প্যারানথ্রোপাস বয়েজি সময়গত পরিসীমা: Pleistocene, .২৩–.১২কোটি | |
---|---|
Photograph of KNM ER 406, a male specimen. | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ/রাজ্য: | অ্যানিম্যালিয়া (Animalia) |
পর্ব: | কর্ডাটা (Chordata) |
শ্রেণি: | স্তন্যপায়ী (ম্যামেলিয়া) |
বর্গ: | প্রাইমেট |
উপবর্গ: | Haplorhini |
অধিবর্গ: | Simiiformes |
পরিবার: | Hominidae |
গণ: | †Paranthropus (Mary Leakey, 1959) |
প্রজাতি: | †P. boisei |
দ্বিপদী নাম | |
†Paranthropus boisei (Mary Leakey, 1959) | |
প্রতিশব্দ | |
প্যারানথ্রোপাস বয়েজি অথবা অস্ট্রালোপিথেকাস বয়েজী অথবা "কার্ল শুভ্র" হচ্ছে প্যারান্থ্রোপাস গণের (স্থুলকায় অস্ট্রালোপিথেসিন) সবচেয়ে বড় প্রাক হোমিনিন প্রজাতি। এটি ২৪ থেকে ১৪ লক্ষ বছর পূর্বে পূর্ব আফ্রিকায় প্লাইস্টোসিন যুগে বাস করত।[১]
১৯৫৯ সালের ১৭ জুলাই নৃতত্ত্ববিদ ম্যারী লিকি তানজানিয়ার অলদুভাই গর্জে একটি মাথার খুলি আবিষ্কার করেন। এই জীবাশ্মটি (ডাক নাম "নাটক্র্যাকার ম্যান") বেশ ভালোভাবে সংরক্ষিত ছিল। অনুমান করা হয় এর বয়স সাড়ে ১৭ লক্ষ বছরের পুরোনো। এই স্থুলকায় অস্ট্রালোপিথেসিনের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ছিল। ম্যারী এবং তার স্বামী লুইস লিকি এই প্রজাতির নাম জিঞ্জানথ্রোপাস বয়েজি রাখেন। এখানে "জিঞ্জ" শব্দটি মধ্য আফ্রিকার জাঞ্জ এলাকার নাম থেকে উদ্ভূত; আর "এন্থ্রোপাস" ( প্রাচীন গ্রিকে: ἄνθρωπος, এনথ্রোপোস) অর্থ হলো "মানুষ" এবং "বয়েজি" শব্দটি এসেছে; লিকি পরিবারের এই জীবাশ্ম অন্বেষণের জন্য যে অর্থের প্রয়োজন তার পৃষ্ঠপোষকতাকারী চার্লস ওয়াটসন বয়েজীর নাম থেকে।[২]
প্যারানথ্রোপাস বয়েজি (সবশেষে এই নামই নির্ধারণ করা হয়) গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে বিশেষ করে যখন লিকি দম্পতির পুত্র রিচার্ড লিকি প্রস্তাবনা করেন; এরাই হোমিনিনের প্রথম প্রজাতি যারা পাথরের হাতিয়ার ব্যবহার করত। ইংল্যাণ্ডের লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বার্নাড উড বলেন; ইথিওপিয়ায় আবিষ্কৃত ২৫ লক্ষ বছরের পুরনো পাথরের যন্ত্রাংশ প্যাঃ বয়েজি তৈরী করেছিল।[৩] প্যানিঞ্জ ম্যান্ডিবল নামে পরিচিত বেশ ভালোভাবে সংরক্ষিত চোয়াল রিচার্ড লিকির সহযোগী ক্যামোয়া কিমেউ ১৯৬৪ সালে তানজানিয়ার পেনিনজে আবিষ্কার করেন।[৪][৫] আরেকটি মাথার খুলি; যা কেএনএম ইআর ৪০৬ নামে পরিচিত, তা ১৯৬৯ সালে রিচার্ড কেনিয়ার তুকার্না হ্রদের সন্নিকটে কুব্বি ফোরাতে আবিষ্কার করেন।
১৯৫৯ সালের ১৭ জুলাই নৃতত্ত্ববিদ ম্যারী লিকি তানজানিয়ার অলদুভাই গর্জে একটি মাথার খুলি আবিষ্কার করেন। এই জীবাশ্মটি (ডাক নাম "নাটক্র্যাকার ম্যান") বেশ ভালোভাবে সংরক্ষিত ছিল। অনুমান করা হয় এর বয়স সাড়ে ১৭ লক্ষ বছরের পুরোনো। এই স্থুলকায় অস্ট্রালোপিথেসিনের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য ছিল। ম্যারী এবং তার স্বামী লুইস লিকি এই প্রজাতির নাম জিঞ্জানথ্রোপাস বয়েজি রাখেন। এখানে "জিঞ্জ" শব্দটি মধ্য আফ্রিকার জাঞ্জ এলাকার নাম থেকে উদ্ভূত; আর "এন্থ্রোপাস" ( প্রাচীন গ্রিকে: ἄνθρωπος, এনথ্রোপোস) অর্থ হলো "মানুষ" এবং "বয়েজি" শব্দটি এসেছে; লিকি পরিবারের এই জীবাশ্ম অন্বেষণের জন্য যে অর্থের প্রয়োজন তার পৃষ্ঠপোষকতাকারী চার্লস ওয়াটসন বয়েজীর নাম থেকে।[২]
