ৪৩ | ১৭ নভেম্বর ২০১৬ | ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ |
২১ | সান এন্ড মুন: আল্ট্রা অ্যাডভেঞ্চার্স | ৪৯ | ৫ অক্টোবর ২০১৭ | ১৪ অক্টোবর ২০১৮ |
২২ | সান এন্ড মুন: আল্ট্রা লিজেন্ডস | ৫৪ | ২১ অক্টোবর ২০১৮ | ৩ নভেম্বর ২০১৯ |
২৩ | জার্নিজ | ৪৮ | ১৭ নভেম্বর ২০১৯ | ৪ ডিসেম্বর ২০২০ |
২৪ | মাস্টার জার্নিজ | ৪৮ | ১১ ডিসেম্বর ২০২০ | ১০ ডিসেম্বর ২০২১ |
২৫ | আল্টিমেট জার্নিজ | ৫৭ | ১৭ ডিসেম্বর ২০২১ | ২৪ মার্চ ২০২৩ |
২৬ | হোরাইজন | ৩৮* | ১৪ এপ্রিল ২০২৩ | ঘোষণা করা হবে |
পোকেমন ক্রনিকলস
২২-১০-২০০৩ থেকে ২৮-০৯-২০০৪ পর্যন্ত জাপানে টিভি টোকিওতে সম্প্রচারিত হয়। পরবর্তীতে ২০০৫-২০০৬ সালে বিভিন্ন দেশে ইংরেজিতে অনূদিত ও সম্প্রচারিত হয়। জাপানি ভাষায় এর নাম পকেট মন্সটার্স সাইড স্টোরিজ (ポケットモンスター サイドストーリー, পোকেত্তো মনসুটা সাইড স্টোরি)। এর এপিসোড সংখ্যা ২২টি। এটি মূল সিরিজের সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত যা কিনা অ্যাশের বন্ধু, প্রতিযোগী, প্রতিদ্বন্দ্বী, তার পরিবার এবং টিম রকেটের বিভিন্ন কাহিনীকে ফুটিয়ে তুলেছে। মূলত সিরিজটি অ্যাশের অনুপস্থিতিতে অন্যান্য চরিত্রসমূহের কর্মকান্ডকে তুলে ধরেছে।
পোকেমন অরিজিন
পোকেমন পার্পল
পোকেমন জেনারেশনস
এটিও মূল সিরিজের সাথে সম্পৃক্ত একটি সিরিজ। এর এপিসোড সংখ্যা মাত্র ৩টি। এটি সিজন ১৭ এর সাথে সরাসরি যুক্ত। সিরিজটি মূলত অ্যাশের প্রতিদ্বন্দ্বী আলানকে কেন্দ্র করেই তৈরি করা।
পোকেমন মেগা এভালুশন স্পেশাল
পোকেমন এক্সওয়াই সিরিজের আলানকে কেন্দ্র করে তৈরি। মূল সিরিজের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। এপিসোড সংখ্যা ৩টি।
পোকেমন টুয়াইলাইট উইংগস
সিরিজটি ২০২০ সালের ১৫ই জানুয়ারি সর্বপ্রথম সম্প্রচার করা হয়। এই সিরিজটি বিভিন্ন সময়ে ইউটিউবের মাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে। এর এপিসোড সংখ্যা বর্তমানে ৯টি। সিরিজটি গ্যালার অঞ্চলকে কেন্দ্র করেই তৈরি করা।
পোকেমন ক্রনিকলস: আরকিয়াস
জার্নিজ সিরিজের সাথে সরাসরি যুক্ত। অ্যাশ, গোহ, ডন এবং ব্রক এখানকার মূলচরিত্র। পার্শ্বচরিত্র হিসেবে আছে সিনোহ অঞ্চলের চ্যাম্পিয়ন সিন্থিয়া। টিম অ্যাকুয়ার সাথে অ্যাশ ও তার বন্ধুদের লড়াই দেখা যায়। এপিসোড সংখ্যা ৩(ইংরেজি/আন্তর্জাতিক); ৪(জাপান)