প্যারানথ্রোপাস বয়েজি (সবশেষে এই নামই নির্ধারণ করা হয়) গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে বিশেষ করে যখন লিকি দম্পতির পুত্র রিচার্ড লিকি প্রস্তাবনা করেন; এরাই হোমিনিনের প্রথম প্রজাতি যারা পাথরের হাতিয়ার ব্যবহার করত। ইংল্যাণ্ডের লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বার্নাড উড বলেন; ইথিওপিয়ায় আবিষ্কৃত ২৫ লক্ষ বছরের পুরনো পাথরের যন্ত্রাংশ প্যাঃ বয়েজি তৈরী করেছিল।[৩] প্যানিঞ্জ ম্যান্ডিবল নামে পরিচিত বেশ ভালোভাবে সংরক্ষিত চোয়াল রিচার্ড লিকির সহযোগী ক্যামোয়া কিমেউ ১৯৬৪ সালে তানজানিয়ার পেনিনজে আবিষ্কার করেন।[৪][৫] আরেকটি মাথার খুলি; যা কেএনএম ইআর ৪০৬ নামে পরিচিত, তা ১৯৬৯ সালে রিচার্ড কেনিয়ার তুকার্না হ্রদের সন্নিকটে কুব্বি ফোরাতে আবিষ্কার করেন।
মস্তিষ্কের আকার অনেক ছোট প্রায় ৫০০ থেকে ৫৫০ সিসি; এই আকার অস্ট্রালোপিথেকাস আফারেন্সিস ও অস্ট্রালোপিথেকাস আফ্রিকানাস অথবা আধুনিক শিম্পাঞ্জির চেয়ে অতটা বড় নয়। প্যাঃ বয়েজী এর ফোরামেন ম্যাগনাম প্যাঃ রোবাস্টাস এর চেয়ে ছোট। প্যাঃ বয়েজী এর ক্র্যানিয়াল প্রকরণ অনেক বেশি উচ্চতর।[৬] প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ; নারীর চেয়ে বড় হয়। অর্থাৎ; তাদের মধ্যে যৌন দ্বিরুপকতা প্রকটভাবে দেখা যায়। এমনটা সব অস্ট্রালোপিথেকাসেই দেখা যায়। পুরুষের ওজন হত প্রায় ৪৯ কেজি (১০৮ পা) এবং তাদের উচ্চতা ১.৩৭ মি (৪ ফু ৬ ইঞ্চি) হত, নারীর ওজন হত ৩৪ কেজি (৭৫ পা) এবং ১.২৪ মি (৪ ফু ১ ইঞ্চি) উচ্চতা হত।[১]
তার মাথার খুলি বিশেষায়িতভাবে তৈরী যাতে চাবানোর জন্য দাঁত বেদগ ভারী হত এই বৈশিষ্ট্য আধুনিক কালের গরিলার মধ্যে দেখা যায়। তাদের চর্বণ দাঁত এত বড় হত যে তার আকার আধুনিক মানুষের চেয়ে বড় হত।[৭] The species is sometimes referred to as "Nutcracker Man" because it had the biggest, flattest cheek teeth and the thickest enamel of any known hominin.[৮] P. boisei had large chewing muscles attached to a pronounced sagittal crest. To accommodate their enormous cheek teeth (four times the size of modern human teeth[৬]), প্যাঃ বয়েজী এর প্রশস্ত মুখমণ্ডল ছিল; যদিও তাদের সম্মুখদিকের দাঁত কাছাকাছি অন্যান্য প্রজাতির তুলনায় ছোট ছিল।
Some argue that the craniodental morphology of this taxon (e.g. large postcanine dentition, thick enamel, robust mandibles, sagittal cresting, flaring zygomatic region) is indicative of a diet of hard or tough foods such as ground tubers, nuts and seeds.[৯] However, research on the molar microwear of P. boisei [১০][১১] has found a pattern very different from that observed in P. robustus in South Africa, which is thought to have fed on hard foods as a fallback resource.[১২] This work suggests that hard foods were an infrequent part of P. boisei's diet. Carbon isotope ratios suggest P. boisei had a diet dominated by C4 vegetation, unlike P. robustus in South Africa.
প্রায় সব প্রাইমেট এবং হোমিনিডরা সর্বভুক ছিল। অর্থাৎ; তারা ভিন্ন ভিন্ন উৎসের খাবারের উপর নির্ভরশীল ছিল।[১৩]
সর্বজন স্বীকৃত একটি তত্ত্ব হলো প্যাঃ বয়েজী তাদের পুষ্টির জন্য শক্ত খাবারের উপর নির্ভরশীল ছিল।[১৪] প্যাঃ বয়েজী এর ক্ষেত্রে বিবর্তনীয় ভাবে শক্তিশালী চোয়ালের পেশী অভিযোজিত হয়েছে যাতে করে তারা বাদাম, মুলের মত শক্তপোক্ত খাবার খেতে পারে।[১৫] প্যাঃ বয়েজী এর মোলার দাঁত সংকীর্ণ[১০] যা দেখে মনে হয়; এই প্রজাতি ছোট শক্ত খাবার খেত।
The foods that P. boisei would have ingested can be determined by means of carbon isotope measurements (not to be confused with radiocarbon dating).[১৫] Along with fruits and nuts, carbon isotope data on P. boisei fossils suggest that their diet was largely based on C4 resources, probably grasses or sedges. One study has concluded that the diet of P. boisei actually consisted mostly of grasses and sedges such as tigernut and that it rarely ate fruits and nuts.[১৬][১৭] According to another, the addition of tubers to its diet helped P. boisei to meet its daily caloric intake requirement.[১৮] In any case, it would appear that P. boisei consumed larger quantities of plant matter than any other hominin studied to date.[১০]
The diet of fruits and nuts that P. boisei would have eaten is reflected by its classification as a cosmopolitan species, meaning that its wide geographic range would result in a diverse diet of different foods.[১৫] The data suggest that this C4 resource centered diet was present over a wide range of period and region,[১৫] with Paranthropus in eastern Africa and southern Africa having different diets.[১৯]
১৯৯৩ সালে ইথিওপিয়ার কনসোতে আমাজাতে প্যাঃ বয়েজী এর জীবাশ্ম খুঁজে পান। এই আংশিক খুলির নামকরণ করা হয় কেজিএ ১০-৫২৫ যার বয়স অনুমান করা হয় ১৪ লক্ষ বছরের পুরাতন। প্যাঃ বয়েজী এর এটার সবচেয়ে বড় খুলির নমুনা। প্যাঃ বয়েজী এর সবচেয়ে পুরাতন নমুনা (যার নাম রাখা হয়েছে এল.৭৪a-২১) পাওয়া গিয়েছে ইথিওপিউয়ার অমোতে, এর বয়স ২৩ লক্ষ বছরের পুরাতন। অলদুভাই গর্জ থেকে প্রাপ্ত সবচেয়ে তরুন নমুনা (নাম রাখা হয়েছে ওএইচ৩ ও ওএইচ৩৮) যার বয়স ধরা হয়েছে ২১ লক্ষ বছর এবং এটি ১২ লক্ষ বছর পুরাতন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]
The mandible was discovered by Kamoya Kimeu in 1964, during an expedition conducted by Richard Leakey and Glynn Isaac.